অর্ন্তদৃষ্টি
চেতনা কে মনুষ্যত্বে
জাগ্রত রাখতে হবে
অমল সরকার
(৪)
আমরা এই মানুষদের মধ্যে বহুবিধ অবলম্বন স্থান দিয়ে চালিত করে থাকে।
আমরা ভাগে জীবন নির্বাহের যে পথে আসা যাওয়া করি সারা দিনের রুটিনে, সেই রুটিনটার রাস্তায় অনেক শাখা প্রশাখা বিদ্যমান।
আমরা ব্যক্তি জীবনে সব গুলো রাস্তাকে অবলম্বন মেনে পথ চলতে থাকি। এতে কখনো হিতে বিপরিতও হয়ে থাকে।
অথচ, প্রত্যেক ব্যক্তি মানষে এক জন করে চেতনা বাস করে। যার আলাদা ভাষা আলাদা চাহিদা ইচ্ছে অনিচ্ছাও ভিন্ন। দৈহিক জীবন কে প্রাধান্য দিয়ে চেতনার অনুভূতির দুয়ার আটকে রেখে তৃপ্তিদায়ক
আর বিলাস মোহ অপরের আয়নায় নিজের ছবি দেখে অন্য দ্বারা প্রভাবিত হয়ে নিজস্ব চৈতন্যকে বিভ্রান্তি ফেলে খুঁজে ফিরি পাওয়ার রাস্তা। দিন দিন জীবনের অবলম্বন কে বহুধা বিভক্তিতে রুপান্তরিত করে নিজ চেতনায় মরিচা ফেলে কাজ করতে সচেষ্ট প্রবৃত্ত হই ভিন্ন অবলম্বনে।
যা মানব চৈতন্যের সম্পূর্ণ বিপরিত শ্রেণির।
আমাদের একক প্রাণস্বত্বার উচিৎ হবে নিজে অর্ন্তদৃষ্টির গভীরে যে এক মহান চেতনার রুপ বসে আছে যে সার্বক্ষণিক আমাদের কে সঠিক অবলম্বনের পথের দিশা ঈশারায় নির্দেশনা দিয়ে থাকে তার ভাষা বোঝা। হৃদয়ের চেতনাকে মনুষ্যত্বে
জাগ্রত রাখাই হবে মোক্ষম অবলম্বন।