অন্যদিকে উদয়পুরে রামু বলে একটা ছেলে তার দুই বন্ধুকে নিয়ে গ্রাম দেখাবার জন্য নিয়ে এসেছে, ছেলে দুটো নাম রুদ্র আর সুজয়, সুজয়ের হাইট প্রায় ৬ ফুট , গায়ের রং সামলা পরিষ্কার আর রোগা পাতলা। আর রুদ্রের হাইট ৫ ফুট ৪,৫ ইঞ্চি কিন্তু শরীর টা মোটাসোটা আর এর গায়ের রং সামলা । রামু গায়ের ছেলে হলে কি হবে, রামুর হাইট যেমন তেমনি ফিট বডি দেখলে মনে হয়। এখনই জিম ঘর থেকে বেরোলো। কিন্তু গায়ের রং একটু চাপা মাঠে বাবার সাথে কাজ করতে করতে রোদে পুড়ে গায়ের রংটা কালো হয়ে গেছে। রামুর বাবার নাম রমেশ হালদার।
রমেশ রামুকে একা ডেকে নিয়ে বলল, বাবারে তোর বন্ধুদের এমন সময় আনলি । আমাদের আশেপাশে দশ বারোটা গ্রামের খবর তো তোকে চিঠিতে বলেছি। তবুও তোর বন্ধুদের এখানে আনলি কেন?
রামু কলকাতায় বসে পড়াশোনা করে, রামু ওই সব ভূত পেত বিশ্বাস করে না। গ্রামের ছেলে বলে যাও একটু বিশ্বাস করে ওর বন্ধুদের কাছে বলার পর সেই বিশ্বাস পুরোটাই নষ্ট হয়ে গেছে ।
রামু বলল ওসব আবার হয় নাকি ? তাছাড়া আমার বন্ধুরা যখন জানতে পারলো তখন ওরা ভূত দেখার জন্যই সেদিনই আমার সাথে আস্তে চাইছিল । তখন পরীক্ষা চলছিল তাই তখন আসেনি পরীক্ষা যেদিন শেষ হল সেদিনই আমরা চলে আসলাম।