#বয়সের প্রাথমিক স্তরে যখন বেড়ে উঠা তখন থেকে ধর্মীয় অনুভূতি আর বোধশক্তি পরিপক্বতায় রুপ নেয় শিশু-মস্তিষ্কে।গ্রাম্য ধর্মীয় পাঠশালা মক্তবে হুজুরের কড়া বেত্রাঘাত আর সুর করে সমস্বরে সূরা পাঠের মাধ্যমে ধর্মীয় চর্চার হাতেখড়ি।
কায়দা, আমসি-পাড়া, প্রাক-কোরআন এবং পবিত্র কোরআন দেখে দেখে শেষ করার মাধ্যমে ধর্মীয় জ্ঞান চর্চার সমাপ্তি ঘটে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষালাভের মৌলিক স্থান মক্তবে।
সাধারণত যেসব শিশুর ইসলামি পাণ্ডিত্য আগ্রহ নেই তাদের ইসলামি ইলমের গন্ডির পরি-ব্যাসার্ধ এখানেই বৃত্তাকার।
যদিও স্কুলের পিরিয়ডে ধর্মীয় পাঠের পুস্তক অধ্যায়ন করা হয় কিন্তু তাহার বিদ্যা শিক্ষার্থীর পাস-ফেলের মনস্তাত্ত্বিকতায় আটকা পড়ে শূন্যর ভাঁড়ে দুল্যমান।
ইসলামিক জ্ঞানের blur reflection mirror এর কারণে nonpracticing Muslim এর সংখ্যা দিনেদিনে বাড়িয়াছে বহুসংখ্যক। বিশেষকরে general educated person এর মধ্যে ইহার আদিত্য বিস্তার আপাদমস্তক। ফলে কলেজ ইউনিভার্সিটি লেভেল-এ শিক্ষার্থীদের মধ্যে উদাসীন মনস্তাত্ত্বিকতা গড়ে উঠেছে, ধর্মের প্রতি তাহাদের আগ্রহ বকধার্মিক প্রবাদে সীমাবদ্ধ।
পশ্চাতে ধর্মীয় আলেমদের ফতোয়া দৃষ্টিকোণে জাহান্নামী'দের(General educated person) সবকিছুই ধর্মীয় গোঁড়ামির পূজারী এই hypothesis theory দারুণভাবে নিরুৎসাহিত করে আমাদের'কে।
ফয়েজ উদ্দিন