বাহিরে প্রচন্ড বৃষ্টি। ঝুম বৃষ্টি যাকে বলে ঠিক সে রকম বৃষ্টি। টানা দেড় ঘন্টার মতো বৃষ্টি চলছেই থামাথামির কোন নাম নেই৷ মাঝে মাঝে বিদ্যুত চমকাচ্ছে। মুনিয়া বসে বসে টিভি দেখছে আর কিছুক্ষণ পরপর মোবাইলে টাইম দেখছে। টাইম দেখার কারণ একটাই সে হাসিবের জন্য অপেক্ষা করছে। হাসিব মুনিয়ার হার্জব্রেন্ড। মিরপুরে একটা অফিসে চাকরি করে। আইটি ফার্মে জব করে। স্যালারি বেশ ভালোই পায়। তবে ডিউটি বেশি করতে হয়। হাসিবও স্যালারি বেশি পাওয়াতে ডিউটি বেশি করতে হয় বিষয়টা গায়ে নেয় না। তার কাছে মনে হয় টাকা না থাকলে কোন মূল্য নেই, এই ঢাকা শহরে তো একদমই নেই। দ্রব্যমূল্যের যে দাম, বাসা বাড়া সব কিছুই ব্যয়বহুল৷ তাই টাকা বেশি ইনকাম করার সুযোগ যেহেতু আছেই। তাই সুযোগটা কাজে লাগানোই হলো বুদ্ধিমানের কাজ৷ কিন্তু মুনিয়ার এই দীর্ঘসময় ডিউটি করার বিষয়টা একদমই ভালো লাগে না। না লাগার অবশ্যই কারণ আছে।
হাসিবের সাথে মুনিয়ার বিয়ে হয়েছে আজ সাত মাস হলো। এই সাত মাস হাসিবকে মুনিয়া ঠিক মতো স্থির পায় নি৷ বিয়ের এক সপ্তাহের ভেতর নিজ জেলা শহর থেকে বিয়ে করে চাকরির কারণে নতুন বউকে নিয়ে ঢাকায় চলে আসে হাসিব। সেই যে ঢাকায় আসলো আর কখনো স্থির হতে পারেনি সে। কখনো রাতের সাড়ে বারোটায় ক্লান্ত শরীর নিয়ে বাসায় ফেরে। কখনো কখনো হাসিবের রাতের একটা দুইটাও বেঁজে যায়। মুনিয়ার বিষয়টা খারাপ লাগলেও সে নিজেকে মানিয়ে নিতে শুরু করে।
হাসিবের সাথে মুনিয়ার বিয়ে হয়েছে আজ সাত মাস হলো। এই সাত মাস হাসিবকে মুনিয়া ঠিক মতো স্থির পায় নি৷ বিয়ের এক সপ্তাহের ভেতর নিজ জেলা শহর থেকে বিয়ে করে চাকরির কারণে নতুন বউকে নিয়ে ঢাকায় চলে আসে হাসিব। সেই যে ঢাকায় আসলো আর কখনো স্থির হতে পারেনি সে। কখনো রাতের সাড়ে বারোটায় ক্লান্ত শরীর নিয়ে বাসায় ফেরে। কখনো কখনো হাসিবের রাতের একটা দুইটাও বেঁজে যায়। মুনিয়ার বিষয়টা খারাপ লাগলেও সে নিজেকে মানিয়ে নিতে শুরু করে।
এটি একটি প্রিমিয়াম পোস্ট।