অবহেলা কী মানুষের নাকি মানুষ অবহেলার,
বেহালায় সুর, তবলায় তাল,
বাতাসে পাতাদের নিয়মতান্ত্রিক গোল মাল,
নৌকার স্রোতের পাল,
তবে, মাটির মানুষে পাবে নাকো ঠাঁই,
মর্গের গন্ধে ছুটে বেরিয়েও তোদের নাই উচ্ছ্বাস,
হেরে হেরে হারানো সবটাই ~
শব সবের রুটি ভাত কেনো নাই???
অভালোবাসার যে, সেই উত্তর কারো জানা নাই...
আমি কিংবা তুমি আরো লক্ষ-কোটি বছরের অপেক্ষায় আবারো বেআইনি বাজারে বিচলিত হতে দেখি সবই চলে দরকষাকষির হিসেব টুকে লিখে রাখা হচ্ছে অমিমাংসিত
ইথারের ইশারার মৃত ফাঁদ? আঙুলের কেরামতি কে জানে ~ জানে কোন জাত বিভাজিত নৈতিক ধিক্কার!
আহ্! আমার বড় জাত ~ কুৎসিত পোষা কৃত্রিম মনন প্রাসাদ . . .
আর -তাই ভেবে বেলা কাটে হয়তো এখনো কখনো লৌকিকতার আড়ালের ভাজে, কাজের মাঝে ...
ব্যাপারটা বিষ্ময়ের. . .
ছাঁটাইয়ের খেলায়, আমাদের নাটাই নাই দেখিয়ে ভুয়া
অভিনয় করে করে , করি পুনরায় আবার যাচাই-বাছাই. . .
মৃত্যুর একটু আগে, কে বলে ওঠে. . . আমার! আমার!
তাঁর মেজাজের প্রচলিত বদনাম,
সহস্র বৎসরব্যাপী টুকে রাখা
নানান অনুরাগ কিংবা বিরাগ
তাইতো প্রতিচ্ছবি একা একা . . .
তবুও, আজকাল কিছু মানুষ আছে বলেই কিঞ্চিৎ স্বর্গ শ্বাসের গন্ধ পাই...
তাই আবার অবহেলায় হেয়ালি খেয়ালে মানুষ নি জ্ব স্ব মনুষ্যত্ব প্রতিবার বুঝতে বুঝতে ধাঁধার দ্বিধা ভোজে অন্য মানুষ সেজে একাকি বেড়ায় বিষাদের কর্ম ফলের বীজ বুনবে বলেই .
চলতে খাকা যাপিত রীতিনীতি ভাঙবে বলেই
অবহেয়ালেরা ভেসে চলে অপরিচিত চেতনার যেখানে
মহা সাগরের ঢেউ থমকে থেমে অদিকটায় দেখে নিয়ে আবার মুখ ফেরায়।
এবেলা তেও ~ শব'টাই অবহেলায় . . .