আমি এখন আম গাছের নিচে দাঁড়িয়ে। সুন্দর আম গাছ। আম খেতে খেতে গ্রামের রচনা করতে মনে পড়ে গেল। মানুষ সব সময় দেখেছি গরু ছাগল হাঁস মুরগি নিয়ে রচনা লিখে। আমি যখন আমি খেতে ছিলাম। তখন আমার একটি ধারণা হলো এই গাছের তলায় থেকেই আম গাছের
একটি রচনা লিখব ।।
আম গাছ সাধারণত ৫০ থেকে ৮০ ফুট হয়ে থাকে। আমি যে আম গাছটি সাথে দাঁড়িয়ে আছি। সেই আম গাছটি না হলে ৬০ ফিট হবে। আমি ।সেই টির রচনা লিখতেছি।
আম পাকলে হলুদ লাল নীল রঙের হয়ে থাকে উপরে ছোলা গুলো বেশ মোটায় থাকে। পাকা আম ছিদ্র করে চুষে খেতে খুব মজাই লাগে পাকা আম কেটে দিলে প্লেটে কাটা চামচ দিয়ে খেতে খুব মজা লাগে। তবে আম বিভিন্ন প্রকারের হয়ে থাকে কোন আমের ভিতর হলুদ থাকে কোন আমের লাল বর্ণ থাকে কোন আম কুসুমবর্ণ থাকলে কোন আম আজ যুক্ত থাকে । আম আমরা দুধ এর সাথে মিশিয়ে আমরা আম দুধ খাই । আম দিয়ে জেলি তৈরি হয়। কাঁচা আম দিয়ে আমের সালাত করা হয় আমের আচার করা হয় বিভিন্ন প্রকারের। আমের আচার এর নাম তালিকা করতে গেলে অনেক বড় রচনা হয়ে যাবে।
এবার আসি আমের পাতা দিয়ে কি হয়: আমের কচি পাতা সাধারণত শুকিয়ে নিলে যখন পুরোপুরি রৌদ্র শুকাবে। তখন ভালো করে ধুয়ে গরম পানিতে ফুটিয়ে নিলে ওই পানির রস খেলে। ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণ থাকে হাই প্রেসার কমে আসে। পুরান পাতা সবুজ পাতা শুকিয়ে গেলে তা দিয়ে আমাদের রান্না কাজে ব্যবহৃত হয়। কচি সবুজ পাতা আমাদের পশুপাখিরা খেয়ে জীবন ধারণ করে। গাছের ডালপালা দিয়ে আমরা জ্বালানির কাজে ব্যবহার করি। গাছের ডালপালা দিয়ে পুকুরের ভিতরে খালের ভিতর নদীর ভিতর ফেলে আমরা সেখানে মাছ ধরার কাজে ব্যবহার করি। আম গাছের ডালপালা দিয়ে আমরা গাছের ঝাকার কাজী ব্যবহার করি। আম গাছের ছাল দিয়ে। বিভিন্ন ওষুধ কাজে ব্যবহার হয় কাঁচা থাকতে। তার প্রধান উপকার হলো জন্ডিসের প্রথম রোগ সারে আম গাছে ফাল দিয়ে। ইয়া আম গাছের ছাল শুকিয়ে আমরা রান্নার কাজে ব্যবহার করি। রান্না ছাড়া ও বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করা যায় । যাহা হলো এগুলো শার্ তৈরিতে ব্যবহার হয়। জমি ফসলের কাজে ব্যবহার হয় ভিজা ডুবা নালাতে চলে দেখলে এর উপর থেকে চলে যাওয়া যায়।
আম গাছে কাঠ দিয়ে কি করা হয়: আম গাছ কেটে আমরা জ্বালানির কাজী ব্যবহার করে থাকি। আম গাছের তক্তা ছিড়ে। আমরা বিভিন্ন কনস্ট্রাকশনের সাটারিং কাজে ব্যবহার করে থাকি। আম গাছের কাঠ দিয়ে আমরা বিভিন্ন রকম ফার্নিচার তৈরি করি যেমন খাট এয়ার টেবিল চৌকি ফিরি মরা পাঠাতন ঘরের উপরের পাঠাতন ইত্যাদি আম গাছের তক্তা দিয়ে ব্যবহার করা হয় ।
এবার আমগছ তো কেটে ফেললাম: আমের শিকড় দিয়ে আমরা বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করি। মাটিগুলো চালিয়ে আম গাছের শিকড় বের করে থাকি। এই আম গাছের ঝিকরগুলো আমরা জ্বালানোর কাজে ব্যবহার করি । এবং অনেক কবিরাজ গন এই আম গাছের শিকড় পড়ে চাইবা নিয়ে বিভিন্ন ওষুধের কাজে দাঁতের মাজন এর ব্যবহার করে থাকে ।
আম গাছের ডাল দিয়ে আপনি আমের কলম তৈরি করে পুনরায় আবার ডালটি লাগালে সেই ডালে আবার পুনরায় আম ধরে। আম গাছ আমাদের বিভিন্ন ছায়া তৈরি করে।
আপনি যে আম খাচ্ছেন সেই আংটি খাওয়ার পরে ওই আমের বিচিটি সুন্দর করে শুকিয়ে যদি পানিতে ভিজে লাগিয়ে দেন । তাহলে ওইটা আবার পুনরায় চারা হয়ে একদিন বড় ধরনের আম গাছের রুপান্তিতে হবে। আসুন আমরা আম গাছে চারা লাগিয়ে আমের ফলন বাড়িয়ে দেশের দেশের আমের ঘাটতি পূরণ করি। আমাদের দেশে সবচাইতে রাজশাহী জেলায় বেশি আম ফলন হয়। সেই ফলন সারা বাংলাদেশে। সেই রাজশাহী আমের ফলন সারা বাংলাদেশে সরবরাহ করা হয়। বর্তমান সময় আমাদের দেশে আমের ঘাটতি পূরণ করেও আমরা বিদেশে আম রপ্তানি করে থাকি। আজকে এই পর্যন্ত আমের রচনাটি শেষ করলাম পরবর্তীতে আসবো কোন একটা রচনা নিয়ে।