চাংকিং এর পাইনএ্যাপল ভাইয়া একটা বিশেষ শ্রেণীর মেয়েদের ইনহেরেন্টলি ডি-হিউম্যানাইজ করে গেছে থ্রু আউট দ্যা ফিল্ম।
ভাইয়া ‘হো’দের কে মানুষ মনে করে নাই! খুবই খারাপ একটা ঘটনা ঘটছে। এখানে আমি নিজেরে টেনে আনতেছি না আবার। আমরা লোনার শিট হইতে পারি কিন্তু মানুষকে মানুষ মনে করি। ঝামেলাটা হইতেছে পাইনএ্যাপল ভাইয়া তো একটা পসিবিলিটি আর পসিবিলিটির তো পসিবিলিটিস থাকে তো সেই চিন্তা থেকেই জেনারেট করে বললাম, ভাইয়ার যে তীব্র এফার্মেশান ক্রেভিং এর চোদন পুরাটা টাইম ধরে ফিল করছি আমরা এর মধ্যে ‘হো’রা হইতে পারত তার জন্য সবচেয়ে অদ্ভুত সল্যুশান। আই ওয়ান্ডার এবাউট এন আর্ক লাইক দিস উইথ হিজ ক্যারেক্টার।
ভাই তোকে কেউ পাত্তা দেয় না, ‘হো’ রা আছে কি করতে?
তুই যেই এফার্মেশানের জন্য এক্সপায়ারি আবেগের বেড়াছেড়া লাগায়ে রাখছস সেইটা করতেও তো তোর টাকা খরচ হইছে। কি বালের ডিগনিটি ধুইয়া পানি না খায়া পাইনএ্যাপল খাইলি বুঝলাম না!
তুই পাইনএ্যাপল খেয়ে কিউট হইতে চাস ভালো কথা, একটা ‘হো’র পাশে বইসাও এই এই কাজ করা যায় ভাই! দুনিয়ার সমস্ত সিনারিওতে কিউট হওয়া যায় গাবচোদ কোনহানকার!
এখন কমপ্লেইন করতেছি কিন্তু এটা ভাইয়ার ভালো চিন্তা করতে চেয়েই করতেছি। সি আমি ভাইয়ার জন্য বিকল্প ভাবছি।
ভাইয়ার টাইমে আসলে ব্রথেল ছাড়া ‘হো’গিরি করার সামাজিকতা ছিল না, তবে আজকালকার কালচার চেঞ্জ হয়ে গেছে। আমি কি ভাইয়াকে এই টাইমে নিয়ে এসে একটা পিনিক দিয়ে দিব? না, হাহা! কি দরকার! ভাইয়ার টাইমেও ফান আছে। “ফলেন” এর স্পিরিচুয়াল কন্টিনিউশানে মাদারচোদে বোবা হয়ে গেছিল, আমি ভাবছি এর মাঝে কি বালছাল ঘটতে পারে যে ভাইয়া ট্রান্সফর্মেশান পেয়ে পরে ঐরকম এগ্রেসিভ বোবাচোদা হয়ে উঠছিল।
এইটা বিল্ড-আপ আর কি। ভাইয়ার ‘হো’ কিংডমের প্রেমিস।
এই কিপ গেসিং মজা আছে না? খেলে ফেলেন সবাই। তার আগে ফিল্মটা দেখে ওকে ফিল করতে পারতে হবে।
নাইলে মেয়েরা ‘হো’ পসিবিলিটিস এক্সপ্লোর করতে যেয়ে ভাইয়ার বোবাচোদা যাত্রার প্রপার পেঅফ সামলাইতে পারবে না।
ছেলেরা দিনরাত ‘পাইনা’-এ্যাপল খেয়ে খেয়ে যৌনক্ষমতা ধবংস হয়ে যাবার হরর ফিল করতে পারে। এরপর নেতায়ে পড়া ফিলের জন্য ‘হো’ খোঁজা ছাড়া ওদের কাছে আর অপশান থাকবে না।
দুই বিচিত্র জেন্ডারের আন্ডারস্ট্যান্ডিং এর মধ্য দিয়ে ভাইয়ার ক্যাথারটিক পাইনএ্যাপল চোষা থেকে মানুষকে জোরপর্বক আইসক্রিম চোষানোর অবিস্মরণীয় যাত্রার আইডিয়া জেনারেট করা খুবই পসিবল একটা ঘটনা।
মনে রাখতে হবে আগে পরে ভাইয়া হোপলেস রোমান্টিক! তার জন্য যত্রতত্র প্যান্ট খুলে ফেলার পসিবিলিটি চিন্তা না করাটা বেটার।
তবে যে কামাকর্ষনের চিন্তায় আমাদের লালন সাঁই এর মত খাস বান্দা কিছু গান বাঁধতে পারবে সেসব চিন্তাকে ওয়েলকাম করা যাইতে পারে। একটু “ড্রিমি-লালন-সাঁইএস্কেপ”, সাথে কুত্তার মত উইয়ার্ড ‘হো’ কিংডমের ফ্লো উড বি দি আল্টিমেট আইডিয়া আই গেস!