প্রিয়………………
তোমাকে নিয়ে আমার লিখতে বসা
পূর্বে অজস্র কবিতা নামে-বেনামে ,বাস্তব-কল্পনার মিশ্রনে লিখেছি
আজকেও হয়তো চিঠিরছলে কবিতায় লিখতে বসেছি ,
আবেগের বশে প্রশংসার ছলে কটাক্ষের ভাষায় অনেকেই বলতো,আবেগ নাকি আমার আসেনা
কিন্তু মানতেই হবে আবেগের ভাষা প্রথম শেখালেই তুমি
সেই সব দিনের কথা মনে পড়ে ?
আমাকে এক নজর দেখার জন্য তোমার কত ছল?
আজ আর সেই সব দিনের পার্থক্য দিনের হিসেবে বেশি নয়
কিন্তু ক্ষনের হিসেবে ,মনের হিসেবে পার্থক্য যে কোন যন্ত্রেই ধরেনা
শ্বাসটা একটু দীর্ঘায়িত করে ভাববার অবকাশে তোমারে কল্পনায় ভাসিয়ে তুলি
তখন সেই তুমি হয়ে ওঠ কত সুন্দর ;
আর আজ এই আমি কত কুৎসিত ?
একি এত কথা আসছে কি করে ?
হয়তো তোমাকে লিখছি বলে আবেগের বশে.
ওদের প্রশংসার ছলে কটাক্ষই আমার প্রাপ্তি ছিল
কোথা হতে কি হলো আমার ক্ষুদ্র জীবনে তুমি এলে ,নাকি গেলে ?
আবেগ যেন বর্ষার জলের মত অবিরাম ধারায় ঝরতে লাগলো
আর জীবন্ টা আমার হয়ে গেল শরৎএর সাদা মেঘের মত
যেন একটু বাতাসে আকাশে ছুটে বেড়ানো জীবন থেকে পালিয়ে যাওয়া মন ,
জীবনের দায় কেউ বোঝেনা
যেমন টা তুমি বুঝনি এই আমাকে
আমি কিন্তু সব বুঝেছি ;
তবুও অবুঝের মত তোমায় নিয়ে লেখা ,আবেগের বশে।
আবেগ তো আমার ছিল না এনে দিলে তুমি সেই তোমার কিনা আবেগের ভয়ে পৃষ্ঠ প্রদর্শন
হয়তো আর লিখবোনা বলে,তোমাকে নিয়ে ভাববোনা বলেই আজ আমার আবেগের এত বাড়াবাড়ি
কুপমুন্ডকরা বলেই বসবে পিপীলিকার পাখা গজায় মরিবার তরে
নাহ পিপীলিকার মত পাখা হয়তো আমার নেই ,ছিলো বলতে গেলে ঐ আবেগ টুকুই
তাও আজ নিঃশেষিত হল এই লেখায়
মৃত্যু একদিন আমার হবে আজ নয় কাল,
কিন্তু বলবার সময় যে এখনি আবেগ তো শেখালেই তুমি,
তবে কেন এভাবে বলতে হল বিদায় ?
ইতি আবেগের ফেরিওয়ালা