সময় কেটে গেছে।
রিশান এখন আর সেই পুরনো মানুষটি নেই।
সে আজও প্রশ্ন তোলে, উত্তর খোঁজে, আর কখনো কখনো ভুল করে।
কিন্তু সে থেমে থাকে না।
সে বুঝে গেছে—ভুল করাটা সমস্যা না, ভুলকে প্রশ্ন না করাই সবচেয়ে বড় অন্ধকার।
সে আজও একাকী হাটে, অনেক সময় নিজের জগতে।
কিন্তু এখন তার ভেতরে এক নতুন আলো জ্বলে,
একটা আত্মবিশ্বাস—যা বলে,
“আমি চিন্তা করি, তাই আমি বাঁচি।”
এই উপন্যাস তার নিজের না,
এটা যেকোনো সেই মানুষের যাত্রা—
যিনি একদিন চুপ থেকে ভাবতে শিখেছেন, ভাবতে গিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন,
আর প্রশ্ন করতে করতে সত্যের পথে পা বাড়িয়েছেন।
রিশান শুধু একটা কথা বলে যেতে চায়:
“চিন্তা করো। প্রশ্ন তোলো।
কারণ, যে নিজের বুদ্ধিকে কাজে লাগায় না—সে জীবিত থেকেও মৃত।
আর যে নিজের চিন্তার বন্দিত্ব ভাঙে—সে যেকোনো সমাজের চেয়ে শক্তিশালী।”