অনেক দিন আগের কথা যখন মানুষ সহজ সরল ছিল। একটা গ্রামে একটা পরিবার ছিল। পরিবারের সদস্য ছিলো চার জন।পরিবারে বড় ছেলের নাম হলো নয়ন। নয়নের একটা ছোট বোন ছিল তার নাম হলো মুক্তা।দুই ভাই বোন খুবই সুন্দর দেখতে ছিল।নয়ন তার বোনকে খুব ভালোবাসতো। নয়ন স্কুল থেকে তার বোনের জন্য চকলেট আনতো প্রতিদিন।
হঠাৎ তার বাবা অসুস্থ হয়ে যায় তখন স্কুল যাবে কিন্তু তার বাবা তো অসুস্থ টাকা পাবে কোথায়। তার পর সেই দিন আর তার বোনের জন্য৷ চকলেট আনতে পারলো না। তার বোন রাস্তার দিকে দেখে তার ভাই আসবো কখন। তার কিছু খন পর নয়ন আসলো তখন তার বোনকে বললো আসকে দোকান বন্ধ ছিল তাই চকলেট আনতে পারিনি। কালকে চকলেট আনবো তখন তার বোন বলে ভাইয়া একটা গল্প বলে কালে আমার জন্য দুটা চকলেট আনবে।গল্প শুনতে শুনতে তার বোন ঘুমিয়ে পরলো।
সেইদিন রাতে নয়ন ভাবলো আমি চকলেট বানবো আর তাহলে আমার বোনকে আর চকলেট কিনে দিতেও হবে না। আর আমি চকলেট বিক্রি করবো স্কুল শেষে। আর বাবা ও অসুস্থ তাহলে আমি বাবার জন্য কিছু ঔষধ কিনতে পারবো। সকাল ঘুম থেকে ওঠে নয়ন ভাবলো চকলেট কি ভাবে বানানো যায়। তখন তার মনে হলো চকলেট বানানো দাদু কাছে যায়। তখন সে দাদু কাছে যায় এবং চকলেট বানানো শিখে আর সেই দিন দাদুতাকে একটা চকলেট দেয়। নয়ন তখন বাড়িতে গিয়ে তার বোনকে চকলেট টা দেয়। পরের দিন সকালে সে তার বাড়ি একটা খেলনা বিক্রি করে সে টাকা দিয়ে চকলেট বানানো কিছু জিনিস কিনে আনে এবং চকলেট বানায় কিছু আর চকলেট কিছু বিক্রি করে কিছু টাকা পায় এবং এইভাবে সে তার বাবা জন্য ঔষধ কিনে আনে।
তার কিছু দিন পর তার বাবা সুস্থ হয়ে যায়। নয়ন তখন স্কুলে য়ায় এবং চকলেট বিক্রি করে। এক বছর পর তারা একটা চকলেট এর দোকান দেয় এবং তারা ধনী হয়ে যায়।