এরকম অসংখ্য ঘটনা আছে আমাদের সাহিত্য সমাজে। সাহিত্যিক কূটনীতির চালে তারা কথা বলে। কিংবা সাহিত্যিক সিন্ডিকেট আছে। যেকারণে তারা একে অপরকে বিভিন্ন নিন্দাবাক্য কিংবা অস্বীকারের রাজনীতি করে। অর্থ্যাৎ একজন সাহিত্যিকের যার যে অবস্থান সেটা দিতে কার্পন্য করে।
অবশ্য সবকিছুতেই যে সাহিত্য সমাজ কার্পন্য করে তা নয়। কখনো কখনো বেশিও করে। অতিমাত্রায় হয়ে যায়। এবং কোনো কোনো কবিকে এমন উপাধিতে ভূষিত করে যে, সেটা আবার কখনো কখনো মাত্রারিক্ত হয়। যেমন, নির্মলেন্দু গুণকে সম্প্রতি পোয়েট অব বঙ্গবন্ধু উপাধিতে ভূষিত করা। কিংবা মুহম্মদ নুরুল হুদাকে জাতিসত্ত্বার কবি বলা। ইত্যাদি। ইত্যাদি।