সবচেয়ে হতাশার কথা হইলো, যে অগ্রজকে নিয়ে লেখা হইতেছে, লেখায় সে অগ্রজেরই গুণকীর্তনই করা লাগবে, নিজের বোঝাপড়ার কথা সে লিখতে পারবেবেনা। যেহেতু অগ্রজরা মনেই করে তাকে নিয়ে লিখতেছে তাকে খুশি করার জন্যই লিখবে। যথার্থ্য সমালোচনা এক্ষেত্রে তাকে করা যাবেনা। করলেও সে অগ্রজ লেখককে আর কোনোক্রমেই গোনায় ধরবেনা। অগ্রজরা সারাজীবনই চায়, তাকে নিয়ে প্রশংসা বাক্য দিয়ে পৃষ্টা ভরে উঠুক।