রাত তখন আনুমানিক ১০:৩০ ডান হাতে গাড়ির স্টিয়ারিঙটা ব্যালেন্স করছি আর বা হাতে বীয়ারের বোতলটায় ছোট ছোট করে ঘোট মেরে চলেছি আর হালকা করে মিউজিক বাজছে বলতে গেলে বেশ চিল মুডে আছি সবুজ দিগন্তের মধ্যে দিয়ে রাস্তা গিয়ে মিশেছে শহরের সাথে। আমি অয়ন একটা কোম্পানি কনোমতে চাকরি করি সাতকূলে কেউ নেই বললেই চলে।যা মাইনে পাই তা দিয়ে নিজের কনো মতে চলে যায় আরকি আপনারা নিশ্চয়ই ভাবছেন তাহলে গাড়িটা কিভাবে পেলাম।আসলে আমার ইনকাম তেমন না কিন্তু অনেক আগে থেকেই একটা কার কেনার খুব শখ ছিল তাই অনেক আগে থেকেই টাকা জমিয়েছিলাম কিন্তু যা টাকা ছিল তাতে নতুন তো দূরে থাক রিকন্ডিশন্ড গাড়ি ও হয় না কিন্তু ইন্টারনেটে একটা গাড়ির বিজ্ঞাপন দেখে রীতিমতো অবাক হলাম এত কম দামে এইরকম গাড়ি যেন বিশ্বাসই হতে চায় না আরে বাহ যেন মেঘ না চাইতেই জল চলে গেলাম সেখানে দেওয়া ঠিকানায় ঠিকানাটি একটা গ্যারাজের গিয়ে গ্যারাজের মালিকের সাথে কথা বলে গাড়িটি দেখতে চাইলাম।আর গাড়িটির উপর থেকে কভার সড়াতেই গাড়িটি দেখে মনের অজান্তেই বলে ফেললাম wow এ তো দেখছি ব্লাক কালারের Rovar SUV আমার স্বপ্নের সেই গাড়িটি চোখের সামনে দাঁড়িয়ে তাও আবার এত কম দামে বিশ্বাসই হচ্ছে না মনে মনে ভাবলাম মালিকের মনে হয় মাথায় গন্ডোগোল আছে নাহলে কেউ এই গাড়ি এত কমে ছাড়ে নাকি যাকগে আমার স্বপ্ন তো পূরন হলো গাড়ি কেমন কন্ডিশনে আছে সেটা চেক করে গাড়ির পেপারস দেখে নিয়ে গাড়িটা নিয়ে রওনা হলাম মনে মধ্যে খুশি বিরাজ করছে।কেননা এতদিন পর আমার স্বপ্নটা অবশেষে পূরণ হয়েছে তাই বা হাতে বীয়ারের বোতলে চুমুক দিতে দিতে গাড়িটা বেশ স্প্রিডেই ছোটাচ্ছি রাতের ফাকা রোড উফ যারা এমন রোডে ড্রাইভিং করেছে তারাই শুধু জানে এর মজা হঠাৎ দেখলাম কোথা থেকে যেন এক নারী ছায়ামূর্তি উদয় হলো এবং খুব তাড়াতাড়ি যেন।
সাদা নারী ছায়ামূর্তিটি আমার গাড়ির খুব কাছে চলে এলো কিন্তু গাড়ি যে স্প্রিডে আছে তাতে ব্রেক কষলেও কাজ হবে না মেয়েটি ততক্ষণে চেপ্টে যাবে তাই উপায় না পেয়ে স্টিয়ারিঙটা অপর দিকে ঘোরাতেই গাড়িটা স্বজোরে গিয়ে একটি গাছে আঘাত করলো আমি অজ্ঞান হবার আগে শুধু বললাম হায়রে আমার শখের গাড়িটা গেল রেহ!!😖তারপর আর কিছুই মনে নেই চোখের সামনে সব অন্ধকার হয়ে গেল।চোখ খুলতেই দেখলাম আমি আমার বাসায় আমার রুমে বিছানায় শুয়ে আছি কপালের যেখানটায় লেগেছিলো জায়গাটা ফুলে আলু হয়ে আছে উফ কি ব্যাথা ছোয়া যাচ্ছে না ভাবছিলাম আরে আমি তো জংগলের রাস্তায় ছিলাম আর আমি বাসায় এলাম কি করে আর আমার গাড়ি কোথায় কথা গুলো মনে উঠতেই লাফিয়ে বিছানা থেকে উঠতে গেলাম তখন হঠাৎ মেয়ে কন্ঠে কে যেন বলে উঠলো আপনি উঠবেন না দয়া করে আপনার শরীর এখনো অনেক দূর্বল আমি তারদিকে না তাকিয়েই বললাম আরে আমি ঠিক আছি সমস্যা নেই গাড়ির কাছে যেতেই আমি অবাক গাড়ি তো দেখছি আগের মতই আছে দেখে তো মনেই হচ্ছে না গাড়িটির সাথে কাল রাতে কিছু হয়েছিল কিন্তু আমার স্পষ্ট মনে আছে যত জোরে আঘাত লেগেছিলো গাড়িতে আমি হেডলাইট ভাঙার শব্দ পেয়েছিলাম তাহলে লাইটের কিছু কি করে হলো না এ কি করে হয়?! হঠাৎ মেয়েটার কথায় ঘোর ভাঙলো এবং মেয়েটার দিকে তাকালাম অসম্ভব সুন্দরী মেয়েটা পরী উপাধি দিলে খুব একটা ভুল হবে বলে মনে হয় না।বললাম কে আপনি সে বললো আমার নাম জ্বিনাত।ও নামটা বেশ ভাল আমি অয়ন কিন্তু আপনি আমার বাসা চিনলেন কিভাবে আর গাড়ি কে চালালো?জ্বীনাত:কেন আমি।আপনি গাড়ি চালাতে জানেন? জ্বীনাত:এতে জানার কি আছে এসব ছোট খাটো জিনিস তো আমাদের একটু ইশারাতেই চলতে থাকে।আমি:মানে? জ্বীনাত:কিছু না এমনিই মজা করলাম।আমি আর ব্যাপার টা নিয়ে ভাবলাম না আমি ওনাকে বললাম,চলেন আপনাকে আপনার বাসায় ড্রপ করে দিয়েআসি।জ্বীনাত ভাগ তার কনো দরকার নেই আমি নিজেই চলে যেতে পারবো কিন্তু মেয়েটাকে যেতে দিতেও যেন মন থেকে ভারী দুঃখ হচ্ছে কিন্তু বলতে পারছি না বললে কি ভাববে কে জানে তাই ইনডিরেক্টলি বললাম আপনি চাইলে থাকতে পারেন সমস্যা নেই আপনার বাবা মা চিন্তা করবে তাই বলছিলাম।সে উজ্জ্বল হাসি হেসে বললো কনো ব্যাপার না কেউ চিন্তা করবে না। দিন গড়িয়ে রাত নামলো রাতের খাবার খেয়ে আমি আর জ্বীনাত বসে গল্প করছি কথায় কথায় জ্বীনাত আমার বয়স জানতে চাইলো আমি স্বাভাবিক ভাবে উত্তর দিলাম ২৭ বছর।তারপর জ্বীনাতের বয়স জানতে চাইলাম ও চুপ করে রইলো যেন আমি ওকে কনো কঠিন প্রশ্ন করে ফেলেছি আমি স্বাভাবিক ভাবে উত্তর দিলাম জানি মেয়েদের বয়স জিজ্ঞেস করা ঠিক না এতে তারা রাগ হয় সরি না বলতে চাইলে থাক।তখন জ্বীনাত বললো ২৩ হাজার বছর আমার শীরদ্বারা বেয়ে একটা ঠান্ডা শ্রোত বয়ে গেলো কথাটা ভুল শুনলাম মনে হলো ২৩ বছর বলতে হতো কিন্তু ভুল করে হয়তো ২৩ হাজার বছর বলে ফেলেছে।আমি ঘড়ির দিকে তাকালাম দেখলাম ২ টো বাজে রাত ২ টোর সময় ছাদে বসে আপনি আমার সাথে মজা করছেন নাকি।জ্বীনাত ফিক করে হেসে বলে ভয় পেয়েছেন বুঝি দেখলেন কেমন ভয় পাইয়ে দিলাম হি হি হি।ওর হাসি দেখে রাগে গা জ্বলছিলো আমার এমনিতেই ভুত প্রেতে প্রচুর ভয় দাদী বলেছিলো আমার উপর নাকি জ্বীন ভুতের প্রভাব আছে তাই সন্ধ্যার পর কোথাও বের হতাম না আর এই মেয়েটা আমায় এত রাতে ছাদে ডেকে এনে ভয় দেখাচ্ছে বলি হারি যাই।এভাবে অনেকদিন কেটে গেল ওর সাথে আমার সম্পর্ক টা আরো দৃর হয়ে উঠলো এখন ওকে ছাড়া এক মূহুর্ত ও ভাল লাগে নাগে না আমি ওকে মনে মনে পছন্দ করি কিন্তু বলবো কি করে ভাবছি যদি কথাটা বললে যদি সম্পর্ক টা নষ্ট হয়ে যায়।রাতে ছাদের রেলিং ধরে দাঁড়িয়ে এসব নিয়ে ভাবছি আর সিগারেট টানছি বসন্তের রাতের আকাশ বড়ই সুন্দর।
তারা ভড়া আকাশ বড় থালার মত একখানা চাঁদ তার সামনে দিয়ে ভেসে বেড়াচ্ছে সাদা তুলোর মতো মেঘ সাথে ফুরফুরে হাওয়া সব মিলিয়ে এক সুন্দর মূহুর্ত তবুও মনে অনেকটা শূন্যতাই বিরাজ করছে কেননা যদিও সাড়াটা বছর এদিক ওদিক করে কাটিয়ে দিই কিন্তু বসন্তের এই সময়টা অন্যদের হাত ধরাধরি করে চলতে দেখলে আসলেই নিজের ভেতরটা শূন্যতা কাজ করে তখন মনে হয় আসলেই হয়তো জীবনে একজন সঙ্গীর দরকার আছে এসব ভাবতে ভাবতে হঠাৎ কাধে জ্বীনাতের হাতের স্পর্শতে ঘোর কাটলো জ্বীনাত বললো এসে থেকে দেখছি আপনি এসময়টা এখানে দাঁড়িয়ে একা একা কি যেন ভাবেন আর সিগারেট খান বললাম আরে তেমন কিছু না এমনি চলো নিচে চলো।জ্বীনাত তখন আমার হাত ধরে বললো আপনি কি ভাবেন আপনি না বললে বুঝি আমি বুঝতে পারবো না।তখন আমি বললাম জানো জ্বীনাত বসন্তের এই সময়টা এলে মনের মধ্যে আলাদা একটা শূন্যতা বিরাজ করে খুব করে মন চায় আমারও একজন প্রিয় মানুষ থাকুক যার সাথে আমি মনের সমস্ত ফিলিংস শেয়ার করতে পারি কিন্তু আজ পযন্ত জুটলোই না একটা সময় ভাবতাম কনো না কনোদিন হয়তো সে সময়টা আসবে কিন্তু জীবনের প্রায় অর্ধেকটা সময় পেরিয়ে গেল কিন্তু সে রঙিন সময়টা আমার জীবনে এলোই না একটা দীর্ঘ শ্বাস ফেলে আফসোস আর হতাশা মিশ্রিত কন্ঠে একদমে কথাগুলো বলে গেলাম জ্বিনাতকে চেয়ে দেখলাম জ্বীনাত একদৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে আমার দিকে বললাম চলো খাবে চলো নিচে এসো জ্বীনাত তখন বললো একটা ঠিকানা দিচ্ছি কাল একবার সেই ঠিকানায় যেতে পারবেন?বললাম সে তো যাওয়া যেতেই পারে কিন্তু কেনো জ্বীনাত একটু হেসে বললো তুমি যার জন্য অপেক্ষা করতে করতে বুড়ো হয়ে যাচ্ছো সে কাল দেখা করতে আসবে আমি জ্বীনাতের কথা সিরিয়াসলি না নিয়ে চলে গেলাম ভারী মজা করার স্বভাব মেয়েটার সিরিয়াস মোমেন্টেও মজা করছে।পরদিন সকালে ইচ্ছে না থাকার সত্বেও
জ্বীনাতের বলা জায়গা মতন গেলাম গিয়ে দেখলাম একটা পার্কের ঠিকানা পার্ক জায়গাটা আমার প্রথম থেকেই ভাল লাগে না তবুও বসে রইলাম কে দেখা করতে আসবে তাকে দেখার জন্য বসে বসে ফোনের স্ক্রিন স্ক্রোল করছিলাম দেখি নীল শাড়ি নীল চুড়ি পরে সুন্দর করে সেজে এসেছে জ্বীনাত আমি হা করে তাকিয়ে আছি কত্ত সুন্দর লাগছে ওকে জ্বীনাত ফিক করে হেসে বলল কি mr.অয়ন কখনো মেয়ে মানুষ দেখেন নি আমি আনমনে বলে ফেললাম দেখেছি কিন্তু তোমার মত দেখি নি এত সুন্দর ও হেসে বলল মুখ বন্ধ করুন নাহলে মুখে মাছি ঢুকে যাবে আমি লজ্জা পেয়ে মুখ বন্ধ করলাম আর বললাম একি জ্বীনাত তুমি?কেন কাকে এক্সপেক্ট করেছিলেন না তা নয় তুমি যার কথা বলেছিলে সে কোথায় সে আর কেউ নয় স্যার সে আমি আমি বেকুবের মত ওর কথা শুনছি ও আমাকে হাত ধরে টেনে কাছের একটা কাজী অফিসে নিয়ে গেল একি কোথায় নিয়ে যাচ্ছো জ্বীনাত আমাকে,আপনার এতদিনের জমা দুঃখ গুলোকে মুছে দিতে আমি আর কিছু বলতে পারলাম না গিয়ে দেখলাম জ্বীনাতের বাবা মা বসে আছে তারপর আমাদের বিয়ে সম্পন্ন হয়ে গেল জ্বীনাতের বাবা মা চলে গেলেন আর আমি আর জ্বীনাত গাড়ি নিয়ে বাসায় রওনা হলাম হঠাৎ মাঝপথে গাড়িটা খারাপ হয়ে যাওয়ায় আমি গাড়ি থেকে নেমে গাড়ি ঠিক করার চেষ্টা করছিলাম হটাৎ কোথা থেকে কিছু আতোংবাদী এসে অস্ত্র দিয়ে ঘিরে ধরলো সাথে জ্বীনাতকেও আমি যতটুকু পারলাম লড়ার চেষ্টা করলাম কিন্তু কিছু বুঝে ওঠার আগেই কেউ একজন আমার বুকে গুলি চালিয়ে দেয় কি আর করার চোখের সামনে সব কিছু ঝাপসা,হয়ে আসে শুধু জ্ঞান হারানোর আগে দেখলাম জ্বীনাতের মানুষ রুপ বদলে গিয়ে একটা ভয়ানক অগ্নি নারীমূর্তি ধারণা করলো সে কি ভয়ানক চেহারা চোখের কোটোরে জ্বল জ্বলে লাল অগ্নি কুন্ডুলি সাড়া গায়ে আগুনের অগ্নি শিখা।তারপর হারিয়ে গেলাম অন্ধকার জগতে চোখ খুলে দেখলাম
আমি আমার রুমে বিছানায় শুয়ে আছি কি আজব আমার তো বুকে গুলি লেগেছিলো আমি এখনো বেচে আছি? বুকের যেখানটায় গুলি লেগেছিলো হাত দিয়ে যেন আরো অবাক হলাম কারণ সেখানে গুলির কনো ক্ষত ছিলই না।এমন সময় জ্বীনাত রুমে আসলো আমি ভয়ার্ত চোখে ওর দিকে তাকিয়ে বললাম কে আপনি ও মিষ্টি হেসে বলল কেনো mr.অয়ন আমি জ্বীনাত আপনার বউ গুলি খেয়ে কি সব ভুলতে বসেছেন নাকি হাসতে হাসতে বললো কথাটি আমি ভয় মিশ্রিত কন্ঠে বললাম আমার বুকে গুলি লেগেছিলো সেই ক্ষত এত তাড়াতাড়ি পুরো টা সেড়ে ওঠা কখনোই সম্ভব নয় এটা অসম্ভব আমি আপনার ওপরের চেহারাটাকে নয় আমি আপনার সেই ভয়ানক চেহারার ব্যাপারে জানতে চাইছি কে আপনি? আপনি কি কনো অশরীরী,নাকি কনো শয়তান নাকি... ঢোক চিপতে চিপতে বললাম জ্বীনাত আমার দিকে কতক্ষণ একদৃষ্টিতে তাকিয়ে থেকে ভ্রু কুচকে বললো কি আমি শয়তান?আমি বললাম না আমি তা বলি নাই জ্বীনাত একটা দীর্ঘ শ্বাস ছেড়ে বললো আপনি যখন সবটা জেনেই গেছেন তাহলে আর লুকিয়ে কি লাভ হ্যাঁ আমি আসলে কনো মানুষ নই একটা জ্বীন আমি বিষ্ফারিত চোখে জ্বীনাতের দিকে তাকিয়ে বললাম তাহলে তুমি একজন জ্বীনের মেয়ে আল্লাহ শেষে কি না একটা জ্বীনের মেয়েকে তুমি আমার বউ করে গলায় ঝুলিয়ে দিলে ও দাদী গো তুমি ছোটবেলা থেকে যে ভয় পাইছো তাই হইছে এ আমার সাথে কি হয়ে গেল গো।জ্বীনাত ভ্রু কুচকে আমার দিকে তাকিয়ে আছে আর ধমকের সুরে বললো অয়ন কি হচ্ছে কি এসব বাচ্চাদের মত কাদছো কেন আজ এতসুন্দর একটা রাত আর তুমি... আমি বললাম কাদবো না তো কি করবো হ্যাঁ?আমার মৃত্যু যে নিশ্চিত জ্বীনাত:মানে কি বলছো এসব পাগলের মত।হ্যাঁ ঠিকিই বলছি আমার দাদী ছোট বেলায় বলেছিলো জ্বীনেরা যদি মানুষদের বিয়ে করে তাহলে পরে তাকে মেরে ফেলে জ্বীনাত হাসতে হাসতে বললো আরে বোকা সে তো বাজে জ্বীনগুলো করে আমি বললাম
তা তুমি কোথাকার দুধে ধোয়া বির বির করে...জ্বীনাত:কি বললে।না!!! না!!! না!!! কি!!! কি!!! কিছু না হঠাৎ নিজের উপর আক্ষেপ করে বলে উঠলাম উফ!!আমি কত বড় একটা গাধা,গরু,ছাগল,মাথামোটা এগুলো নিয়ে সামান্য ভাবলেই সব বুঝতে পারতাম🤕🥺😭জ্বীনাত হাসতে হাসতে আহ্লাদে আতখানা হয়ে বললো আহারে আর আক্ষেপ করতে হবে না যা হবার তা তো হয়েই গেছে আসো তোমাকে এবার একটু আদর করি।আমি:জ্বীনাতের দিকে অসহায় দৃষ্টিতে তাকিয়ে বললাম এই একদম নয় ভুলেও আমার কাছে আসবে না জ্বীনাত এই বলে দিলাম ভাল হবে না কিন্তু জ্বীনাত:তাই নাকি কি করবে তুমি,বাসা ছেড়ে বেড়িয়ে যাবো কিন্তু আমি জ্বীনাত:তাই নাকি? তবে রে ছেলে,জ্বীনাত দূরে থাকো জ্বীনাত ভাল হবে না বলছি জ্বীনাত!!জ্বীনাত!! আরে না আয়ায়ায়ায়া!!!!!!
সমাপ্ত#

জ্বীনাত#