একটি পাহাড়ি শহরে যেখানে কুয়াশায় ছিল ভরা ।
সেখানে একটি পুরানো হোটেল ছিল বছরের পর বছর ধরে সেই হোটেলে অতিথি আসেনা না। কারণ ছিল ভূতোরে। ভূতের কান্ডগুলো ঘটতো সেই বাম পাশের ঘরে । সবসময় জ্বলতো একটা মোমবাতি ঘরের জানলার পাশে । যখন মোমবাটি নিভে যেত তখন ঘটতো ভূতের আগমন।বৃষ্টির সন্ধ্যায়, মদন নামে একজন ক্লান্ত পর্বতারোহী সতর্কবাণী উপেক্ষা করে আশ্রয়ের জন্য সেই হোটেলে ঢুকে গেল।ঢোকার সময় যেন ভূতেরা তাকে হোঁচট খাওয়ার মাধ্যমে স্বাগতম জানালো। মদনকে মালিক সেই বাম পাশের ভুতুড়ে ঘরটি দিল।ঘরটি ছিল ধুলোময় কিন্তু উষ্ণ ছিল। একজন দুর্বল বৃদ্ধা মহিলা কোনও কথা না বলে তাকে অভ্যর্থনা জানালেন এবং একটি চাবি দিলেন।
অবশ্যই, এটি ছিল আলমারির চাবি।
ঘটেছিল অনেক অগোছালো এবং দেওয়ালটি ছিল আচরানো বিছানাটি ছিল নর-বর।মদন এর কিছু করার ছিল না। সে এজন্য বিছানায় শুয়ে পরলো। কিন্তু মধ্যরাতে কি যেন এক আওয়াজ হলো। আওয়াজ শুনে মদন খুব তাড়াতাড়িকরে উঠে দেখতে গেল কি হয়েছে কি হয়েছে । সে গিয়ে দেখল আয়নাটি ভেঙ্গে পড়ে আছে। সে খুব চিন্তা করতে লাগলো,আয়নাতা কে ভেঙেছে ।হঠাৎ তার মনে পরল সেই অঞ্চলের লোকেরা তাকে বলেছিল সেই হোটেলে রয়েছে ভয়ানক এক ভূত। এইটা চিন্তা করতে করতে সে ঘুমিয়ে পরল ।
তারপর আবার আওয়াজ এল এক গম্ভীর গলায় কিরে ঘুমাচ্ছিস । এই কথাটি শুনে মদন্ত ভয়ে লাফিয়ে উঠলো ।এজন্য সে সিদ্ধান্ত নিল যে তাকে যেকোরেই হোক এই রাতেই এই হোটেল ত্যাগ করতে হবে। কারণ যদি সেটা না করে এই ভুত হয়তো তাকে মেরে ফেলবে। এজন্য সে বাইরে বের হওয়ার চেষ্টা করল দরজায় হাত দিতেই কি যেন এক শক্তি এসে তাকে ধাক্কা মেরে ফেলে দিল। আর বলল এখান থেকে বের হওয়া এত সহজ নয় । এই কথা শুনে সে তো আরো ভয় পেয়ে গেল।সে চিন্তা করতে লাগলো আহা সে যদি আমাকে মেরে ফেলে ।এর জন্য সে করুণ গড়লায় বলল ভাই আমাকে তুমি ছেড়ে দাও আমি আর কখনো এখানে আসবো না । আমি যদি তোমাকে ছেড়ে দিই তাহলে এখানে আরো লোক আসবে । আমাকে নিয়ে যে গবেষণা করবে। এই বলে সে তার মাথায় খাবা মেরে তাকে সেখানেই হত্যা করে।
পরের দিন সকালে, স্থানীয়রা দেখতে পেল যে সেই বারান্দায় একটি লাস ঝুলে আছে। এই থেকে ভ্রমণকারীরা শিক্ষা নেই যে আর কখনো তারা কোন ভুতুড়ে জায়গায় যাবে না স্থানীয় লোকদের কথা শুনবে ।
একটি পাহাড়ি শহরে যেখানে কুয়াশায় ছিল ভরা ।
সেখানে একটি পুরানো হোটেল ছিল বছরের পর বছর ধরে সেই হোটেলে অতিথি আসেনা না। কারণ ছিল ভূতোরে। ভূতের কান্ডগুলো ঘটতো সেই বাম পাশের ঘরে । সবসময় জ্বলতো একটা মোমবাতি ঘরের জানলার পাশে । যখন মোমবাটি নিভে যেত তখন ঘটতো ভূতের আগমন।বৃষ্টির সন্ধ্যায়, মদন নামে একজন ক্লান্ত পর্বতারোহী সতর্কবাণী উপেক্ষা করে আশ্রয়ের জন্য সেই হোটেলে ঢুকে গেল।ঢোকার সময় যেন ভূতেরা তাকে হোঁচট খাওয়ার মাধ্যমে স্বাগতম জানালো। মদনকে মালিক সেই বাম পাশের ভুতুড়ে ঘরটি দিল।ঘরটি ছিল ধুলোময় কিন্তু উষ্ণ ছিল। একজন দুর্বল বৃদ্ধা মহিলা কোনও কথা না বলে তাকে অভ্যর্থনা জানালেন এবং একটি চাবি দিলেন।
অবশ্যই, এটি ছিল আলমারির চাবি।
ঘটেছিল অনেক অগোছালো এবং দেওয়ালটি ছিল আচরানো বিছানাটি ছিল নর-বর।মদন এর কিছু করার ছিল না। সে এজন্য বিছানায় শুয়ে পরলো। কিন্তু মধ্যরাতে কি যেন এক আওয়াজ হলো। আওয়াজ শুনে মদন খুব তাড়াতাড়িকরে উঠে দেখতে গেল কি হয়েছে কি হয়েছে । সে গিয়ে দেখল আয়নাটি ভেঙ্গে পড়ে আছে। সে খুব চিন্তা করতে লাগলো,আয়নাতা কে ভেঙেছে ।হঠাৎ তার মনে পরল সেই অঞ্চলের লোকেরা তাকে বলেছিল সেই হোটেলে রয়েছে ভয়ানক এক ভূত। এইটা চিন্তা করতে করতে সে ঘুমিয়ে পরল ।
তারপর আবার আওয়াজ এল এক গম্ভীর গলায় কিরে ঘুমাচ্ছিস । এই কথাটি শুনে মদন্ত ভয়ে লাফিয়ে উঠলো ।এজন্য সে সিদ্ধান্ত নিল যে তাকে যেকোরেই হোক এই রাতেই এই হোটেল ত্যাগ করতে হবে। কারণ যদি সেটা না করে এই ভুত হয়তো তাকে মেরে ফেলবে। এজন্য সে বাইরে বের হওয়ার চেষ্টা করল দরজায় হাত দিতেই কি যেন এক শক্তি এসে তাকে ধাক্কা মেরে ফেলে দিল। আর বলল এখান থেকে বের হওয়া এত সহজ নয় । এই কথা শুনে সে তো আরো ভয় পেয়ে গেল।সে চিন্তা করতে লাগলো আহা সে যদি আমাকে মেরে ফেলে ।এর জন্য সে করুণ গড়লায় বলল ভাই আমাকে তুমি ছেড়ে দাও আমি আর কখনো এখানে আসবো না । আমি যদি তোমাকে ছেড়ে দিই তাহলে এখানে আরো লোক আসবে । আমাকে নিয়ে যে গবেষণা করবে। এই বলে সে তার মাথায় খাবা মেরে তাকে সেখানেই হত্যা করে।
পরের দিন সকালে, স্থানীয়রা দেখতে পেল যে সেই বারান্দায় একটি লাস ঝুলে আছে। এই থেকে ভ্রমণকারীরা শিক্ষা নেই যে আর কখনো তারা কোন ভুতুড়ে জায়গায় যাবে না স্থানীয় লোকদের কথা শুনবে ।