ধারাবাহিক উপন্যাস
নীলান্জনার ফিরে আসা
(সপ্তম পর্ব)
হিমাদ্রির শরীর ক্রমশ খারাপ হয়ে যাচ্ছে। বতোই বাবা মা ওকে নিয়ে ভিষণ চিন্তায়। বড় ডাক্তারকে এনে পরিক্ষা নিরিক্ষার পর বললেন, ভয়ের কিঋু নেই। ওষুধ খেলেই ঠিক হয়ে যাবে। তাও দুই দিন। মার কপালে ভাঁজ, বাবা টেনশনে পড়ে গেলেন। এক মাত্র ভরশা হিমু আজ বেশ কিছু দিন বিছানায়। মেনে নেওয়া যায়?
রাতে হিমাদ্রির মা বাবা শোয়ার আগে বললো
---- হিমুর মা, বলতো কি করি? ছেলেটার জ্বর কিছুতেই কমছেনা, বড় ডাক্তর দেখালাম। তার পরও পরিবর্তন হচ্ছেনা।
---- কি করে বলি বলো? ছেলেটার চিন্তায় একমাস হলো ঘুম পারিনা। ছোট মেশে কাছে এসে বললো
--- মা, তুমি শুধু শুধু চিন।তা করো। দাদা ভাল হয়ে যাবে।
--- তোরা দুই ভাই বোন একই কথা বলিস কিচ্ছু হয়নি সেরে যাবে চোখের সামনে যুবক ছেলে নেতিয়ে বিছানায় শয্যশায়ী, আর বাবা মা চুপ করে থাকতে পারে? হিমু নীলার ব্যপারে কারো কাছে কিছু না বললেও ছোট বোন তদন্দ করে আচ পে্যেছে দাদা এই অবস্থা কেন। যার কারনে মা বাবা যতোই কষ্টে মাথা কুটুক ওরা দুই ভসই বোন ঠিকই ভেতরে ভেতরে নির্ভার
63
View
Comments
-
Omol Sarkar 4 months ago
নীলা হিমুর মনের খবর কি জানে?