Posts

উপন্যাস

~It's love~ part-2

June 26, 2025

Somon Mia

116
View

আরে ফাহমিদুল ভাইয়া তুমি এখানে এটুকু বলে আরিফ ফাহমিদুল কে জড়িয়ে ধরল।

ফারিয়া আরিফার কানের কাছে গিয়ে বলল কিরে এ আবার একে চিনে কিভাবে। 
আরিফা- আমি কি করে বলব বল।

ফাহমিদুল - ছাড়না ভাই এবার, এখানে পড়িস তুই।

আরিফ - হুম, ঐ পাশের জুজাং গ্রামে আমার নানু বাসা, তুমি এখানে।

ফাহমিদুল - দাদন বাসা,এরা কারা ( আরিফা ফারিয়ার দিকে দেখিয়ে)

আরিফ- একই ক্লাসে পড়ি ভাইয়া।

আরিফা-ভাইয়া এখানে কি করছ।

ফাহমিদুল - এদিক দিয়ে যাচ্চিলাম তদের দেখে এলাম।

ফাহমিদুল এর কল এলে ও কথা বলতে বলতে চলে গেল।
ফারিয়া - তুই এটাকে কিভাবে চিনিস। 
আরিফ- এটা কে রে ভাইয়া বলবি। 
ফারিয়া- বয়ে গেছে। 
আরিফা - চল, ক্লাসে গিয়ে কথা বলিস। 
ক্লাসে এসে ফারিয়া আরিফের টেবিলের কাছে গিয়ে এবার বল এটাকে কিভাবে চিনিস। 
আরিফ মুখ কালো করে,আম্মু ফাহমিদুল ভাইয়ার অফিসে কাজ করে, তাদের বাড়ির ফ্ল্যাটে থাকে। 
ফারিয়া- ও।
আজকে অন্তুর মন খারাপ ওকে নাকি দেখে আসবে কালকে। দেখতে আসবে বলে মন খারাপ না, বরং প্রিয় মানুষটাকে পছন্দের কথা বলতে না পেরে কুব কষ্ট হচ্ছে। বোঝার বয়স হওয়া থেকে আবিরে ওর পছন্দ । 
--------------

বাড়িতে এসে রুমে বসে বসে উপন্যাস পড়ছে দুই বোন,আরুসী এসে মুখটা কদো কাদো করে বলল কালকে ফুফিরা চলে যাবে। 
ফারিয়া রাগ করে ত কি হয়ছে তাতে তুমার কি, তুমাই যে কালকে বললাম তুমার প্রতি তেজ ভাইয়ার কোনো অ্যটাকশেন নাই। 
আরিফা ফারিয়ার হাত চেপে ধরে চুপ যা ভাই।

আরুসী-  বললেই হলো, তেজ  ছোট বেলা থেকে আমাই পছন্দ করে, আমরা দুজনে ছোট বেলায় কত পাতানো জামাই বউ খেলতাম তখন ও বলত বড় তকেই আমি বউ বানাবো। তেজ আমাদের বাসাই আসলেই আমি যখন যেটা চাইতাম এনে দিতো, আমি যা বলতাম তাই করত। ওত আমাই বলেছিল একদিন তোকে আমি ঠিক বউ করে আমার বাড়ি নিয়ে যাব আরুসী।এটুকু বলে আরুসী ইকটু হাসলো।

ফারিয়া আর আরিফা একে অপরেরদিকে চাওয়া চাওয়ি করে ইশারাই বুঝাছে একে কি করে বোঝাবে তেজের ওর প্রতি কোনো অ্যটেনশন নেই।আচ্ছা ওকি কাল রাতে তেজ ভাইয়ের কথার মানে বুঝল না আরিফা। মনে হয় না, বুঝলে কি আর এসব বলত

আরিফা- বাদ দে, ভালোবেসে অন্ধ হয়ে গেছে।

ফারিয়া- আচ্ছা তুমিই বলো, কাল যখন আমি তেজ ভাইয়াকে বললাম ভাইয়া তুমার কেমন মেয় পছন্দ, তখন কি ও তুমার কথা বলেছে। 
আরুসী- না, তবে চোখ বুজেত আমার  মুখের বর্ননা দিল, কিরে আরিফা বলনা বন বিড়ালকে।

আরিফা - আহ,যাতা বলছ কেন,কই তুমার বর্ননা দিল, ভাইয়াত বলল হেয়ার কাট গাড় পযন্ত আর তুমার কমর ছুই ছুই।

ফারিয়া - তাছাড়া ভাইয়া আসার পর থেকে আপুর দিকে ভালো করে থাকাইনি। যেটুকু চেয়েছে তা বোন ভেবে।

আরুসী - চুপ হয়ে গেল, আমি কত ম্যাচুউর একটা মেয় হয়েকওনা ছোট বোনদের সামনে কিসব পাগলামো করে যাচ্ছি, আসলেই প্রেমে পড়লে মানুষ সব ভুলে যাই।
শেষের কথাটা ইকটু জোরেই বলল, সাথে সাথে রুম থেকে চলে গেল।

কালকে ফাহমিদুলরা চলে যাবে তাই সবাই বেগ গুছাতে বেস্তু ফারিয়া নিচ নামল পানি খেতে,  ফোন বেজে উঠল, আশে পাশে চেয়ে দেখলে ড্রয়িং টেবিলের উপর ফোনটা বাজতেছে ও কাছে গিয়ে ফোনটা নিল দেখতে লাগল কার ওয়াল প্যাপারে ফাহমিদুল ছবি, কিছু না ভেবেি আমি কলটা রিসিভ করলাম, ঐপাশ থেকে আল্লহামদুল্লিলা আপনার ওইলটা রেজিষ্ট্রেশন হয়েগেছে বলে লোকটা রেকে দিল। ফাহমিদুল ভাইয়া আসব।আরে ফারিয়া তুই আই।ভাইয়া তুমার ঐখানে ছিল আমি কল আসছিল। ওহ দে।

___

সকাল সকাল ফুফিরা চলে গেল আজ গিয়ে সবাই তার নিজ কাজে জয়েন দিবে। ফাহমিদুল যাওয়ার সময় ফারিয়াকে দেখল না বিরক্ত হয়ে আরিফাকে বলল শুন এটা ফারিয়াকে দিয়ে দিস, আচ্ছা ভাইয়া। 
সবার থেকে বিদায় নেয়া শেষ এবার সবাই বেড়িয়ে গেল।

দেখলে তুমাদের লাই পেয়ে পেয়ে মেয়টা এমন হয়েছে, মেহমান গুলো আসার সময়ও  উপরে বসে ছিল আজ চলে গেল তাও নিচে নামল না। 
আরিফা আর ওর বাবা চাওয়া চায়ি করছে কারন কথাগুলো যে তাদেরি বলচে, তারা না শুনার মতো করে রুমে চলে এলো।

আরিফা রুমে এসে এ নে তরে ভাইয়া দিছে,ফেলে দে, ফেলে দিব কেন, ত তুই নিয়ে নে, আমি নিয়ে কি করব, দে বইন দে তরে বোঝাইলে আমি শেষ,হ নে কি লেখা দেখাবি না, আমিই দেখব না সর,।চল ইস্কুলে যেতে হবে কিছুদিন পর আবার ফাই নাল পরীক্ষা,হরে কিছুই পারি না।

`~~ 
ফাহমিদুল রা ট্রেন তেকে নেমে, ফুফি আর ফাহমিদুল বাসার উদ্দেশ্য রওনা দিল আর তেজ কলেজের। ফাহমিদুল বাসাই এসেই কলিং বাজাতেই দরজার খুলে দেওয়া মানুষটাকে দেকে এতটাও অবাক হয়নি, ও সব সময় এখানে বসে থাকে আমি আসলে দরজা খুলবে তাই,কিছুই বলেনি বললেই কি শুনবে। আমি রুমে ডুকে শাওয়ার নিয়ে টেবিলে এসে হালকা খেয়ে নিলাম খেতে খেতে ভাবলা ফারিন হয়ত জীবনেও চিঠি খুলবেনা ও যে মেয় ওকেই কিছু একটা করতে হয়ে। খেয়ে উপরের ফ্ল্যাটে গেলে তখনই মনে পড়লআফিয়া আন্টি নিশ্চয়ই এখন অফিসে  সন্দ্যায় আসব এখন ইকটু বাইরে থেকে ঘুরে আসি।

_____
পরের দিন

ইস্কুলে এসে দেখলে সবাই খুব মন দিয়া পড়তেছে আর মাএ তিন মাশ পড়ে টেনে ফাইনাল ইয়ারর পরীক্ষা আরিফাও ওদের সাথে তাল দিয়েপড়তে শুরু করে দিল। শুন তরা সবাই এমন করে পড়ছিস কেন বাসাই কি করওস, সব ছেলেরা বাসাই বউ আছে, আর মেয়রা তদের কি হয়েছে বাসাই পড়তে পাড়িস না, এক একটা এক এক রকম অজুহাত দিয়ে যাচ্ছে, কারো বিফ আছে, মাথা ব্যাথা,মেহমান,। হয়ছে তরা চুপ থা।
ফারিয়া তুমার নাম্বারটা দেওয়া যাবে। সরি আরিফ আমার ফোন নাম্বার নেই FB আছে।ত, এটা দাও। না রিলেটেড ছাড়া কাউকে এড দেইনা। ওহ, তা তুমার পুরো নাম কি। কেনFBখুজে বের করতে। হে। দরকার নেই, সর এনতে।

£ ফাহমিদুল 
কাল রাতেই আফিয়া আন্টির থেকে আরিফের ফোন নাম্বার এনে কথা হয়েছে ও বলল আজ সন্ধ্যায় মেনেজ করে দিবে ও আর কিছু বলল।আরিফকে একটা কল করতে ও ধরে আসসালামু আলাইকুম ভাইয়া, ওলাইকুম সালাম, ভািয়া ওরত নাম্বার নেই FBআছে। নাম বল।  Fariya Islam choity. ওহ জাযাকাল্লাহ খাইরান, আর ভাইয়া থ্যাকংস দিতে হবে নাতবে একটা কথা। হুম বল। তুমি ওর জন্যই মিম আপিকে এভয়েট কর। সে অনেক কথা  আসলে বলমুনে। খোদা হাফেজ। আল্লাহ হাফেজ।

# ফরিয়া।
কিরে আরিফা  ফোনে কি করিস, কই কিছু নাত, তাই, তুই কি করিস আমি জিগাই তুই কেন আমাই জিগাছ।আমার ফোনে তখনি মেসেজ রিকুয়েষ্ট এলো দেখে অবাক হয়নি কারন জানি ফাহমিদুল ভাইয়া..মেসেজ রিকুয়েষ্ট পাঠাবে। ফাহমিদুল ভাইয়া মেসেজ দিছে কিরে চিঠিটা খুলছিলি। আমারত মনেই নাই চিঠির কথা মেসেজ দেখেই মনে পড়ল, কিন্তু এখন জীবনেও এখান থেকে উঠে ঐ চিঠি খুজতে জাব না আমি।

~মেয় মানুষের মন তুলের চেয় নরম কেউ এমিনিটে একটা মেসেজ দিলে তা এভয়েট করা যায় কিন্তু, কিন্তু এক মিনিটে এিশটা মেসেজ ভাবা যায় ~~

এখন দুজনে ইকটু কথা বলছে। 
ফাহমদিদুল- কিরে,তুই কি কানা চোখে দেখস না, কত গুলো মেসেজ দিছি।

- সরি ভাইয়া, আমি পড়িতেছিলাম।

- খেয়েছিস, তর রুমে কেউ আছে।

- নাহ, 
নাহ বলতে দেরি ফাহমিদুল ভিডিও কল দিতে দেরি না। ফারিয়া ফোনটা কেটে। মেসেজ করল 
- আরিফা আছে।

- তখন যে বললি কেউ নেই।

- আমি কি জানতাম কেউ না থাকলে তুমি ভিডিও কল দিবে।

- আচ্চা ভাই, ছোট চাচ্চু এসেছে আমি গল্প করব এখন।

যেতে যেতে ফারিয়া আরিফা কে বলল তুই  কারে শিয়ারে দিছ আমার আইডি। আরিফা চুপ হয়ে আছে কিছু বলল না।

- মাকে গিয়ে বলব তার আদরের মেয় কার সাথে কথা বলে বকব নাকি।

-  তকেওত ফাহমিদুল ভাইয়া চিঠি দিছে কই আমি কাউকে বলেছি বল।

- তকে মানা করছে কে বলতে ঐ দেখ ঐখানে চিঠি নিয়া দেখে তর মারে আমার কোনো সমস্যা নাই।

এ বলে ফারিয়া চলে গেল চাচ্চুর  রুমে ওরত চাচ্চুর সাথে বিকেলে গল্প না করলে ভালোই লাগে না। এক ঘন্টা গল্প করার পর রুমে এসে দেখল ফাহমিদুল মেসেজ দিছে সিন না করেই খেতে গেছে। ভাবল খেয়ে এসে মেসেজ রিপ্লাই দেয়া যাবে।

~আরুসীও কাল চলে গেছে তার কলেজে। বাড়িতে শুধু আরিফা আর আমি।  আজকেও ঘুম থেকে উঠে ফারিয়া আরিফাকে অনেক ডাকল তার কোনো পাওা নেই সেত সারা রাতই ফোন টিপছে মনেই না। আরকটা ডাক দিয়ে চলে আসলাম ইস্কুলে যায়ার জন্য তৈরি হতে।

খেয়ে ইস্কুলে চলে এলো দেখলো অনেকেই আসেনি ফাইজা এসেছে রুশাকে ক্লাস দিয়ে দেখা যাচ্ছে বাই রোতে ওর সাথে আহিয়াকে।

আজকে ঘুম থেকে উঠে দেখল আরিফা ফারিয়া রেকে চলে গেছে তাই তারা তারি খেয়ে বেরিয়ে পড়ল। আরিফা ক্লাসে আসার সাথে সাথে আমি ওরে মারতে লাগলাম খাবার নিয়ে এলো না কেন আমি ত খেয়ে আসেনি। আমার কি মনে আছ বল। তা মনে থাকবে কি করে, সারা রাত কথা বললে, কই প আসেনি আসে পাসে চোখ বুলাল এখন আসেনি আসলে খবর আছে ও নিশ্চয়ই আমার FB  ফাহমিদুল ভাইয়াকে দিছে।

আসমা মেম আসেনি আজকে মেম নাকি অসুস্থ তাই প্রথম ক্লাস সিদ্দিক স্যার করাচ্ছে। ক্লাসের রোল ডাকা শেষ একটা টপিক নিয়ে আলোচনা হচ্ছে  তখন স্যার আসব। কয়টা বাজে। আরিফ হাতের দিকে তাকিয়ে ঘড়ি দেখে ১০:৫০ স্কুল কয়টায়১০:৩০ ।  বাঔরে দারিয়ে থাক দশ মিনিট। জ্বি স্যার। 
আমি বেশ শান্তি পেলাম আমার আইডি অন্যরে দেস আল্লাহ নিজে এর বিচার করছে বেশ হয়েছে আরিফার কানে ফিশ ফিশ করে বলতে গিয়ে শেষের কথাটা ইকটু জোড়ে শুনালো " আল্লা বিচার করছে "। স্যার কে কথা বলছে নিজ দায়িত্বে বের হয়ে যায় না হলে সবাইকে বের করে দিব। তাি আমি আর লুকিয়ে না থেকে পিছন দিক দিয়ে বেরি গেলাম। বেরিয়ে আরিফার চৌদ্দ গুষ্টি শুদ্ধো বকে বিনাস করলাম।

~ আমরা মানুষরা এমন কেন অন্য কেউ কষ্ট পেলে বলি আল্লাহ  শাস্তি দিছে আর নিজের বেলাই আল্লাহ পরীক্ষা  করছে ~

____

হাত ধুয়েছ খেতে বসেছ। স্কুল থেকে ফওরছ মাএই, আমি না বলে দিয়েছি ইস্কুল থেকে ফিরে গোসল করে পড়ে খেতে। আর কবে ম্যানার শিখবা তুমি, তুমি কি আমার কথা শুনবা না দিন দিন বিয়াদব হচ্চ। 
বিকালে  বাড়ি ফিরে আমার খুব খিদে পেয়েছে সকালেও খাইনি তাই গোসল না করে খপতে এসেছিলাম তাই আমাই এত গুলো কথা শুনালো। ওফ ভাললাগে না আমি যাই করি তাই এ শিউলী উদ্দিন এর কাছে বিরক্তিকর।

£ আরুসীর আজ কলেজে এতটাও ভালো লাগছে না, নিজের শহরে কত কলেজ তা ছেড়ে  এত দূর ত শুধু তেজের জন্যই আসা,অবশ্য তেজ যে কলেজে পড়ে এটাতে ট্রাই করছে বাট সিট ছিলনা তাই পাশের কলেজেই ভর্তি হয়েছে। এখন ওর বন বিড়ালের কথা গুলো ওকে খুব ভাবাচ্ছ। যেগুলো বন বিড়াল কাল রুমে এসে বলেছে, বমি রুমে শুয়ে শুয়ে কাদছিলাৃ তখন আরিফা আর ফারিয়া রুমের সামনে দাড়িয়ে আসি আপু, আমি মুখ মুছে আইনা, ফারিয়া স্যরি আপু কাল এভাবে বলার জন্যা, তুমিই ভেবে দেইখ  ভাইয়া তুমাই ছোট বেলা হয় ত চাইত কিন্তু এখন ভাইয়ার মনে যে অন্য কেউ আছে তা ভাইয়া দেখলেই বুঝা যায় আর আমি ফাহমিদুল ভাইয়াকেও তেজ ভাইয়ার  পছন্দ সম্পর্কে জিগাইছি ভাইয়া কিল তেজ ভাইয়ার নাকি তার কলেজে এক জুনিয়র নাম অদ্রিজা তাকে পছন্দ করে। এবার আরিফা বলল আর রিল ছোট বেলার কথা আপু, দেখ ছোট বেলার কথা কজন মনে রাখে একজন রাখেত আরেকজন রাখেনা এমন অনেক কম সম্পর্কই পাবা যারা ছোট বেলার কথা দুজনেরই মনে আচে, তখন ছোট চিল হয়ত তুমাই ভালো লাগছিল তাই বলেছি,এখন হয়ত এসব কথা মবেই নাই, দুি বোন এক সঙ্গে  আরুসীকে জড়িয়ে ধরে আপু তুমি কেদ না। কাদছি কি শুধু শুধু আমার ছোট বন বিড়াল আর ছোট আরিফা কত বড় হয়েচে যে আমাকে বুঝাছে এ খুশিতে কাদছি, তিন বোন মিলে একটা হাসি দিল, ~ এ হাসিটা হাজার দুংখ লোকাবার একমাএ উপকিয়া ~. আমার থেকে গুনে গুনে চার বছর ছোট কিন্তু ম্যাচুউরটি আমার থেকে বড় চার বছরের কারো মতো।

রুমে এসে ফোন নিয়েউপণয়াস পড় ল পড়ে তাদের স্কুল গ্রুপে ইকটু আড্ডা দিলে। আরিফা এখন আরিফের সাথে কথা বলছে কে জানে সারাদিন কি কথা বলে দেখে নিবে সময় করে। 
ফাহমিদুল মেসেজ দিছে, 
- কি করিস, নিজে  থেকে এক দিনও মেসেজ দিস না।

- আমি পড়ি ভাইয়া, তুমি কি করো।

- আমার বউয়ের সাথে কথা কই।

- আচ্ছা ত, তুমি কথা ক আমি পড়ি, খোদা হাফেজ। 
ফোম চার্জে দিয়ে ফারিয়া পড়তে বসল।

ফাহমিদুল দূর কি বলতে কি বলছি, মেয়টাও কি বুঝল ভাবল আমার বউ অন্য কেউ আমিত ওকেই বলেছি, আচ্ছা এখন পড়ুক কিছিদিন পর আবার ফাইনাল পরীক্ষা।


আরে ভাইয়া এ ছবি তুমি কই পেলা আর আমি তুমার বউ দেখতে চাইছি তুমি আমাই আমার পিক কেন দিলা।

- আমি কি বিয়া করছি, আর করলেই কি তরে দেখামি নি আমার শুধু আমি দেখমু।

- ফারিয়া পড়ার টেবিল থেকে উঠে মোবািলটা হাতে নিয়ে ফাহমিদুলকে মেসেজ দিল, 
- বউয়ের সাথে কি কথা বললা,আচ্ছা বাদ দাও কি বললা তা আমাই বলা লাগব না তুমি বরং আমাই তুমার বউয়ের একটা ছবি দাও।

ভাইয়া মেসেজ দিচে জানিস আমার বউ পেট বের করে রাখতে বেশি পছন্দ  করে, আর সাদার সাথে কালোকে কম্বিনোশন করে। 

কখনো ভাবেনি খুজার সাথে সাথে ছবি দিয়ে দিবে কিন্তু ছবি ঠাসকি খেলাম আমি।  আমার ছবি তাও ঘুম তেকে হাই তুলচি এমন ছোট টপ ছিল পড়নে, হাত পা আঙ্গি দিয়ে হাই তুলার কারনে পেট দেকা যাচ্ছে টপও ঢুলা আবারল সাদা তাি বেতরের কালো কালেরে  ইনার দেখা যাচ্ছে…..।

চলবে…

বিদ্রঃ 

আমি  (Fariya  choity) এ Somo mia ফিকশন ফ্যাক্টোরিতে গল্প লিখি। কেমন লাগে কেউ জানাই না। 

Comments

    Please login to post comment. Login