নীলান্জনার মামি রমেশ আসার পর থেকে খুব খুশি। কাকাতো ভাইর সাথে নীলাকে বিয়ে দিতে পারলে নীলার বাবা মার কাছে নিজের একটা ইমেজ তৈরি হবে আবার রমেশের মা বাবাও খুশি হবে। তিন দিন হলো এসেছে নীলার সাথে রমেশের কোন আলাপ হলো কিনা শোনেনি।
রমেশের প্লেটে মাছ তুলে দিতে দি
দিতে জিজ্ঞেস করে
-- কিরে রমেশ নীলাকে তো দেখলি? পছন্দ হয়? নীলার কথা বলায় রমেশের মুখটা ফ্যাকাশে দেখালো। ভাতের দলা মুখে দিয়ে বললো
--- পিসি মনি তোমার ভাগনি তো আমার সাথে কথাই বলতে চায় না।
-- কি বলিস? নীলা তো ভালো মেয়ে রে রমেশ?
-- হ্যাঁ খুব ভালো।
নীলান্জনা আর মিতা খেতে আসে। মামি নিজের মেয়েকে দিয়েই নীলাকে বুঝাতে বলে
--- মিতা, আজ কতো বছর পরে রমেশ আমাদের বাড়ি বেড়াতে এসেছে। তোরা ওর সাথে কথাই বলছিস না। এটা কেমন কথা। মিতা মা,র কথা বেজার হয়ে বলে
-- রমেশ দাদা, আমাদের কুটুম। বাবার সাথে তোমার সাথে তো কথা বলছেই? আমরা ছোট মানুষ আত্মীয়ের সাথে কথা বলতে গেলে ভুল হওয়ার সম্ভবনা থাকে বেশি। মিতার মা ওদের বিষয় আচ করতে পারে। তাই মনে করে আজ যাক কাল দেখবো।
্