আমার নাম ( জেনে কি করবে আচ্ছা তাও বলি) ফারিয়া। এবার ক্লাস টেনে। মাধ্যমিক পযন্ত টেনেটুনে পাসের দেখা মিললেও এবার বড্ড ভয়ই কাবু করছে আমাই। ভয় সে যে কি তা ত শুধু যার পাই সে বুঝে। আচ্ছা তুমি ধরো তুমি মাধ্যমিকএ পাসের দেখা পাও নি তখন কি অবস্থাটা না হবে। ভাবতেই ঘাখানা শিকলে যায় ভাপু, তাই না। পরিবার, বন্ধুবান্দব, প্রতিবেশির কটু কথা। আচ্ছা বাদ দাও এসব। পাসের দেখা পায়ইতে হলে মিলিত হবে বই।তাত ত জানো মূর্খতানে মেলে জ্ঞানীকজন। যদি মিলতাম তুমি আমি হইতাম জ্ঞানী।এখন কথাটা হচ্ছে আমরা কি বই মিলি না। মিলি না যে তা একবারই নয়, কিন্তু মেলেভাবি আছেতে আরু বছরখানা থাকুকনা পরে বইখানি। এমনে করে যায়যে দিন যাই বছর। বেলা শেষে পরীক্ষাই মেলে না পাসের দেখা। বই কটি জানে সর্বতা যে জন জানে পাতা কত তার ত মিলবে পাসের দেখা। এখন কথা,ভাপু তুমি কি জানো তুমার বাংলা বইয়ের পেজ কতখানা। আমি জানিত যে জানো না ভাপু। মাধ্যমিকের সর্বতা ত একনা অনেকেই আছে যারা বই খানার পাতা কত না বলিত পারলেও, মাধ্যমিকএ ভালোভাবে পাশের দেখা পাবে। আর তারাইত হবে আগাম দিনের জ্ঞানীজন। বাদগুলাইত হবে তাহাদের পরিবাহদাতা, কাজরানী,কাজরাজা,শবজিওয়ালা।সকলেই ইচ্ছে পুষন করে হতে জ্ঞানীজন, ইচ্ছে থাকলেই হয়না ইচ্ছার সাথে লাগে প্রচেষ্টা, তবেইত হবা জ্ঞানী নাহয় বাদগুলোতে থাকলা। বই পেলাত বেলা শেষের আগে দুবার শেষ কর বই। তুমাকে বলেনি ইশ্বরচন্দ বিদ্যাসাগরের মতো পড়তে। পড়না তুমার পাসের বাসার ভালো কারো মতো। তবেত মিলবে পাশের দেখা। মাধ্যমিক আসলে পাবে না ভয়।শুনবেনা কারো কটু কথা৷ বরং পরিজন নাচবে তুমাই মাথাই নিয়ে।
গল্পের ইতি এখানেই।
-------------------০-------------------
বিদ্র:
(আমার নাম Fariya chity. [Somon mia ফিকশন ফ্যাক্টরিতে ] গল্প গুলো আমি লিখি, দুংখের কথা আমি নামটা চেন্জ করতে পারচি না)