তিনি হৃদরোগে আক্রান্ত ছিলেন। এক শনিবার রাতে তার মৃত্যু হলো হাসপাতালে। জমি-জমা সংক্রান্ত বিষয়ে প্রতিহিংসা ছিল মৃতের উপর।
তাই তার ছেলে মামলা করল।প্রসসনমূলক দৌড়াদৌড়ির পর মামলার রায় হলো।
রায়ের আগের দিন তার ছেলে মারা গেল।
গোয়েন্দা বিভাগ কাজে নামল। মিডিয়া আলোকচিত্র নিয়ে রিপোর্ট করল।পরলোকে মৃত বৃদ্ধ ও তার পুত্র নীরবে বসে রইল। একটা হাওয়া দুই মৃতের কবরের পাশে বনে পাক খেতে খেতে আবদ্ধ হয়ে ছোটাছুটি করতে থাকল।