অন্তত কিছু দুঃখ থাকুক
হেঁটে হেঁটে একা, ছাতার নিচে,
ফিরে গেছে প্রেম, ফিরে গেছে মেঘে
দু চোখের চিঠি, জানালার কাঁচে
ভিজে গেছো মন?
এমন বৃষ্টি কাল থেকে আজ।
বৃষ্টি নেবে?
একটু ভেজা মন কেমন?
......
এই যে সাড়ে সাত, আর কত- সাতশো চড়ুই এসে ডাক
মাখাবে? ঘুম ভাঙবে তখন!
এই যে গতকাল,গাল ফোলাবে
লেখায় না এসে ভেজে বৃষ্টি বসন!
......
হে বুনো রোদ, এই প্রার্থনার ঘরে আছড়ে পড়ছে কিছু কবুতর মেঘ!
.....
৩১১ নম্বর ঘুমঘরে পৃথিবীর ওপার এসে বসে থাকে!
......
সে ছেলেটি নদী ছিল। তার শুরু আর শেষে রমনীয় তোলপাড়!
তোমাকে এখন একটু্ও দেখিনি। অথচ নদী আমার চেনা। অনেক কালের আপন । এই ছেলেটি জেনে থাকুক, সারা রাত আমি ঘুমুতে পারিনি!
এক দীর্ঘ জীবন শেষে ছেলেটি জানবে আমি ভাল ছিলাম। অথচ জানবেনা তার সমস্ত শরীরে একটি কবিতা অপদেবতার মত সেঁটে ছিল।''
.....
বৃষ্টি তোমায় ভাসিয়ে দিচ্ছে আমার পেটের ছেলে! যাচ্ছো? ভেসে যাচ্ছো সোনা?
জল নেমে গেলে যেন কাজে বেরুবে। ফাইল পত্র গুছিয়ে নিচ্ছো, নিজের ভেতর কয়েকশো দ্বন্দ্ব। ছোট ছোট ভ্রমণ গুলো সেরে বেরিয়ে পড়বে দীর্ঘ দূরত্বে।
বৃষ্টি থামলেই তুমি সংসার সারবে ।কাজে যাবে।পা ছুঁয়ে আছে ডাক মাশুল।এমন কৈফিয়ত দিতে পারে ক'জনা?
তুমি বিশ্বাস করছোনাতো! মেঘ হামাগুড়ি... মেঝেয় ছড়িয়ে থাকা দায় স্বীকারোক্তি! গলার মুক্তো যদি ছিঁড়ে পড়ে ছড়িয়ে যায়।একটা একটা করে গল্পের মত?
বুক ছিঁড়ে গেলো।জলে ডুবে গেলো কৌটো ভরা সিঁদুর। রক্তকে ভয় পায় কে আজ বলো!
.....
একদিন ভুলে যাবো আমার জন্ম হয়েছিলো নদীর জন্য।
.....
যতোবার আগুনে হাত রাখি,
মুঠোভরা সম্পর্কের ছাই।
....
উঠোনে ছড়িয়ে ছিলো, বাতাসে টান টান পুয়াল শুকোনোর গন্ধ!
....
ঘুম ছুঁয়েছো দুমুখো আঙ্গুলে। আমার চোখের সাথে কত কথা কত ভাবের ব্যস্ততা। এখন তখন কখন কখন আসবে? চলো ঘুম ঘুম চোখ পাড়ি দিয়ে জঙ্গলে চলে যাই!
..
এই যে আমি অন্ধ হয়ে যাচ্ছি আমার কেন সূর্য চোখে লাগে!
...
১১ মিনিট ১৯ সেকেন্ড বৃষ্টি মানে আজকের মত বেঁচে গেছে মাছ!
....
এই শেষ ফাল্গুনে/আমার ডাকের মধ্যে কেউ যদি অন্য ডাক শোনে/অন্য কোনও হৃদয়ের ডাক/ তবে থাক ...
.....
মাঝে মাঝে চলে যায় সে
ধরা বৃষ্টির হাতল ছুঁয়ে এগিয়ে যেতে থাকে।
মুহূর্তে চারপাশে সন্ধ্যা নামে
গুঁড়ো হয়ে যাওয়া চাঁদের কুচি
রাতের অবশিষ্টাংশ!
দু এক টুকরো পায়ের তলে...
মাঝে মাঝে সে চলে গেলে ভাবি
একবার ভালবাসার কথা বললে
শুকনো গোলাপের জলে চাঁদ মিশে যেত।
থমকে যেত তার যাবার সময়!
.....
রাঙামাছ! আমার চোখে মেঘ নামালে, দায় নেবেনা? আজ আকাশে দারুন চন্দ্র। একলা থাকার দায় নেবেনা? কখন থেকে বিলের জলে তারার বাতি অথবা ঠিক সেই পুরনো রাত,সবুজ ঘাসে নামলো এসে পায়ের নূপূর তোমার হাতেই আমার সকল ইচ্ছে পূরণ, তোমার হাতেই আমার এলো হাত। রাঙামাছ, আজ অপেক্ষা দারুন কঠিন ভাগ নেবেনা?
.....
আপনারও কি এমন হয় সবুজ গাছে কান্না পায়?
....
সমুদ্রের ছাদ নেই তবু জলে ঘর করে মাছ।
.....
এক কবিতা বারবার লেখা যায়না।
....
ক্লান্তি এলে যেন ঘুমিয়ে পড়তে পারি, এখন-
খর জিহ্বায় লাগে জীবনের স্বাদ...
হেঁটে হেঁটে একা, ছাতার নিচে,
ফিরে গেছে প্রেম, ফিরে গেছে মেঘে
দু চোখের চিঠি, জানালার কাঁচে
ভিজে গেছো মন?
এমন বৃষ্টি কাল থেকে আজ।
বৃষ্টি নেবে?
একটু ভেজা মন কেমন?
......
এই যে সাড়ে সাত, আর কত- সাতশো চড়ুই এসে ডাক
মাখাবে? ঘুম ভাঙবে তখন!
এই যে গতকাল,গাল ফোলাবে
লেখায় না এসে ভেজে বৃষ্টি বসন!
......
হে বুনো রোদ, এই প্রার্থনার ঘরে আছড়ে পড়ছে কিছু কবুতর মেঘ!
.....
৩১১ নম্বর ঘুমঘরে পৃথিবীর ওপার এসে বসে থাকে!
......
সে ছেলেটি নদী ছিল। তার শুরু আর শেষে রমনীয় তোলপাড়!
তোমাকে এখন একটু্ও দেখিনি। অথচ নদী আমার চেনা। অনেক কালের আপন । এই ছেলেটি জেনে থাকুক, সারা রাত আমি ঘুমুতে পারিনি!
এক দীর্ঘ জীবন শেষে ছেলেটি জানবে আমি ভাল ছিলাম। অথচ জানবেনা তার সমস্ত শরীরে একটি কবিতা অপদেবতার মত সেঁটে ছিল।''
.....
বৃষ্টি তোমায় ভাসিয়ে দিচ্ছে আমার পেটের ছেলে! যাচ্ছো? ভেসে যাচ্ছো সোনা?
জল নেমে গেলে যেন কাজে বেরুবে। ফাইল পত্র গুছিয়ে নিচ্ছো, নিজের ভেতর কয়েকশো দ্বন্দ্ব। ছোট ছোট ভ্রমণ গুলো সেরে বেরিয়ে পড়বে দীর্ঘ দূরত্বে।
বৃষ্টি থামলেই তুমি সংসার সারবে ।কাজে যাবে।পা ছুঁয়ে আছে ডাক মাশুল।এমন কৈফিয়ত দিতে পারে ক'জনা?
তুমি বিশ্বাস করছোনাতো! মেঘ হামাগুড়ি... মেঝেয় ছড়িয়ে থাকা দায় স্বীকারোক্তি! গলার মুক্তো যদি ছিঁড়ে পড়ে ছড়িয়ে যায়।একটা একটা করে গল্পের মত?
বুক ছিঁড়ে গেলো।জলে ডুবে গেলো কৌটো ভরা সিঁদুর। রক্তকে ভয় পায় কে আজ বলো!
.....
একদিন ভুলে যাবো আমার জন্ম হয়েছিলো নদীর জন্য।
.....
যতোবার আগুনে হাত রাখি,
মুঠোভরা সম্পর্কের ছাই।
....
উঠোনে ছড়িয়ে ছিলো, বাতাসে টান টান পুয়াল শুকোনোর গন্ধ!
....
ঘুম ছুঁয়েছো দুমুখো আঙ্গুলে। আমার চোখের সাথে কত কথা কত ভাবের ব্যস্ততা। এখন তখন কখন কখন আসবে? চলো ঘুম ঘুম চোখ পাড়ি দিয়ে জঙ্গলে চলে যাই!
..
এই যে আমি অন্ধ হয়ে যাচ্ছি আমার কেন সূর্য চোখে লাগে!
...
১১ মিনিট ১৯ সেকেন্ড বৃষ্টি মানে আজকের মত বেঁচে গেছে মাছ!
....
এই শেষ ফাল্গুনে/আমার ডাকের মধ্যে কেউ যদি অন্য ডাক শোনে/অন্য কোনও হৃদয়ের ডাক/ তবে থাক ...
.....
মাঝে মাঝে চলে যায় সে
ধরা বৃষ্টির হাতল ছুঁয়ে এগিয়ে যেতে থাকে।
মুহূর্তে চারপাশে সন্ধ্যা নামে
গুঁড়ো হয়ে যাওয়া চাঁদের কুচি
রাতের অবশিষ্টাংশ!
দু এক টুকরো পায়ের তলে...
মাঝে মাঝে সে চলে গেলে ভাবি
একবার ভালবাসার কথা বললে
শুকনো গোলাপের জলে চাঁদ মিশে যেত।
থমকে যেত তার যাবার সময়!
.....
রাঙামাছ! আমার চোখে মেঘ নামালে, দায় নেবেনা? আজ আকাশে দারুন চন্দ্র। একলা থাকার দায় নেবেনা? কখন থেকে বিলের জলে তারার বাতি অথবা ঠিক সেই পুরনো রাত,সবুজ ঘাসে নামলো এসে পায়ের নূপূর তোমার হাতেই আমার সকল ইচ্ছে পূরণ, তোমার হাতেই আমার এলো হাত। রাঙামাছ, আজ অপেক্ষা দারুন কঠিন ভাগ নেবেনা?
.....
আপনারও কি এমন হয় সবুজ গাছে কান্না পায়?
....
সমুদ্রের ছাদ নেই তবু জলে ঘর করে মাছ।
.....
এক কবিতা বারবার লেখা যায়না।
....
ক্লান্তি এলে যেন ঘুমিয়ে পড়তে পারি, এখন-
খর জিহ্বায় লাগে জীবনের স্বাদ...