"...এবং কান্না"র শো গুলো (সিরাজগঞ্জ,নেত্রকোনা,চট্রগ্রাম,বগুড়া,ঢাকা অন্যান্য) শুরু হওয়ার আগে দর্শকদের উদ্দেশ্যে বলা হতো- শো শেষে কেও চাইলে(দর্শকরা) ডিরেক্টর (মারুফ হোসেন) ও সৃস্টিগড় এর সাথে চলচ্চিত্রটির অনুভুতি নিয়ে আলোচনা করতে পারেন। শো শেষের সেই সময় গুলোতে আমরা অপেক্ষা করতে থাকতাম...নানা অনুভুতির গল্প শোনার জন্য...। চট্রগ্রামে একজন মাঝবয়েসী মহিলা শো শেষে হল থেকে কাঁদতে কাঁদতে বেড়িয়ে এসে মারুফ হোসেন কে জানালো সে কিছুই বলতে চায়না, কারণ সে তার অনুভুতি প্রকাশ করতে পারবেনা...। সে শুধু ডিরেক্টরের সাথে দেখা করতে এসেছে,এতটুকুই...। সিরাজগঞ্জে এক ভদ্রলোক ক্ষেপে গিয়ে মারুফ হোসেন কে -"এইডা কি কোন ছবি হইলো নাকি মিয়া"। বগুড়াতে রাতে পোষ্টার লাগানোর সময় এক ভ্রাম্যমান চা বিক্রেতা যখন জানতে চাইলো আমরা কারা...? একপর্যায়ে সে যখন জানতে পারলো আমরাই সিনেমাটির নানা কারিগরী কাজ ও অভিনয় করেছি...আমরাই এর পোষ্টার লাগানোর কাজ করছি কারণ আয়েশ করার সুযোগ নাই আমরা যে প্রক্রিয়ায় হাটছি তাতে । সে আমাদের কথা প্রথমে বুঝতেই পারে নাই । - ধুর মামা মশকরা করেন আমার লগে...ঐরহম কাম করে যারা হেরা কি পোস্টার লাগায় নি...!!!