ইচ্ছে করছে ফুটপাতে বসে একটু জিরিয়ে নিতে। সাত ঘণ্টার ক্লান্তিকর জার্নি শেষে একটু আগেই বাস থেকে নামল ওরহান। শরীরটা একেবারে কাহিল। একবার ভাবল মুসকানকে কল দিয়ে বাড়ির ঠিকানাটা জেনে নিবে কিনা। কল দিয়ে লাভ নেই। রিসিভ করবে না, ইদানীং তার কল রিসিভ করে না মুসকান।
ফোনে একটা মেসেজ এসেছে। ফোন বের করে ওরহান দেখল, মুসকানের ছোটভাইয়ের মেসেজ! বাড়ির ঠিকানা লিখে পাঠিয়েছে। এতোক্ষণ পর তার কলিজায় পানি এসেছে। নইলে এতো বড় শহরে মুসকানকে কোথায় খুঁজতো! শহরে তো আর মুসকান একটা না!