ইউনিভার্সিটি বিশাল একটা টক্সিক জায়গা, এখানে পড়তে এসে এটাই ফিল হয়েছে। মোদ্দা কথা, বিশেষ কিছু মানুষ এর জন্য দায়ী। এইখানের মানুষগুলো গিরগিটির রঙের বদলানোর জন্য দায়ী হরমোনকেও ছাপিয়ে যেতে পারে অনায়াসে। তবে আপনি এদের টক্সিসিটি সহজে ধরতে পারবেন না, প্রতিকূল পরিবেশে আসলে এরা খোলস ছেড়ে বের হয়। দেখা হলে সালাম দিয়ে ভাই বলে এমন সুন্দর করে জড়িয়ে ধরবে, মনে হবে জন্মজন্মান্তরের সম্পর্ক কিন্তু এরাই সবচেয়ে বড় গুটিবাজ, পিছনে একহাত দিতে এরা অগ্রে। এদের গুটিবাজির জন্যই টক্সিসিটির পরিবেশ তৈরি করে। গুটিবাজি করে এরা বিভিন্ন মানুষের আস্থাভাজন হয়ে আশেপাশের মানুষের ভালো থাকা নষ্ট করে বিনিময়ে পায় গুটিবাজির পার্মানেন্ট সার্টিফিকেট যদিও তা ক্ষণস্থায়ী। স্বকীয়তা বলতে এদের কিছুই নেই।
তমাল উবাচঃ
সন্তানকে গুটিবাজির ট্রেনিং দিয়ে ইউনিভার্সিটিতে ভর্তির প্রস্তুতি নেওয়াবেন, সহজ টাইপের মানুষের জন্য এটা একটা দোজখ পূর্ণ স্বর্গ।