একজন সাহিত্যিক যখন প্রান্তিক স্পেস থেকে কেন্দ্রের অভিমুখে যায় তখন কেন্দ্রে থাকা সাহিত্যিকেরা যেরকম এটিচ্যুড কিংবা এপ্রোচ থাকে ঠিক তেমনি প্রান্তিকে থাকা সাহিত্যিকেরও একই এক্সপ্রেশান, এপ্রোচ, এটিচ্যুড থাকা দরকার।
মানে, অনেকেই সেন্ট্রাল মানেই নিজের মধ্যে যে বড়ত্ব, ভাব গাম্ভীর্য্য অর্থ্যাৎ পাত্তা পাবার যে মেজানিজমটা করে সেই জিনিসটারে পাত্তা না দেওয়ার ব্যাপারে আগ্রহ থাকা দরকার।
ব্যক্তিই কেন্দ্র এই জিনিসটা বোঝা জরুরি আগে।
ডিসেন্ট্রালাইজশ মানেই যে পশ্চাৎপদ ব্যাপার, ব্যাপারটা তা না। ডিসেন্ট্রালাইজ ব্যাপারটা যারা তৈরি করে পক্ষান্তরে তারা তা করার ভিতর দিয়ে আতরাফ আশরাফ ভেদ তৈরি করতে চায়।
অর্থ্যাৎ শ্রেণীকরণের মহিমা গাইতে চায় তারা। প্রান্তিকে অবস্থান করা একজন সাহিত্যিকেরও উচিত তথাকথিত কেন্দ্র অভিমুখ থেকে আসা সাহিত্যিকদের প্রতি অনুরুপ বিহেভিয়ার হওয়া।
মানে, অনেকেই সেন্ট্রাল মানেই নিজের মধ্যে যে বড়ত্ব, ভাব গাম্ভীর্য্য অর্থ্যাৎ পাত্তা পাবার যে মেজানিজমটা করে সেই জিনিসটারে পাত্তা না দেওয়ার ব্যাপারে আগ্রহ থাকা দরকার।
ব্যক্তিই কেন্দ্র এই জিনিসটা বোঝা জরুরি আগে।
ডিসেন্ট্রালাইজশ মানেই যে পশ্চাৎপদ ব্যাপার, ব্যাপারটা তা না। ডিসেন্ট্রালাইজ ব্যাপারটা যারা তৈরি করে পক্ষান্তরে তারা তা করার ভিতর দিয়ে আতরাফ আশরাফ ভেদ তৈরি করতে চায়।
অর্থ্যাৎ শ্রেণীকরণের মহিমা গাইতে চায় তারা। প্রান্তিকে অবস্থান করা একজন সাহিত্যিকেরও উচিত তথাকথিত কেন্দ্র অভিমুখ থেকে আসা সাহিত্যিকদের প্রতি অনুরুপ বিহেভিয়ার হওয়া।