ফ্রিজ রুমে রাইখা আইলাম মাত্র। মরছে বেশিক্ষন হয় নাই। শইল এহনো গরম। এক্কেবারে কচি বয়স। আর তেমুনই সুন্দর... জলদি যা লাশের আত্মীয় স্বজন কেউ আইলে আর সময় পাবিনা
মিজান আর ছাত্তার এক দৌড়ে ঘর থিকা বাইরাইয়া গেলো। আমি চৌকির উপর থ ধইরা বইয়া রইলাম। কতোক্ষন পর ঘর থিকা বাইরাইয়া গিয়া ফ্রিজ ঘরের জানালার ফাক দিয়া তাকাইলাম। দেহি মিজান বাতেনের মাইয়ার লাশের দুই পা ফাক কইরা পাগলের মতো আকাম করতাছে। আর ছাত্তার বাতেনের মাইয়ার মুখের মইধ্যে ওইডা ঢুকাইয়া গুতাইতাছে। আমি আবার বিস্রাম রুমে আইয়া পড়লাম। যান আমনের হোটেলের সামনে আইয়া পড়ছেন।
আলেয়া খালার দিকে তাকিয়ে আছি আমার পা কাঁপছে। কপালে ঘাম। মনে হচ্ছে আমি যেকোন সময় পড়ে যাবো। খেয়ালই করিনি যে আমি আমার হোটেলের কাছে চলে এসেছি। আলেয়া খালা আর তার স্বামী চলে যাচ্ছে। আমি দাঁড়িয়ে আছি