Posts

গল্প

~~ গল্পটা তৈশশতকেরর ~~~

June 20, 2025

Somon Mia

76
View

মেয়টার  নাম ফারিয়া আইনাত রুশা।  ,বাবা মায়ের সাথে নরসিংদীর বারৈচা বসবাস করে, ছোট একটা ভাইও আছে।এখন নবম শ্রেনীতে পড়ে ইচ্ছে বড় হয়ে নাসিং করবে তাই বিজ্ঞান বিভাগে পড়ছে।ভাইয়ের নাম আলিফ , এবার তৃতীয় শ্রেণিতে পড়ে। 
বাসায় একটা স্মাট ফোন যা বেশি ভাগ সময় পরে থাকত, ও আর ভাই মাঝে মাঝে ফোন দিয়ে খেলত। ওর বাবা এমবিও কিনে দিত টিকটক দেখত ।একদিন চেখে পড়ল ফেজবুকও আছে ফোনে, তখনএটা ইউস করা শুরু করল রুশা। আইডিটা বাবার ছিল, আমি শুধু প্রোফাইল চেঞ্জ করে নেয়।ইস্কুলের অনেক বন্ধু বান্ধব আছে যারা ফেজবুক চালাই তাদের রিকুয়েষ্ট দিল। তাদের সাথে এমন একটা কথা হয় না, কেউ ওকে চেনেও না। শুধু সবুজ সাথে সবসম কথা হয়, সবুজ  সাদিয়াকে পছন্দ করে(সাদির  ব্যাপরেি কথা হত) সাদিয়ার নাম্বার চাইত।

অন্যদিকে যে ছেলে মেসেজ দিত তার সাথেই কথা বলত ,পরিচিত হত,। কাউকে ভাই কিংবা বন্ধু বানাতো  প্রতিদিন তাদের সাথে কথা বলতো, তাই প্রায়ই সে প্রপোজাল পেত আর রিজেক্ট করত, অনেকেরত ফেন্ড রিকুয়েষ্ট এক্সপেক্ট করলেই বলত ছবি দাও, প্রেম করবা। এমনি চলছে দিন।
সবুজ সাথে রোজি কথা হয়। কিন্তু ও জানি এখন কিভাবে কথা বলে,সাদির ব্যাপারে কিছু জিজ্ঞেস করে না। ওর ভাবসাব ভালো না । ওকে এখন রুশার বিরক্ত লাগে। বলবেই বা কি করে বন্ধ ত। পরে ওকে ব্লক করে দেয়। সবুজ  তার অন্য আইডি দিয়া ওরে জ্বালায়তে থাকে। রশার  প্রায়ই সব বান্ধবীরাই রিলেশনশিপে ছিল। সাদিও  রিলেশন করে সবুজ জানেনা।

রুশা  ফেজবুকে একটা গ্রুপ..SSC batch 2020.. প্রোস্টে কমেন্ট করে, পর  পর দু তিন বার চলে এরকম।ঐখানের ছেলেটা ফ্রেন্ড রিকুয়েষ্ট  পাঠাই , ও রিকুয়েষ্ট এক্সপেক্ট করে।রুশা  আইডিতে ডুকে দেকে ছেলেটার নাম  সাইম আফরান। ,,তখন সে মনে মনে ভাবল( রু শা + সাইম মিলে নাত, ওর নাম  অব্র।রুশার অব্র) এটা ভাবতে ভাবতে মেসেঞ্জার থেকে নিক নামে গিয়ে সাইম আফরান কেটে নিকনাম দেয় রুশার  অব্র। তখনই ওর নানুমনির  কল আসলো,পরে ফোন  ও আম্মুকে দিয়ে ও কুচিংএ চলে যায়।

পরে বিকালে এসে ফোন নিয়ে মেসেঞ্জারে যেত দেখে, সাইম আফরান মেসেজ দিছে- হে আমার নাম রুশার অব্র দিলে কেন, তুমি কি আমাই চিন। রুশা মেসেজ পড়ে চুপ করে বসে আছে কি বলবা ভেবে পাচ্ছে না। ভাবছে ( সত্যটা বললে কি বিশ্বাস করবে আমি ত আনমনে কখন চেন্জ করছি মনেই নায়)।

ও শুধু বলল সরি, মিসটেক।তখন সাইম আর কিছু বলল না। রুশা ভুলেঔ গেছিল নিকনাম চেঞ্জ করার কথা। 
পরের দিন সাইম মেসেজ দেই, কেমন আছেন - তখন রাত দশটা নাগাত হবে। রুশা বলল আমি ভালো আছি খেয়ে দেয়ে ঘুমান তবে ইকটু মোটা হবেন ( রুশা সাইম এর প্রোফাইলে সাইমকে দেখছে খুবই চিকন)  তখন সাইম বলল - এচেহেরা নিয়াই মেয় পটাইতে পারিনা আর মোটা হলে ত কেউ তাকাবেই ন।

রোজই হাই হ্যালো হই। এখন তারা বন্ধুই। সাইমরা আবার ফেজবুকে ফানি বিডিও আপলোড করে। সাইম এর বাসা নাওগাঁই , বাবা মাায়ের সাথে থাকে একটা ছোট বাই আছে নাম সামি। সামনে মাধ্যমিক দেবে, ইচ্ছে পুলিশ হবার তাই মানবিক বিভাগে পড়াশোনা করে। এখন আর এমন করে ফানি ভিডিও আপলোড দেওয়া হয়না। বিশ, বাইশ,শতকে যা আপলোড দিছিলো তা রিসেন্টলি যারযার আইডিতে শেয়ার দিচ্ছে।

একদিন সন্ধ্যায় সাইম রুশাকে বলল আমি একটা কথা বলব তুমি বল রাখবে,। 
রুশা - রাখার কথা হলে রাখব। সাইম - না তুমি বল রাখবে।
রু-  আচ্ছা  রাখব।  সাইম - সত্যি। রুশা - হুম। সাইম - রাগ করেবে না কিন্তু। রু- আচ্ছা, তুমি বল।সাইম- আমার সাথে রিলেশন কর প্লিজ। রু- না, প্লিজ। সাই- তুমি বলে ছিলে রাখবে প্লিজ, কথা দিয়ে কথা রাখতে হই। রুশা কি করবে কিছু বুঝতে পরছিল না,ইকটুকানি পরে বলল রু- আচ্ছা, কিন্তু আমরা বন্ধুর মতোই থাকব । সাই- আচ্ছা, বাই আমি ঘুমাই তুমিও ঘুমাও।

পরেরদিন ঠিক সন্ধ্যাবেলা ও আবার মেসেজ দিল, কিন্তু রুশা তা এবাউট করল, মেসেঞ্জারে এসে ওর মেসেজ দেখে অফ লাইনে চলে গেলে। রুশার রিলেশনপছন্দ না, আবার একটা বয়ফেন্ডও চায়, কিন্তু ওকে না। কি করবে কতখন পর আবারও লাইনে গিয়ে  সাইম এর মেসেজ রিপ্লাই দি ল কতখন কথা বলার পর সাইম বলল তুমি কি সত্যি ভালোবাস  আমাই রুশা, হুম। সাইম- ত তুমার নাম্বারটা দাও। রুশা -নাম্বার দিয়ে কি করবে। সাইম যখন তুমি লাইনে না থাক কল দিমু কথা বলমু। রুশা - ও আচ্ছা, পরে দিমুনে আমি মুখস্থ পারিনা, তুমারটা দাও। সাইম - 017722929##.,নাও। সাইম - আই লাভ ইউ। রুশা এবাউট করল। সাইম -কিছুই বলল না, আবার কখন লাইন আসবে। রুশা সন্ধ্যা। সাইম - সকালে ইকটু লাইন আইস। রুশা না আমার কুচিং আছে,সন্ধ্যায় আসব। সাইম- আচ্ছা।

রুশা চাইছিল রিলেশনটা থেকে বের হতে। কেননা রুশা  বন্ধুবী সিফা একটা রিলেশন করত।ছেলেটা ডাকা কলেজে পড়ত,ওরা অনেক খারাপ কথা বলত,ভিডিও কলে কথা বলত খারাপ পিকও দিছে অনেক।  আর এখন ব্রেকআপ পর ছেলেটা সিফাকে  ব্লেকমিল করছে। তাই রুশা সাইমকে ভালোবাসতে পরাছেনা, ওর ভয় হয়। কি করবে কিছুই বুঝতে পারছে না।

সন্ধয়া লাইন এসে দেখে অনেক গুলো মেসে দিয়ে রেখেছে সাইম,অনেক স্টিকার। রুশা বলল স্টিকার আমার পছন্দ  না। সাইম- নাম্বার দিবা বলছ। রুশা 019214546## আচ্ছা আমি পড়তে বসি। সাইম - আজকে পড়তে হবে না, আমার সাথে কথা বল প্লিজ। রুশা - কি রোজ রোজ প্লিজ প্লিজ  কর, তুমিত বলেছিলে বন্ধু হয়ে থাকবে না। রুশার ফোনে কল এলে, নাম্বার দেখে বুঝতে পার কলটা সাইম এর, তাই কলটা কেটে দেই। পরে মেসেজ দিয়ে বলে রুশা- কল দিচ্ছ কেন, আব্বু পাশে, আমি পড়ব বাই। সাইম - আচ্ছা পড়া শেষে মেসেজ দিও বাই।

রুশা ইকটু পরেই সাইমকে মেসেজ দেই, রুশার মেসেজ দিতে ভালো লাগে, শুধু রিলেশনশিপে থাকাটা ভালো লাগে না। সাইম- কি করো জান, রুশা - কিছু না তুমি।,সাইম- আমিও,তুমি কি আমাই রান্না করে খাওয়াবে ,।রুশা - হুম, তুমার সবচেয় পছন্দের খাবার কি। সাইম- নুডলস, কবে খাওয়াবা বল। রুশা- তুমি কবে খাবা বল, তুমি যখন বলবা আমি তখনই খাওয়াব। সাইম - তুমি ইকটু লাইন থাক আমি ইকটু ওয়াশরুমে যাব। রুশা- আচ্ছা, তারাতারি ১১:৪৫ বাজে ঘুমাতে  হবে। সাইম -( ওয়াশরুম থেকে এসে)  আমার অনেক খুদা পাইছে। রুশা- আমারও,তুমি একটা কাজ কর দেখ ঘরে কি আছে খাও।সাইম - আমি খাব না তুমি খাও।

রুশা- মিষ্টি খাচি। সাইম - তুমি খেলেই আমার খাওয়া হবে। রুশা - তাই।রুশা যে ফোনটা ইউস করতা এটাই চার্জ থাকত না, তাই রুশা ফোন কেবলচার্জে লাগিয়ে রাত একটা পযন্ত দুদিন কথা বলে।

পরের দিন সকালে রুসা ভাবলআমিত ওকে ভালোবাসিনা, তবে কেন এত রাত পযন্ত কথা বলি। আমি বরন অফলাইনে চলে যাই। এ বলে রুশা তার হাতের ফোনটা বন্ধ  করে রাখল। 
সিফার বয়ফ্রেন্ডকে অনেকগুলো টাকা দেই তারপরও সে আরও টাকা চাইতে থাকে কিন্তু ওর এখন রিয়াদকে এবাউট করতে থাকে, এছাড়া সিফা  বর্তমানে আপন এর সাথে রিলেশনে আছে। আপন  আবার রুশার ফেজবুকে পাতানো ভাই, রুশার মাধ্যমে পরিচয় এখন প্রেম।

রুশার যে ফেজবুকে কত ফ্রেন্ড তা বলা অসম্ব, ও আবার সম্পর্কের মর্যাদা দিতে জানে তাই সবার সাথে ওর মিষ্টি সম্পক। 
তিনদিন পর সন্ধ্যায় ফোনটা চালু করার পাঁচ মিনিট পর সাইম এর কল রুশা কল কেটে অনলাইনে গেল গিয়ে দেখে একশ তিনটা মেসেজ একশ কল, রুশা অবাক। সাইম - এত দিন কইছিলা, তুমার ফোন বন্ধ ছিল কেন।রুশা- ইকটু ভেবে) ফোনে যেন কি হয়ছে।,কেন আমার জন্য চিন্তা হয়। সাইম- তুমার কি মনে হয়, বাদ দাওকি কর, কেমন আছ।রুশা- প্রথমত বাত রান্দি নাই, আর ভালোই। সাইম - তাই, আচ্ছা তুমার কি আমার কথা মনে পড়ে নাই। রুশা - না। সাইম - আমি তুমার কথা ভেবে ভেবে খাওয়া দাওয়া ছেড়ে দিছি। রুশা- কি করো, খাইছ।   সাইম - হুম। রুশা- এখন কি বলবা বল। সাইম তুমি বল। রুশা - আমার কিছু বলার নাই তুমার যা ইচ্ছে তাই বল। সাইম - তুমি কি আমাই বিয়ে করবে। রুশা জানি না। সাইম - কেন, বল। রুশা - আমিও আম্মুরেত রাজি করাইতে পারুম, বাবা কখনই না। সাইম - আমি আব্বু আম্মুক রাজি করাইতে পারব।রুশা- ভালো। সাইম - আই লাভ ইউ রুশা কিছুই বলল না। কিছু দিন পর রুশা আবারও অফলাইনে চলে ওর কোনো খুজি নেই

সাইম রুশার অনেক ফেজবুক ফ্রেন্ডরে ওর ব্যাপারে জিগাইছে ও কেউ কিছুই বলতে পাারে নাই সাইম, সিফারেও জিগাইছে, ও কিছুই বল না সাইম রুমান ভাইয়েরও  জিগাইছে সেও কওছু বলে নাই। রুমান ভাই  ভাইয়ার সাথে মিম ( আমার ফেন্ড) প্রেম করে।

রুমান ভাই সাইমরে কিছু না বললেও, রুশারে সাইম এর ব্যাপারে জিগাইছে। রুশা কাউকে কিছু বলতে চাই না তাই বলছে চিনি না।

এমনি কাঠতে থাকে দিন। রুশার যখন ইচ্ছে হয় লাইন আসে, সাইম তার অপেক্ষায় থাকে যখন লাইন পাই তখনই কথা বলে না হয় শুধু মেসেজই দিয়ে যায়। এসব মেসেজ যেন রুশার পড়ারই সময় নাই। রুশা শুধু ওর প্রতি বিরক্ত, তাও লাইন আসলে সুন্দর করে কথা। সাইম যদি জিজ্ঞেস করে এত দিন লাইন কেন আসোনি তখন শুদু বানিয়ে বানিয়ে গল্প সাজায়। রুশা যা বলে সাইম তাই বিশ্বাস  করে, উল্ট কখনো কোনো প্রশ্ন  রিপিট করে না।

রুশা সাইমকে নামাজ পড়তে বলে না হলে কথা বলবে না, বলল, তাই সাইম নামাজে যেত, রুশা প্রতি দিন নামাজ শেষে মোনাজাতে বলল- হে আল্লাহ ওর জীবনে এমন কাউকে এনে জাতে ও আমাকে ভুলে যায়, মেয়টা যেন ওকে আমার থেকে বেশি ভালো বাসে।

দেখতে দেখতে কেটে যায় তিনটা মাস, চলে এলো নতুন বছর, নতুন ক্লাসে উটলেও রুশা এক সাব্জেক্টে পেল,। এর কারন যেন পুরটাই সাইম এমনে করে রশা, তাই আবার অনেকদিন কথা বলে না, সাইম যেন রুশার অপেক্ষার দিন গুনছে।

রুশাদের ইস্কুল  থেকে পিকনিকে জাবে, প্রথমে সবাই  রাজি পরে দিন, সিফা  এসে বলতেছে আমারে আপনে  যাইতে মানা করছে কিছুতে দিবে না, আমি যাব না, ওকে সবাই বকা ঝকা করতাছে আপন  কে হে তুই যে ওর কথাই জাবি,  না জাবি পাচ বছর পর সব ফেন্ডরা একসাথে জাবো, চলনা, সিফার র একথা না করছে ত জাবে না।  ইকটু মীমও এসে বলতেছে আমি জাবো না , ওর বলাতে বোঝতেই  পারছি রুমান  ভাই মানা করছে, মীমরে  কেউ কিছু বল না কারন ও খুবই ইনসেন। পরে মীম ২ নাইমা , জুই ,জাবে না একই কারন। মীম পরে রাজি করাইছে রুমানরে ,বাকিদের এক কথা জাবে না ওদের দেখা রুশার ইচ্ছে করছে সাইমকে জিগাইতে, তই বাসায় ফিরে লাইনে গিয়ে সাইমরে মেসেজ দেয় অদ্ভুতম হচ্ছে এবার মাএ একটা মেসেজি দিয়ে ছে সাইম, তা জেন রুশাকে ভাবাচ্ছেনা।

প্রথম বারের মতো নিজেও মেসেজ দিলো 
আসসালামু আলাইকুম, কেমন আছো,।ইকটু পর রিপ্লাই এলো আলাইকুম সালাম, আল্লহামদু্ল্লিলা, তুমি কেমন আছো।ভালো। সাইম খাইচো। হুম তুমি। হুম। কি করো কিছু না। তুমি সেম, একটা কথা বলি। হুম বলো। আমাদের ইস্কুল থেকে না পিকনিকে জাবে যাই। না। কেন।এমনি আমি বলছি তাই। সবাই জাবে গেলে কি হবে। কই নিবে, কনে নিবে। জায়গা ঠিক হয়নি, ফেব্রুয়ারী ৮ তারিখে নিবে । ও তে ত মাএ তিন দিন। হুম। আমি জাবো। যাও, তবে ছেলেদের কোনো কথা না হিজাব পড়ে জাবে, শুনছ। আমিত কোনো ছেলের সাথে কথাি বলি না, ইস্কুল ড্রেস পরে জাব। ভালো মেয়,।হুম। আই লাভ ইউ। আই লাভ ইউ টু।

রুশার এখন সাইমকে ইকটু ইকটু ভালোই লাগে। তাই এখন রোজই কথা বলে। রুশা ভাবল পিকনিকে গিয়ে সারাদিন ওর সাথে কথা বলবে যাওয়ার আগের দিন রাতে সাইম বলতাছে কালকে একটা কাজ আছে তুমি বরং পিকনিক থেকে ফিরে নক দিয়। আচ্ছা। এখন ঘুমাও, সকালে আবার জাবে, আই লাভ ইউ সোনা। শেষের সবদটা ইকটু পছন্দ হয়নি রুশার মুখে কি করে বলবে, শুধু বলল আই লাভ ইউ।

পিকনিক থেকে ফিরতে ফিরতে রাত ১১:৪৫,  আার সাথে পচন্ড মাথা ব্যাথা মেসেজ দেওয়ার কথা মনে আছে কি্নতু প্চুর মাথা ব্যাথা তাই ঘুমিয়ে যাই।।সকালে ঘুম থেকে উঠে ইস্কুলে যায়, দুটো ক্লাস করিয়ে ছুটি দিয়ে দেয় বাসায় এসে আাবার ঘুমাই।উঠে বিকালে, গোসল করে, লাইন আসে, দেখল সাইম অনেকগুলো মেসেজ দিছে, মেসেজ দেখে রুশার ভালো লাগে।

কি কর। কিছু না, তুমার কি আমার কথা মনে আছে। না থাকলে মেসেজ দিছি। কখন দেওয়ার কথা কখন দেয়, তুমি কি আনছআমার জন্য পিকনিক তেকে। কিছু না। আনবে বা কেন আমি কে। আরে বোকা কিছুই নেই শুধু খাবার আর ঘুরাঘুরি। হুম জানিত পাগলি। যখন আমি তুমার সাথে দেখা করব তখন নিয়া আমুনে গিফট। আচ্ছা  কবে দেখা করছি।কিচু দিন পরেইত এক্সাম শেষ,শেষ হলেই আমি চাচ্চুর কাছে জামো নরসিংদী আর শুনছি ঐখান  থেকবারৈচা আসতে এক ঘন্টা লাগে।তুমিত দেখি সবই জানো। জানব না ঐখানে আমার জান থাকে না। আচ্ছা আসার সময় কি নিয়ে আসবে। তুমি বলো কি আনব। তুমার যা ইচ্ছে । না তুমি বলো। বললাম না তুমার জা ইচ্ছে। আচ্ছা। 

রুশার মনবোঝা বড় দায়, কে জানে মনের ভেতরে কি হচ্ছে আবার তিনদিন অফ লাইনে চলে যায়। কিন্ত এ তিনদিন সারাদিন শুধু ওর কথাই ভাবছে। ওত মানুষ ওরত খারাপ লাগছে। আমি এমন কেন আর ওরসাথে এমন করব না।

লাইন আসার পর, সাথে সাথে সাইম মেসেজ দেয়, আসসালামু আলাইকুম। ওলাইকুম সালাম।তুমি কি আমাই সত্যি ভালো বাস। তুমার কি মনে হয়। তুমি মুখে বল।জানি না। কেউ সত্যিকারের ভালোবাসলে এমন করতে পারে। কেমন। তুমি জানো না।না, তুমি কি আমাই সত্যি ভালোবাস। হুম। আচ্ছা তবে বল, আমাকে কবে প্রোপোজ করছ,( অনেকখন সাইম চুপ কোনো মেসেজ দেয় না)  জানিত মনে নেই। এটার সাথে ভালোবাসার সম্পক কি। জে একটা দিন মনে রাখতে পারে না, তার আবার ভালোবাসা। আচ্ছা তুমি বলো। যখন একবছর হবে তখন বলব। আচ্ছা ঐটা হইত মনে নাই,কিন্তু আজ আমি তুমাই আবারও প্রপোজ করছি,I love you jan. Love you too....,,আজ কই তারিখ কটা বাজে লেখে রাখ। হুম মনেই থাকবে 18  ফেব্রুয়ারি10:17a.m।

এখন আর রুশা কারো সাথে কথা বলে না, লাইন আস সাইম সাথে কথা বলে অফলাইনে চলে যাই। কেউ মেসেজ দিলে রিপ্লাই দেইনা। সাইম অনেক আইডি দিয়া রুশারে মেসেজ দিছে রুশা রিপ্লাই দেই নাই পরে সাইমই বলে

সাইম দুই তিনআার রুশার ফেজবুক পাসওয়ার্ড চাইছে কিন্তু, পাসওয়ার্ড ত রুশা জনে না এটা ওর বাবার আইডি ওত শুধু ইউস করে। কিন্তু সাইমের মেসেজের রিপ্লাই দিতে দেরি হলেও ও বকা দেয়।রুশা সাইমকে তার অনেক গুলো পিকই দেয়।

কিন্তু দিনকে দিন যায় আর সাইমের যেন আবদার বাড়ে রোজ রোজ পিক চাওয়া রুশার খুবই বিরক্ত লাগত কিন্তু কি করবে এখন সাইম কিছু চাইলে রুশার দিতে ইচ্চে করে। 
রুশার স্মাট ফোনটা টাচ কাজ করেই না ও কিছু মতো সাইম এর সাথে শুধু কথা বলে। প্রতিদিন রাত সাতটায় লাইন আসে আবার দশটা পযন্ত কথা বলে। দেখতে দেখতে সাইম এর পরীক্ষা চলে আসে। তখন রুশা সাইম এর সাথে কথা বলা বন্ধ রাখে যাতে ওর পরীক্ষা কোনো চাপ না পরে, মাঝে মাঝে কথা হয়।

রুশা খুবই খুশি পরীক্ষা র পর সাইম ওর সাথে দেখা করবে, রুশা ঠিক করে সাইমের সাথে দেখা করতে শাড়ি পড়ে যাবে, সাইম এর প্রিয় খাবার নুডলস রান্না করে নিয়ে যাবে, ওকে দেখে দৌড়ে গিয়ে হাক করবে এসবই কল্পনা করতে থাকত 
.........কল্পনায় কল্পিত কল্পনক  সর্বধায় নিজেকে......... 
.......................সুখী করে তোলে........................


সাইমটর রেজাল্ট দিবে ইদের পরে। ইদের দুদিন আগে ওর সাথে কথা হয়, সাইম বলতাছে ভিডিও কল দাও কিন্তু রুশা রাজি না। তাই ও বলল তুমার রেজাল্ট পরেত আসবাই তখন দেখে।। সাইম না এখন কল দাও। না। প্লওজ। না। সরি। ও আচ্চা। বাই, এ বলে সাইম অফ লাইনে চলে গেল।

এ প্রথমবার  সাইম এমন করল এত রুশা খুব আহত। বার বার মনে করছে আমি ওকে ভালোবেসে ভুল করেছি, ও কেন আজ এমন করল ওত এমন ছিলনা, রুশা কিছুতে মিলাতে পারল না।

পরে রাতে কথা হয় সব ঠিকঠাকই ছিল। রুশা খুবই খুশি সাইম সরি বলে। ইকটু কথা বললে রুশার ফোন অফ হয়ে যায় সাইম অনেক গুলো কল দেয়। রুশা ফোন চালু কর ল  সাইম বলল অফলাইনে গেলে কেন। নাত ফোন বন্ধহয়ে গেছে ও। একটা নতিন ফোন নিলেই হয়। আব্বা দিবে না। আমি টাকা পাঠায়। না। কেন। এটা দিয়ে কথা বলতে পারমু। আমি বুঝি তুমার কেউ না। হুম তুমিত আমার সব। তাই তাই।হুম।

পরেদিন সন্ধ্যা  বেলা সাইম ওরে মেসেজ  দেই মেহেদির পিক দাও, দিচ্ছি।তাদের মধ্যে  অনেক কথা হয়। রুশার হঠাৎ  মনে পরে কয়েক দিন আগে সাইম একটা মেয়ের পিক স্টরি দিছিল। ওরে জিগাই পরে বলে এটা বোনের মেয় তুমারে জ্বালানোর জন্য এটা করছি। ও বলে ও। তুমি ওর সাথে কথা বলবে। হুম, নাম্বার দাও। ওর ফেজবুক আছে,Litima soha,  নক দাও। আচ্ছা  দিমু নে। তুমি না  বুঝ নরসিংদী আসবে. 

সময় চলমান জীবন কারো জন্য থেমে থাকে না জীবন চলতে থাকে নির্বীক পথে। থেমে ত থাকে শুধু মন। দেখতে দেখতে কেটে যায় অনেক দিন এখন জুন মাস চলে।

ইকটু বুলে গেছি সাইমরে । এখন বাবার অকাজে স্মাট ফোনটা কেউ ইউস করে বাসা পড়ে থাকে। সাইম লাইন আসে না দ্বিধায় রুশা এখম আর এটা চালাই না। রুশার বাড়িতে ঐদিন একটা অনুষ্টানের পর থেকে ফোনটাও আর পাওয়া জাচ্চ না, হয়ত কোনো বাচ্চা  নিয়ে গেছে। এত রুশার খুবই মন খারাপ কারন সেত তার বাবার ফেজবুক আইডির পাসওয়ার্ড জানে না এখন কি করবে, আর কি সাইম এর সাথে কথা হবে না। এসব ভেবে ভেবে তারা তারি মায়ের মোবাইলে একটা ফেজবুক খুলল কিন্তু তাতে আজ পাচ মাস লাইন আাসার কোনো খুজই নাই

রুশা তা জানেনা পরীক্ষা রেজাল্ট। এখনকও করছে। অনেক কষ্টে সাইম এর ফেজবুক আইডিটা খুজে বের করল। প্রতিদিন নিয়ম করে একরা সাইমের আইডি ঘুরে আসে। রুশা যেন ওর প্রোফাইলের সাথেই কথা বলে,

..............এখন অনিয়মই নিয়ম হয়ে গেছে...............

ঐ এপ্রিলে ৩০ তারিখে অফলাইন আর এখন চব্বিশের জুন পেরিয়ে জুলাইয়ের অভির্ভাব তার কোনো পাততা নাই। আমি যে তার অপেক্ষায় সে কি জানে। সে কি আসবে ফিরে, ভালোসাবে কি ঠিক আগের মতো না ভুলে গেছে আমাই। আমার কোনো ভেলু আছে ওর জীবনে। ও কি আমাই এখনও ভালোবাসে। না ভুলে গেছে, এসব ভেবে পার হয়ে গেলে একটা বছর। আমি আজও তুমার অপেক্ষায়।

দিনগুনছি রাত পারকরছি এ ভাবনায় যে, 
হয়তবা কোনো একদিন তুমি এসে বলবে আইম সরি ভুল হয়ে গেছে।

...............অপেক্ষা করা উচিত কিন্তু অনিশ্চিত 
অনিশ্চিত অপেক্ষা মূল্যহীন.........................


এখন আর নিয়ম করে আইডি দেখা হয় না। মাঝে মাঝে দেখা হয় ঐদিন দেখতে গিয়ে দেখাম ওর অনেক ফেন্ড ওর জন্মদিনে বার্থডে ওইশ করছে ওকে। এমনিতে সাইম এর কোনো ফেন্ড আমাই চিনে কিনা জানি না কিন্ত আমি  দুই একজন কে চিনি ও জখন ছবি পাঠাইত তখন ফেন্ডরাও সাথো থাকত। তাও রুশা সাইমকে যারা ফেজবুকে বার্থডে ওইশ করছে সবাইরে পেন্ড রিকুয়েষ্ট দিছে মেসেজ দিছে। তাদের মধ্যে একজনকে রুশা ভালো করে চিনে সাইমের অনেক ছবিতে ছিল,তার আইডিতে মেসেজ দিছে, আসসালামু আলাইকুম ভাইয়া, সাইমরে চিনেন। 
আবার এ সবগুলো মানুষই ফানি ভিডিওতে ছিল। কেউ কোনো রেসপন্স করছেনা। বার বার চেষ্টা করছে তাও  কোনো খুজ পাচ্চিল না।

এমনি দিন কাটছে রাত পার হচ্ছে। স্কুল পড়াশোনার নিয়ে চলছে রুশার। যেহেতু নিউ টেন তার সাথে সাইন্স বিভাগ পড়াশোনার চাপ বেশি।এত কিছুর মাঝেও রুশা সাইমকে বুলতে পারছে না। সাইমকে আরো বেশি ভালোবেসে ফেলেছে এখন।

দিনটা আগষ্টের ১৭, ভালো লাগছিল না তাই প্রাইভেটে যায়নি। ছোট আংকেলের এনন্ডোড ফোন নিয়ে টিপতাছিল,কি জানি কি মনে হলে সাইমের নাম্বাররে কল দিল তখন সকাল ৬:৩০ নাগাদ ছিল। ফোন রিং হওয়ার কিছুক্ষণ পর ঐপাস থেকে বলল 'হ্যালো '। ব্যাস এটুকুতেও ও শেষ কিছু বলার শক্তি নেই।

এ হ্যালোতে যে কি শান্তি এটাত শুধু রুশার মতো ~~~~
~~~~~~~অপেখাকৃত  নাহওয়া মহারানীরাই জানে।

রুশা সাথে সাথে কল কেটে দেই।সাইম কল দেই রুশা কেটে দেই। সাইম আবার কল দিল রুশা ফোন তুলল বলল আসসালামু আলাইকুম। সাইম ওলাইকুম সাইম। রুশা ফিস ফিস করে কথা বলচে কেউ শুনলে জামেলা হবে। সাইম বাসা কই। রুশা নরসিংদী। সাইম ফারিয়া। রুশা হুম। সাইম কেমন আছ।রুশা ভালো,মনে মনে বলল তুমাই ছাড়া আমি কিভাবে ভালো থাকব। সাইম খাইছ।রুশা হুম,বিরবির করে এত সকালে কেউ খাই সাইম হয়ত শুনে নি। সাইম কার ফোন। রুশা আংকেলের, আর ফোন দিওনা এটাই। সাইম আচ্ছা। এমনিরুশার বাবা ওকে ডাকে সাইমও সাথে সাথে কল কেটে দেই। 
রুশা ভাবছিল ও হয়ত আবার কল দিবে। কিন্তু সাইম আর কল দিল না।

কিছু দিন পর সাইম এর ফেন্ড Md shoel Rana  ভাইয়ার আইডি থেকে মেসেজ রিপ্লাই এলো ওলাইকুম সালাম। কে তুমি। রুশা আমি ফারিয়া।সাইম ফেন্ড চিনি সাইমরে। রুশা ভাইয়া ওর এসসির রেজাল্ট কি।সাইম কেন বলব, কি দরকার।রুশা এমনি। আর কোনো মেসেজের রিপ্লাইদেইনি। ওনি আমার সাথে কথা বলতে ইচ্ছুক না তাই আর বিরক্ত করি নাই। 

রুশা ভাইয়াটারে মেসেজ দিছে...

- সাইমরে চিনেন, ওর এসএসসি রেজাল্টের পয়েন্ট কত।

- apni ka..?

-Ami ke jana lagbe.Akta prosnoi korlam.

-Ke Questions.?

-( সাইমরে চিনেন,ওর এসএসসি রেজাল্টর...।)  Agolor.

- ke apni?

একদিন পর...রুশা রিপ্লাই দিল...।

-আপনি প্রশ্ন গুলোর উওর দেন,আপনি কি আমাই চিনবেন।

- আগে পরিচয় দাও।

আবারও একদিন পার হয়ে গেল এবার ভাইয়াটা মেসে জ দিল...

-এই আপনার বাসা কি নরসিংদী.

- হুম কেন। 
-
-হুম জানি আমি।

- O

- Apni ki sabbi ohid saim sate relason korten.

- hmm.

-oh accha. O to baya korca jano..!.

- Na. Amar sathe ahon r kotha hoi na.

- oh acha,Or baya kora 3 mant hoya galo.

-Porikhir point koto or.

- 3.37 mone hoi.

-April 28 tarike kotha hoice,pore ar kotha hoi nai. Ar ak mas age nambare kotha hoice.

-oh.tomi kon class poro.

-Abar porikha dimo.

-oh.Tast koba thaka.

- 27 October. dowa koiren.

-hmm ta to korvo. Tahole apni amar choto hoven.

- hmm.

- tahole  tomi kore boli.

-hmm.or wife pic ache.

- na to. Saim sate poricho kemne.

- group theke. ( na to) ken biate jan nai.

-Oi sala to palai bia korche.

-O.
রুশার ও বলা ছড়া কি বা বলার থাকে।
~~~~আমরা একজনের চেয়ে যা আশা করি তার চেয়ে ভিন্ন কিছুই তারা আমাদের উপহার দেই~~~~~~~~~

রুশার বেলা সেইম ও কখন কল্পনা করেনি সাইম ওকে ছরা কাউকে ভালোবাসবে, সেখানে সাইম বিয়ে করে ফেলেছে।

রুশা জানে ওর কতটা কষ্ট হচ্ছে..এ কষ্টের কথাটুকু কোনো শব্দ দিয়ে ফুটিয়ে তুলা যাবে না, আমিত শুধু এটুকু বলব শুধু  একবার ওর জায়গায় নিজেকে বসাও তবে বুঝবে।


-------------------------------

আজ রুশার টেস্ট পরীক্ষা শেষ হয়েছে। এতটা ভালো হয়নি আবার খারপও হয়নি পাশ করবে। 
এমনেতেই ইদানীং রুশার খুবই মন খারাপ..যাকে এক জীবনে পাওয়ার সপ্ন বুনেছিলতাকে আজ হারিয়েছে...

~~~ যতটা ভালো এখন বাসি ঠিক তার অধেকও যদি তখন বাসতাম  তবে আজও হয়ত তুমি আমারই থাকতে....

রুশার এখনও প্রতিদিন সাইমরে মেসেজ দেই মেসেজ গুলো যায় না। রুশা সাইম ছবি নাম দিয়া ফেজবুক খুলছে। সািম এর সব ফেন্ডরে ফেন্ড রিকুয়েষ্ট পাঠাইছে। সবাই এক্সেট করছে সবার সাথে লথা হয়ছে, কিন্তু সাইমর বিয়ার ব্যাপারে কেউ কিছু বলে নি।

প্রায় একমাস পর ভাইয়াটা রুশারে মেসেজ দিছে....

- একটা কথা বলবো।

- হুম

-কিছু মনে না করলে বলবো,, নাহলে বলবো না।

- বলেম

- তোমার একটা পিক পেতে পারি কি আমি..!

-I'm sorry.l don't went  See  My pic.

- ok no problem.

- yes. Tnx.

- hmmm.


তার পর আর ভািয়াটা মেসেজ দেননি। অনেকেই রুশাকে অফার দেয় রুশা মানা করে দেয়। 
ও মনে করে ওদেরত ব্রেকআপ হয়নি,

~~~~~তাদের সম্পর্কে ইতি টান টেনে ফেলেছে হয়ত, কিন্তু ব্রেকআপ শব্দটা উচ্চারিত হয়নি~~~~


----------------

বর্তমান ছেলেরা খুবই খারাপ এটা রুশা ভালোমতে জানে। এখনকার ছেলে গুলো প্রথমে খুবই নম্র ভদ্র ইনোসেন্ট সেজে মেয়দেরকে পঠাই তারপর ভালোবাসাটাকে গভীরে নিয়ে...... 
~~~~~~  তুমি যদি আমাই সত্যি ভালোবাস তবে প্রমান দাও,, চলো কাল আমার ফেন্ডএর  ফ্যাল্টে যাই~~~`~

গর্দব গুলোও চলে যাি। তারপর কি ছেরে চলে যায় ছেলেগুলো মেয়গুলোকে।

আবার ফেজবুকে দুইধরনের পুরুষ আছে  কিছু কিছু ছেলেরা প্রথমেই ছবি চায় আবার কিছু কিচু ছলেরা অনেকদিন কথা বলে ছবি চায় একইত কথা।

আর আমি এ যুগে এসে সাইম এর মতো একটা মানুষ পেয়েছিলাম যেকিনা আমাই পাগলের মতো ভালোবাসত। 
ওর কোনো দোষ নাই দোষত আমারই ও যখন ভালোবাসি বলত আমি রুশা  পাওাও দিতাম না। আজ এখন আমি ওকে ওর চেয় হাজাট গুন বেশি ভালোবাসি...........

~~~~~আফসোস, তুমিত ভালোবাসাটা প্রকাশ করতে পারতে আমাই দেখ কখন বলতে পারিনি ভালোবাসি~~~

আজ আমার জীবনে আরও একটা নতুন অধ্যায়ের সূচনা হতে চলল আজ 18 February 2025 এদিনটা আমার জীবনের গুরুত্বপূর্ণ দিন। সাইমের মতে আজ ওর আর আমার ভালোবাসর এক বছর পূন হয়ছে।

~~~সালটা২০২৫ কিন্তু মনের গুপ্ত প্রেমের সুপ্ত পিয়াসে যে লুকিয়ে সে ২০২৩ সালের ঐ মানুষটাই~~~~~~~~

রুশা আজও ওকে ভালোবাসে। রুশাত ঐ সাইমকে ভালোবাসে যে একদিন অফলাইনে গেলে শত শত মেসেজ কল স্টিকার দিত,কত জনের কাছে ওর কোজ করত। ঐসাইমটার কি হয়েছে কেন বদলে গেল।মানুষ পরীবর্তনশীল তাই সে বদলে গেছে এতে ওর কোনো দোষ নেই আমি কিন্তু বদলে গেছি এখন ওকে আকাশ সমান ভালোবাসি আর ও শুধু অবহেলা।

এখন শুধু ওর আইডির সাথে কথা হয় শুধু আমি বলে যাই ঐতরফ থেকে কোনো মেসেজ আসে না। এভবেই চলছে জীবন। জীবনত আর থেমে থাকে না শুধু মনটা তেমে যায় তার পিছুটানে.............. 
----------------------------------------------------------------------+

আজ এপ্রিল ২৮ তারিখ ২০২৫ তার সাথে যোগাযোগ বিচ্ছিন্নর এক বছর এ এক বছরে হাজার কুটিবার মনে পড়েছে আমার, বার বার ইচ্ছে করছে জড়িয়ে ভালোবাসার কথা বলতে ভালোবাসি বলতে। ওর আমার কথা মনে আছে আজকি আমার কথা মনে পড়ছে, আজওকি ভালোবাসতে মন চায়ছে ওর.......
~~~~~ হয়ত ভুলেগেছ।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।। 
৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷ নয়লেকি নতুন সংসার বাদছ ~~~~

---------------------
জীবন নদীর স্রোতের মতো প্রবাহ মান কারো জন্য থামে না জীবন নিজের আপন গতিতে চলতে থাকে। আজ এপ্রিল দশ তারিখ আমার এসএসসি পরীক্ষা শুরু প্রথমে বাংলা পরীক্ষা দিতে যাওয়ার সময়ও সাইমের আইডিতে কতগুলো মেসেজ দিছি। প্রতিটি পরীক্ষা যাওয়ার সময় মেসেজ দিছি। এখন ওকে মেসেজ দিলে ক্লান্তি লাগে না বরং মন খারাপের সময় ওরে মেসেজ দিলে মন ভালো হয়ে যায়।


দেখতে দেখতে আমার পরীক্ষার ইতি ঘটল১৩ মে। পরীক্ষা দিয়ে বাড়িতে বসা। কত ভাবে চেষ্টা করছি ওর সাথে কথা বলার কোনো ভাবেি পারছি না। কারো বাসাই বেড়াইতে যায়নি কারো সাথে ভালো ব্যাবহার করতে পারি না। আমি চাইলেও পারিনা। আমি জানি কেমন হয়ে গেছি ছন্নছাড়া....

_____
আজ জুলাইয়ের পনেরো  আমার জীবনের পাওয়া শ্রেষ্ঠ উপহারটা আমি ঐদিনই পেয়েছিলাম.~~~~~~।কেইবা জানত  ২৩সালের এ দিন বিকেল বেলা টুংটুং আওয়াজের  বিরক্তিকর সাইমটা ই,  ২৫ সালে এসে আমার গুপ্ত মনে বাসা বাধবে~~~~.
আজ দুবছর হলো হয়ত মানুষটার সাথে আমার খুবই অল্প কথা হয়েছে তবু যেটুকু কথা হয়েছে তাই আমার জীবের সবচেয় ভালো কথা।

~~~
দিন যাই রাত হয় তার দেখা মিলে না ভালোবাসার মানুষটাকে ভালোবাসি বলা হয় না ~~~~~। 
সাইম আমাই সর্বপ্রথম ভালোবাসি বলেছে অক্টোবরে ১২ তারিখে ২৩ সালে। মানুষটা আমার জীবনে এসেছে দুবছর কিন্তু এমন মনে হয়......
~~~  আমার জীবনের ১৬ টা অধ্যায়ে সে আমার পাশে ছিল, ভালোবেসে ছিল ~~~~~~~

মানুষ বদলে যাই বদলে যায় তার আচারন শুধুথেকে যায় মনের মাঝে প্রথম তুমিটা।

আজও রুশা একটা  কথাই ভাবে যেটা সাইম চলে যাওয়ার পড় থেকে ভাবে...... 
আজও কি তুমি আমাই ভালোবাস।,তুমি কি আমাই মনে রেখেছ। তুমার কি  একবারও মনে পরেনা আমার কথা। আর আমার প্রতি দিন শত বার তুমার কথা মনে পরে খাইতে গেলে, ঘুমাইতে গেলে, হাটতেগেলে,মোবাইল টিপতে টিপতে.....

~~~~~~~~~~ হয়ত তুমার জানা নেই 
আমার মস্তিষ্কে শুধু তুমারই বিচরন ~~~~~~~~~~~~~


--------------------------------------

সপ্তাহ যায় মাস যায় বছর ফুরাই কিন্তু রুশা ঠিক আকাসী গাছের সোজাত্যর মতো সাইমকে আজও ভালোবাসে। বছরটা যেন ওর কাছে একটা সংখ্যা মাএ ২৬ পেরিয়ে ২৭ এর আগমন ঘটেছে। ভালোবাসা যেই মানুষের চোখ অন্ধ হয়ে যায় তাই সত্যি নইলে কি ভালোবাসার ঝোকে পড়ে ভালোবাসার মানুষটা বিবাহিত তা ভুলে যায়। ওর বিবাহিত কোনো ব্যাপার না ও সাইম কে চায়, ভালোবেসে এক জীবন কাটাতে চাই সািমের সাথে। কিন্তু সাইমত এক পবিএ বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে হেসে ধুলে জীবন পার করছে।

রুশার ভালোবাসাই কোনো টুটি নেই এটা রুশা ভালো করে জানে। কিন্তু রুশার আজ খুব মনে পড়ছে একদিন ও নামাজে বসে বসে কান্না করতে করতে বলেছিল " হে রব সাইমের জীবনে এমন কাউকে এনে দাও যে ওকে আমার থেকে বেশি ভালো বাসে " 
তবে আজ তাই হলো আমার মন ভাংঙ্গেনি বরং আমার দোয়া কবুল হয়েছে।
আজকে ভাইয়টা রুশকে মেসেজ দিছে......।

- কি খবর তুমার মনে আছে আমাকে।

- ওকে ছাড়া আমার জীবন আর জীবন নেই ভাইয়া। হুম ভাইয়া মনে আছে আপনাদের।

- বিয়ে করে নিয়ছ।

- না ভাইয়া, আজও অপেক্ষায় যদি ফিরে আসে তখন আমি ওকে কি জবাব দিব বলেন।

- ওর মেয় হয়েছে নাম আদ্রিয়া।

- খুব সুন্দর নাম, ও কেমন আছে ভাইয়া।

- ভালো নেই।

- কেন ভাইয়া ওর কি হয়েছে।

-আদ্রিয়া জন্মের সময় ওর মা মারা গেছে।

- কবে ভাইয়া কতদিন হলো।

- তিন মাস।

- ভাইয়া আপনি আমাই আগে কেন বলেন নি।

- বলতাম সাইম মানা করছে। ও এখনও জানেনা আমি যে বলছি।

- কেন মানা করছে আমাই বলতে।

- ও নাকি তুমার সাথে অনেক অন্যায় করছে এটা নাকি ওর শাস্তি। আমি বলচিলাম কি তু মিত বিয়ে করনি তুমি যদি ওকে গ্রহন করতে, ওর মেয়টার কথা ভেবও একবার।

- জ্বি আব্বুরে জানাই।

- হুম,0178943256ম্বারটা তুমার আব্বুরে দিও আমি কথা বলমু নে।

- জ্বী। 
 

রুশা নিজেরই খারাপ লাগছে, সব দোষ ওর ও যদি প্রতিটা মোনাজাতে  রবের কাছে সাইমরে না  চাইত তবে হয়ত এমন হত না। ওর অবাধ্য চাওয়া আজ একটা মেয়ের সংসার শেষ ভালোবাসা কি এমনি। আর যাই হোক বাচ্চাটাকে কি আমি মায়ের মতো করে বড় করতে পাড়ব কে জানে। 
~~~~~~~  ভালোবেসে ভালোবাসত্বক ভালোবাসক...
একমাএ আশা তুমি~~~~~~~~~~~~`
________________________________________________

রুশার বা রাজি হয়েছেব একমাএ মেয়কে আর কত পুরতে দেখতে ঐযে টেন থাকে মেয়র মুখে হাসি দেকেচিল এর পর আর প্রান খুলে হাসেনি। পড়ালেকাটা শুদু করে খাওয়া দাওয়া কিছু নেি এ তিনটা বছর চোখের সামন্য নিজের মেয়কে নিংস্ব হতে দেখছে আর আজ যখন আহদ মুইমিন বিয়ে রাজি হয়েছে মেয়র মুকে এক বিজয়ে হাসি দেখেছে।

সাইম দ্বিতীয় বিয়ে করতে রাজি না মেয়কে নিয়েই কাটাতে চায় বাকি জীবন। কিন্তু বন্ধুরা জোর করে কোর্টে এনে বিয়ে করিয়েছে। রুশা আর ওর বাবা নরসিংদী থেকৈ নাওগা গেছেগিয়ে ভাউয়াটার বাসাই উঠছে ঐখান তেকে রুশা কোর্টে ।

কোর্টে গেছে।বিয়ে সেরে রুশার বাবা বাড়ির উদ্দেশ্য রওনা দিয়ে দিছে। রুশাকে সাইমের বাসাি আনা হয়েচে। রুশা কত করে বলল আদ্রিয়া কে তার কাছে দিত কিন্তু কেউ দিলনা বলল কাল তেকে ওকে তুমাই দিয়ে দিব আজ বরের সাথে কাটাও। রুশার সারা গায়ের পশম দারিয়ে গেল কিভাবে দারাভ ওর সামনে,ঐমানুষটা যদি রিয়েক্ট করে তখন কি করবে।

সকল ভাবনার ক্লাতি ঘাটিয়ে রুশাকে সাইমের রুমে দিয়ে আসা হলো। রুশা আদ ঘোমটা দিয়ে বিছানায় বসে আছে। 
ইকটু পর কারও আওয়াজ পেল রুশা বুঝতে পরছে সািম এসেছে। এসে পাশে বসছে সািম আমার কিছু কথা ছিল আপনার সাথে
- আপনি হয়ত জানেন আমার একটা বিয়ে হয়েছে। 
রুশা মাথা নাড়িয়ে সম্মতি জানাি সে জানে।

- আপনি আরকেটা জিনওস জানেনা,  আমি একজনকে ভালোবাসি, সালটা২৩ তখন আমি তার প্রেমে পড়ি বড্ড বেশি ভালোবাসি।

রুশা চুপচাপ বসে আছে আর চোখ দিয়ে মনের অজান্তে পানি পড়ছে " আজও ভালোবাস তাহলে আমি তুমাই ভালোবেসে কোনো ভুল করিনি। "

- তুমি হয়ত ভাবছ যদি ওকেই ভালোবাসি তবে বওয়ে কেন করেছি, শুন আইফার বেন্ট টিওমার আর ও আমাকে খিব ভালোবাসে কিছুদিন বাচবে বাবার একমাএ মেয় সব আবদার পূররন করে বাবা মেয়র শেষ আবধারও ফেলতে পারনেনি আমার সাথে জোর করে বিয়ে দেন। কিন্তু একদিন আমি ওর সাথে কথা বলেনি।

রুশা কাঁদতে ফুপিয়ে দিচ্চে।

সাইম কাদছ কেন মেয়, কে বলছে তুমাি আমাকে বিয়ে করতে আমিত....
~~.~~~~  প্রীয়সীর স্মৃতি গুলো দিয়ে কাটিয়ে দিব এক জীবন, কেন এল তুমি, হাজা আসবে যাবে কিন্তু রুশার যায়গা কেউ পাবে নাহ ~~~~~~~~~

রুশা এবার ঘুমটা তুলে সািমের দিকে থাকিয়ে সাইম।সািম উল্টো দিকে চেছিল জ্বি বলুন। রুশা চোখের জল মুছতে মুছতে একবার থাকওত। সাইম পিছনে ফিরে রুশাকে দেখে সে যেন পৃথিবীর বুকে চাদ পেয়েছে দোড়ে এসে রুশাকে জড়িয়ে ধরে কপালে চুমু খেতে লাগল।

আর কোনো কথা নেই " আজ এক জোড়া নক্ষএ একএে মিলিত হয়েছে। কয়েক বছর পর দুটি নক্ষএের দেখা, মন,  শরীর একএে মিলিত হয়েছে তাদের মধ্যে নেই কোনো দূরত্ব কয়ক ঘন্টা আগে দূরত্ব ছিল একশ হাত। 
_______________________________________________
আজ একটা নতুন দিনের সূচনা হলো রুশার জীবনে। প্রিয় মানুষটার মুখ দেকে গুম ভাংঙ্গল তার " চার বছরে হাজার বারের সপ্ন আজ বাস্তব হলো"
পৃথিবীর সুখী মানুষের মধ্যে রুশা একজন 
চার বছর জীবনের সাথে যুদ্ধ করে পাওয়া প্রিয় মানুষ টা তার সামনে দাড়িয়ে.....
এ শুননা ইকটু নিচু হও না। 
- কেন। 
- তুমি নিচু হলেই দেখবা। 
সাইম নিচু হতে রুশা 
- সাইমের গালে একটা চুমু দিয়ে। 
রোম থেকে রেড়িয়ে এলো রুশা এসে আদ্রিয়া কা কুলে নিয়ে রুমে এলো। 
সাইম রুশার কাছে এসে রুশাকেও আদ্রিয়াকে দুটো চুমু দিলো। 
দিয়ে রুম থেকো বের হয়ে গেল.......

নাস্তা খাচ্ছে রুসা আর সাইম। সািম রুশারে খাওয়া দিচ্ছে। রুশার কোলে আদ্রিয়া। খাওয়ানো শেষে সাইম রুশাকে বলল
_ তুৃার শরীররে এ অবস্থা কেন।

- তুমি জিজ্ঞেস করনা আমি কেমন আছি 
~~~~ তুমি ছাড়া আমি  কখন ভালো ছিলাম না 
না ভালো থাকতে পারি ~~~~~~~~

সাইম কিছুই বলল না কষ্ট হচ্ছে আবার খুশিও লাগছে এ মানুষটা এখন ওকে কতই না ভালোবাসে, যদি সেদিন কথা বলা বন্ধ না করতে হয়ত ও সাইমের ভালোবাসা উপলিদ্ব করতে পারতনা।

আজ এত বছর পর দুটি নক্ষএ একএে হত না। পূর্নতা পেতনা তাদের গল্প।

~~~ হাজারো ব্যস্ততায় ধুলো জমে দুজনের মনের এক কোনে পড়ে থাকত ব্যর্থতার গল্পটা~~~~~~~

চলছে দুজন সুখী মনে কারো মনে নেই কোনো অভিযোগ রুশা একদিনও জিজ্ঞেস করেনি " তুমি যদি পর সাথে কথাি বলনি তবে আদ্রিয়া কোথা তেকে এলো "। সাইমও রুশার জিজ্ঞেসের অপেক্ষায়।

--------------
কেটে গেলে আরও দুটি বছর ' আজ নতুন দিনের সূচনাটা খুবি অন্যরকম আজকের দিনে প্রিয় মানুষটাকে নিজের করে পেয়েছিল। আজও তাদের জানা হয়নি দুজনের গুপ্ত মনের সুপ্ত কথা গুলো হয়ত একদিন যানাবে।

ছাদে বসে আছে রুশা সাইমের কাদে মাথা রেখে,আদ্রিয়া সাইমের কুলে বসে আছে। 
রুশা সাইমের হাতটা জড়িয়ে ধরে
- আচ্ছা তুমার জীবনের পূর্নতা কি?

সাইম ঠোঁটের কোনে বাকা হাসি দিয়ে...

~~~~~ তুমি অংশ নও তুমিই পূর্নতা, বিছিন্ন আমি চাষ করি শূন্যতা, তুমাই ছুয়ে দিয়ে পায় আমি পূর্নতা ~~~~~

এ বলে রুশার মাথা একটা চুমু খেল।

আদ্রিয়া - আম্মু তুমি কি বাবাই কে ভালোবাস না। 

- হুম বাসিত।

- কতটুকু।

- ~~~~~~~~যতটুকু আমি প্রাকশ করতে পারিনা তারচেয় হাজার গুন ~~~~~~`~~

শুন মা, 
তকে যদি কেউ ভালো বাসে।তবে তাকে অবহেলা করিস না কারন তার অনুপস্থিত তর জীবনকে নিশ্ব করে তুলবে।

জ্বী আম্মু।

সাইম বলল শুন আব্বু.....

~~~ যদি কাউকে ভালোবাস তবে এমন ভাবে বেসও যাতে বিচ্ছেদের এক যুগ পরেও সে বলে তার মতো করে কেউ ভালোবাসেনি ~~~~~~~~~~~~~~


এ পড়ন্ত বিকেলে সূর্য আস্ত দেখতে দেখতে মনের গুপ্ত প্রেমের সুপ্ত প্রীয়সীর মনের কথা গলো বলতে বলতে সূচনার ইতি টানলাম,


~~~~ একজোড়া  নক্ষএের  ভালোবাসার~~~

Comments

    Please login to post comment. Login