রাশিয়াকে সামরিক সহায়তা দেওয়া, কিংবা নিজ দেশে আন্দোলনকারীদের দমন করতে মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগে ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন (ইইউ) যখন ইরানের ওপর একের পর এক নিষেধাজ্ঞা আরোপ করছে, তখন বল্কান অঞ্চলে পরিস্থিতি অন্য রকম। ২০১২ সাল থেকে ইইউয়ে যোগদানের আবেদন জানিয়ে আসা সত্ত্বেও সার্বিয়া তেহরানের সাথে অর্থনৈতিক সম্পর্ক জোরদার করতে চাইছে। ইউরোপের সিংহভাগ দেশ যেখানে ইরানকে নিউক্লিয়ার অস্ত্রের খোঁজে থাকা একটি অচ্ছুত দেশ হিসেবে দেখে, তার বিপরীতে দাঁড়িয়ে সার্বিয়া এই ইসলামি প্রজাতন্ত্রকে একটি বন্ধুত্বপূর্ণ রাষ্ট্র হিসেবে দেখতে চাইছে। অন্যদিকে তেহরান সার্বিয়াকে দেখছে বল্কান অঞ্চলে প্রভাব বিস্তারের সুযোগ হিসেবে।
এটি একটি প্রিমিয়াম পোস্ট। পুরোটা পড়তে অনুগ্রহ করে পোস্টটি কেনার মাধ্যমে লেখককে সাপোর্ট করুন।