সামিয়া একটি প্রত্যন্ত গ্রামে জন্মগ্রহণ করে, যেখানে শিক্ষার সুযোগ সীমিত ছিল।ছোটবেলা থেকেই সে পড়াশোনায় আগ্রহী ছিল এবং নিজের ভবিষ্যৎ গড়ার স্বপ্ন দেখত।পরিবারের আর্থিক অসচ্ছলতা সত্ত্বেও, সে স্থানীয় স্কুলে ভর্তি হয় এবং মেধার পরিচয় দেয়।মাধ্যমিক পরীক্ষায় ভালো ফলাফল করে, কিন্তু উচ্চশিক্ষার জন্য শহরে যাওয়ার বাধা ছিল।এক দয়ালু শিক্ষকের সহায়তায় সে শহরের একটি কলেজে ভর্তি হয়।শহরের জীবনে মানিয়ে নিতে প্রথমে কষ্ট হয়, কিন্তু ধীরে ধীরে সে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করে।কলেজে পড়ার সময় সে বিভিন্ন সামাজিক কর্মকাণ্ডে জড়িত হয় এবং নেতৃত্বের গুণাবলি প্রকাশ পায়।বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়ে সে নারীর অধিকার ও শিক্ষা নিয়ে কাজ শুরু করে।তার উদ্যোগে গ্রামের মেয়েদের জন্য একটি শিক্ষাকেন্দ্র প্রতিষ্ঠিত হয়।সমাজে তার অবদান স্বীকৃত হয় এবং সে বিভিন্ন পুরস্কারে ভূষিত হয়।সামিয়া প্রমাণ করে, সংকল্প ও পরিশ্রমের মাধ্যমে যে কেউ সাফল্য অর্জন করতে পারে।তার জীবন কাহিনী অনেকের জন্য অনুপ্রেরণার উৎস হয়ে ওঠে।