রোমেল , নীলা ও তাদের বারো বছর বয়সী সন্তান আদরকে নিয়ে সংসার।
তাদের সংসারে আরও এক সদস্য আছে। তাদের বাসার নয় বছর বয়সী কাজের মেয়ে সায়মা।
কাপড় কাঁচা থেকে শুরু করে রান্না-বান্না, বাসন মাজা, ঘর কন্যার সব কাজ পারে সে। বাপ-মা মড়া সায়মা কোনদিন কারও কাছে মুখ ফুটে চায় নি কিছু। যা পেয়েছে তাতেই খুশী।
একদিন রাতে রোমেল পরিবারের সবাইকে নিয়ে একটি রেস্টুরেন্ট এ ডিনার করতে গেলেন।
সায়মাও বাদ রইল না। পরিবারের সদস্য বলে কথা। কিন্তু সায়মার স্থান হল না রেস্টুরেন্টের নরম গদিতে, এসির শীতল বাতাসে।তার জায়গা হল রেস্টুরেন্ট এর বাইরে কাঁচ লাগা দরজার ওপারে।
সায়মা একটিবার ভেতরে চাইল কাঁচ এর দরজা দিয়ে। নাম না জানা অসংখ্য খাবারের গন্ধ নাকে এসে লাগল। এই প্রথমবার সায়মার মনে লোভ জাগল। ইচ্ছা হল কিছু পাওয়ার। একবার চেখে দেখতে খাবারগুলো।
কিন্তু, মাঝখানে যে এক অদৃশ্য দেয়াল।
সহসা আকাশ ভেঙ্গে বৃষ্টি এল।
বৃষ্টির ঝাপসা থেকে নিজেকে বাঁচাতে বাঁচাতে সায়মার ইচ্ছেগুলো কখন বৃষ্টির জলে ধুয়ে গেল তা সে নিজেও টের পেল না।
তাদের সংসারে আরও এক সদস্য আছে। তাদের বাসার নয় বছর বয়সী কাজের মেয়ে সায়মা।
কাপড় কাঁচা থেকে শুরু করে রান্না-বান্না, বাসন মাজা, ঘর কন্যার সব কাজ পারে সে। বাপ-মা মড়া সায়মা কোনদিন কারও কাছে মুখ ফুটে চায় নি কিছু। যা পেয়েছে তাতেই খুশী।
একদিন রাতে রোমেল পরিবারের সবাইকে নিয়ে একটি রেস্টুরেন্ট এ ডিনার করতে গেলেন।
সায়মাও বাদ রইল না। পরিবারের সদস্য বলে কথা। কিন্তু সায়মার স্থান হল না রেস্টুরেন্টের নরম গদিতে, এসির শীতল বাতাসে।তার জায়গা হল রেস্টুরেন্ট এর বাইরে কাঁচ লাগা দরজার ওপারে।
সায়মা একটিবার ভেতরে চাইল কাঁচ এর দরজা দিয়ে। নাম না জানা অসংখ্য খাবারের গন্ধ নাকে এসে লাগল। এই প্রথমবার সায়মার মনে লোভ জাগল। ইচ্ছা হল কিছু পাওয়ার। একবার চেখে দেখতে খাবারগুলো।
কিন্তু, মাঝখানে যে এক অদৃশ্য দেয়াল।
সহসা আকাশ ভেঙ্গে বৃষ্টি এল।
বৃষ্টির ঝাপসা থেকে নিজেকে বাঁচাতে বাঁচাতে সায়মার ইচ্ছেগুলো কখন বৃষ্টির জলে ধুয়ে গেল তা সে নিজেও টের পেল না।