[দৃশ্য: এক শান্ত সন্ধ্যা, পার্কের একটি বেঞ্চে ইদ্রিস ও চাঁদনী বসে আছে। হালকা বাতাস বইছে, গাছের পাতা আলতো করে দুলছে। চারপাশে ধীরে ধীরে সন্ধ্যার আলো ঝলমল করছে।]
ইদ্রিস: (চাঁদনীর চোখে তাকিয়ে) চাঁদনী, তোমার সঙ্গে যখন থাকি, সব কিছু যেন শান্ত হয়ে যায়। তোমার হাসিটা আমার সবকষ্ট মুছে দেয়।
চাঁদনী: (হেসে) ইদ্রিস, তোমার কথা শুনলে মনে হয় পৃথিবীটা আমার জন্যই তৈরি। তোমার পাশে থাকা যেন একটা স্বপ্নের মতো।
ইদ্রিস: (নরম কণ্ঠে) জানো, চাঁদনী, আমার সব স্বপ্নের শুরু আর শেষ তুমি। তোমাকে নিয়ে ভাবলে আমার হৃদয় ভরে উঠে ভালোবাসায়।
চাঁদনী: (ইদ্রিসের হাত ধরে) আমি তোমার হাত ধরলে, মনে হয় কোনো কিছুই আমাদের আলাদা করতে পারবে না। আমরা একসাথে যে পথটা চলছি, সে পথ অমলিন।
ইদ্রিস: (দৃঢ়তার সঙ্গে) ঠিক বলেছো। জীবনের কঠিন সময়ে তোমার পাশে থাকব, তোমার হাসি রেখে যাব আমার মনোরম স্মৃতিতে।
চাঁদনী: (বিশ্বাসের সঙ্গে) আর আমি তোমার প্রতি সব সময় বিশ্বাস রাখব। আমাদের ভালোবাসা হবে এক অটুট বন্ধন।
ইদ্রিস: (হাসিমুখে) চলো, সারা জীবন এই ভালোবাসার গল্প লিখে যাই। শুধু তোমার জন্য, চাঁদনী।
চাঁদনী: (মৃদু হাসি দিয়ে) আমি ও তোমার জন্য, ইদ্রিস। আমাদের ভালোবাসা চিরদিন জ্বলুক আলো হয়ে।
[দৃশ্য শেষ: তারা দুজন হাত ধরাধরি করে বেঞ্চে বসে থাকে, পেছনের সূর্য ধীরে ধীরে অস্ত যাচ্ছে, আকাশ রঙিন হয়ে উঠছে।