একটা আলাদা অলিন্দ
ভিন্নতর সুখ-দুঃখের অনুভুতির প্রকোষ্ট
চোখেরা থমকে দাড়ায় কখনো কখনো
সব কিছু ছুটে পালায়,
মৃদু বাতাসে জানান দেয় অস্তিত্বের,
স্থির এক ভাবনা সে অলিন্দে, প্রকোষ্টে ছুটোছুটি করে
ধরাছোয়ার বাইরে,
সে অনুভুতি যার হয়নি তার কল্পনা তাকে ছুতে পারেনা,
একান্ত নিজস্ব সময়
বায়োস্কপে দেখা যায় হেমন্তের বিকেলে যেমনতর
মেঠো পথকে আপন করে হেটে চলে
একটা আলাদা অলিন্দের দ্বার এমন করে খুলে যায়
যেন অপেক্ষারত ক্লান্ত মজুরের বউ
ক্লান্ত ভাবনা গুলো হুড়মুড়িয়ে প্রবেশ করে সে অলিন্দে
একটু খানি সজিবতার পরশে নিজেকে ভাসায়।
সে অনুভুতি প্রবল সুখের ঝটকানি দেয়, দুঃখানুভুতিও পাশ এড়িয়ে যায় না
এ যেন সর্প বিষের সর্বনাশা নেশা।