এটি এই গল্পের ( পার্ট ১ )
একদিন এক রাজ্যে কিছু জম্বি আক্রমণ করে দেয়,সেই জম্বি গুলো মানুষদের-কে তাদের মত জম্বি বানিয়ে দিচ্ছিলো। রাজ্যের রাজা যখন এই খবর জানতে পারে তখন রাজা একদল সৈনিক দের পাঠিয়ে দেয়। কিন্তু তারাও জম্বি হয় যায়, রাজার মনে ভয় ধুকে সে তার পুএ-কে এক সৈনিক এর সাথে গোপনে পালিয়ে যেতে বলে,কিন্তু রাজকুমার যেতে চায় না, কিন্তু রাজা তাকে বোঝায় তখন সে যেতে রাজি হয় সে রাজার দেওয়া এক তরোয়াল এবং কিছু বোম,নিয়ে বেরিয়ে পরে এক সৈনিক এর সাথে, যাওয়ার আগে সে বলে,আমি আবার ফিরে আসবো খুব সিগ্রই এবং আমার গ্রাম-কে বাচাবো।
তার পর গ্রামের রাজা, মন্ত্রী -কে যাও ওই জম্বি গুলো-কে গ্রাম থেকে সরানোর ব্যবস্থা করো, শুনেছি গ্রামের বাইরে এক শক্তিশালী, সাধু বাবা থাকে তার কাস থেকে কোন উপায় নিয়ে আসো। সেই কথা সুনে মন্ত্রী ২-৩জন সৈনিক নিয়ে বেরিয়ে গেলো তার মতলব ছিলো খুব খারাপ। যখনি জম্বি আক্রমণ করে সে সৈনিক দের এগিয়ে দিয়ে,গোপনে পালিয়ে যায়, অনেক কষ্ঠে সে সাধু বাবা-র খোজ পায় সে তাকে সব কথা খুলে বলে সাধু বাবা মন্ত্রী-কে দেখে সে বুজে যায় মন্ত্রী মনে, এক শয়তানি মতলব আছে। সে গ্রামের রাজা-কে মেরে নিজে রাজা হতে চায়, সে একটা মুচকি হাসি দেয়, মন্ত্রী এত খারাপ হওয়ার পরেও সে তাকে এক তরোয়াল দেয় এবং এক ঔষধ দেয় যেটা দিয়ে জম্বি মারা যাবে এবং সেই ঔষধ পানির সাথে মিশিয়ে মানুষের গায়ে ছিটিয়ে দিলে যে সব মানুষ জম্বি হয়ে গেছে তারা মানুষ
হয়ে যাবে। মন্ত্রী মুচকি হাসে সে গোপনে রাজপ্রাসাদ পৌছায় সে রাজা ভুল ঔষধ এর পানি দেয়, এবং অস্ত্রশালা থেকে এক তরোয়াল বের করে দিয়ে বলে, সে এই ঔষধ এর পানি দিয়ে জম্বি হওয়া মানুষ দের ঠিক করতে পারবে এবং তরোয়াল দিয়ে জম্বি দের মারতে পারবেম, সহজ সরল রাজা সেটা সত্যি মনে করে চলে যায়, অন্য দিকে সেই সৈনিক আর রাজকুমার ও সাধু বাবাকে খুজতে থাকে,তারা তাকে পেয়ে যায় সাধু বাবা তাকে দেখেই বুজতে পারে সে সত এবং ভালো তাকেও সে সেই তরোয়াল এবং ঔষধ দেয়।
তার পর সেই রাজা জম্বি দের সাথে লরাই করে সে কিছু জম্বিদের মেরে ফেলে কিন্তু তারা আবার জীবিত হয় কারন সেই তরোয়াল নকল সিলো,তার পর পিছন থেকে কিছু জম্বি আক্রমণ করে সে সেই ঔষধএর পানি তাদের গায়ে ছিটিয়ে দেয় তাতে কিছু হয় না কারন সেটাও ছিলো নকল।
পরের পার্ট খুবি শীগ্রই আসছে। সবাই এটাতে সাপোর্ট করেন।