এই অধ্যায়ে দেখা যায় ইমরানের বন্ধুত্বপূর্ণ মনোভাব ও সদয় আচরণ কীভাবে একজন নতুন ও ভীত ছাত্র রাশেদের জীবনে পরিবর্তন আনে। রাশেদ নতুন স্কুলে এসে একা ও বিচ্ছিন্ন বোধ করছিল, কিন্তু ইমরান তাকে আন্তরিকভাবে গ্রহণ করে। ধীরে ধীরে রাশেদ সাহস ও আত্মবিশ্বাস ফিরে পায়, বন্ধুদের সঙ্গে মিশে যায়, খেলাধুলা ও ক্লাসে অংশ নেয়।
ইমরান ও তার বন্ধুরা ইসলামি মূল্যবোধ—সালাম দেওয়া, সাহায্য করা, মিথ্যা না বলা—অভ্যাসে পরিণত করে। গল্পটি শেখায় কীভাবে একটি ছোট ভালো আচরণ অন্যের জীবনে বড় প্রভাব ফেলতে পারে। অধ্যায়ের শেষে ইমরান সম্মান পেলেও সে তার বন্ধুদের, বিশেষ করে রাশেদকে কৃতিত্ব দেয়।