সত্যজিতের পথের পাঁচালী সিনেমার ক্যামেরার কাজ খুব বেশি উচ্চমার্গীয় নয়।প্রথম কথা বলতে গেলে,সিনেমাটা অবশ্যই অসাধারণ নির্মাণ।সম্ভবত এইটিই বাংলা সিনেমার ইতিহাসের সর্বসেরা কাজ।তবে নবীন পরিচালকের প্রথম সিনেমা হওয়ায় ক্যামেরার কাজে কিছু খুত খুঁজে পাওয়া যায়।সত্যজিতের পরের সিনেমাগুলো দেখলে সহজেই লক্ষ করা যায় ক্যামেরার কাজে উন্নতির কথা।অপুর সংসার-এ কাজ বেশ ভালো হয়েছিল।ক্লোজ শটগুলি আমার কাছে ভালো লেগেছে।পথের পাঁচালীতে লং শটগুলো কোনো এক কারণবশত বেশি লং মনে হয়েছে।আরেকটু ক্লোজে এনে শট নিলে ভালো হতো।দেখতেও আরাম পাওয়া যেতো।
মহানগর সিনেমার কাজ অনেক ভালো।সবদিক দিয়ে এই সিনেমাটা সত্যজিতের সেরা কাজগুলোর একটি।
সত্যজিৎ আমার প্রিয় পরিচালক হলেও,আলফ্রেড হিচকক এর সিনেমার মতো ক্যামেরার কাজ সত্যজিৎ এর কোনো সিনেমাতে আমি দেখতে পারিনি।এর মানে এই না যে সত্যজিৎ এর ক্যামেরার কাজ বাজে বা ভালো নয়।বিষয়টা এইরকম না।সত্যজিতের প্রথম সিনেমার পরের গুলোতে বেশ ভালো কাজ দেখিয়েছেন।প্রশংসনীয় কাজ হয়েছে নিঃসন্দেহে।কিন্তু হিচককের কাজ দেখলে যে চোখের শান্তি পাওয়া যায়,শটগুলোকে পারফেক্ট বলে মনে হয় সেটা সত্যজিতের সিনেমায় অনুপস্থিত।
মহানগর সিনেমার কাজ অনেক ভালো।সবদিক দিয়ে এই সিনেমাটা সত্যজিতের সেরা কাজগুলোর একটি।
সত্যজিৎ আমার প্রিয় পরিচালক হলেও,আলফ্রেড হিচকক এর সিনেমার মতো ক্যামেরার কাজ সত্যজিৎ এর কোনো সিনেমাতে আমি দেখতে পারিনি।এর মানে এই না যে সত্যজিৎ এর ক্যামেরার কাজ বাজে বা ভালো নয়।বিষয়টা এইরকম না।সত্যজিতের প্রথম সিনেমার পরের গুলোতে বেশ ভালো কাজ দেখিয়েছেন।প্রশংসনীয় কাজ হয়েছে নিঃসন্দেহে।কিন্তু হিচককের কাজ দেখলে যে চোখের শান্তি পাওয়া যায়,শটগুলোকে পারফেক্ট বলে মনে হয় সেটা সত্যজিতের সিনেমায় অনুপস্থিত।