তখনো রফিক সাহেব জানতেন না, তাঁর একমাত্র পুত্রসন্তান ভার্সিটিপড়ুয়া রায়হানের খোঁজ। এ জন্যই কিনা দেয়ালের সব চিত্র তাঁকে খুব টানে! তখন ঠাহর হয় না যে চিত্রের সঙ্গে ভাষা আন্দোলনের এত এত মিল খুঁজে পেয়েছেন, সেই চিত্রে নতুন ইতিহাস হয়ে ফিরে আসে একমাত্র কলিজার ধন রায়হান।
রাতারাতি চাউর হয় রায়হানের মৃত্যুর খবর। সহপাঠী-বন্ধু সবাই তার লাশ নিয়ে বাড়িতে আসে। বুক পেতে দেওয়া রায়হানের লাশ।