রাতে টেবিলে বসে খাবার খেতে বসেছে নগেন্দ্রনাথ হিমাদ্রি মিনু।বিকেলে বাজার থেকে বড় সাইজের একটি ইলিশ মাছ আনে। বড় বড় তিন পিস মাছ হিমুর বাটিতে দিয়েছে আর মিনুর বাটিতে ছোট দুই পিস। হিনু নিজের বাটি থেকে এক পিস মাছ মিনুর থালায় দেয়। মিনু মুখে ভাত চিবোতে চিবোতে বললো
-- দাদা। কি করছিস। মা বাঁধা দিয়ে বলে
-- তুইই খা হিমু। হিমাদ্রি মাকে বললো
-- মা মিনু-- দুদিন পর বিয়ে হলে পরের বাড়ি চলে যাবে কি খাবে না খাবে? বাবাখুশিতে ডগমগে হয়ে বললো
-- দেখছো আমার হিমু আমার মতো কথা বলছে। হেঃ হেঃ তুমি হেরে গেলে দেবীকা।
মা মুখ ভেঙচালো। মিনু আহ্লাদিত হয়ে বললো
-- আমি তোর মাছ খাবোনা। মা ধমক দিয়ে
-- কেন খাবি না? কি করেছে ও।
-- দেখোনা? দাদা বললো, দুদিন পরেই নাকি আমাকে পরের বাড়ি পাঠিয়ে দেবে?
মা আবার ধমক দিয়ে বললো
-- পাঠাবে নাতো কি করবে? তোকে সারা জীবন বসায়ে খাওয়াবো নাকে?
-- আমি চাকরি করে খাবো, বসে কেন খাবো? মা রেগে বলে
-- তাও তোকে এ বাড়িতে রাখবো না।
-- দাদা, তুই তো কিচু বলচিস না?
-- মা তো ঠিকই বলেছে। মেয়েরা কি সারা জীবন বাবার বাড়ি থাকে? মিনু রেগে বলে
-- ও তুমি আমাকে তাড়িয়ে নীলান্জনা কে