চলতে চলতে পথে, কেউ যদি সাথে হাটে দু-কদম,
কিঞ্চিৎ মায়া জন্মে ওঠে ঘাসের মত।
ঘাসের মত তুচ্ছ একটা জিনিস,
কখনো কখনো বেড়ে ভয়ংকর রূপ নেয়।
হঠাৎ হৃদকম্পন স্তম্ভিত হয়ে বলে ওঠে,
এখানে তো তাচ্ছিল্যের ঘাস ছিলো, এই প্রকান্ড ভয়ংকর অশ্বত্থ এলো কোথা থেকে?
ঘাসের মায়া অগ্রাহ্য করা যায়, পায়ে মাড়িয়ে পথ চলা যায়।
অশ্বত্থ কে কি এত সহজে মাড়ানো যায়?
এই মায়ার ঘোর এতই শক্ত যে,যত পথই হাটা হোক না কেন, ঘুরে ফিরে অশ্বত্থের নিচেই যেন পথ শেষ হয়।
মনেহয় এটাই একমাত্র গন্তব্য। আর কোথাও যাওয়ার নেই, কখনো ছিল না। বছরের পর বছর হাঁটা যে গন্তব্যের খোঁজে, এটাই সেই আশ্রয়।
এক অশ্বত্থ পরিমাণ মায়া যখন জন্মে যায় কারো উপর,তখন সেই আগন্তুকের সামান্য শুন্যতা দেখলে মনে হয় নিজের সবটা ঢেলে দিয়ে সেই শুন্যতা পূর্ণ করে দেই।
একটা আকুলিবিকুলি অস্থিরতা, নিজেকে শূন্য করার।
হঠাৎ তখনই পেছন থেকে তিক্ত অভিজ্ঞতা পিছু ডেকে বলে,
আবারো নিজেকে নিঃস্ব করার পায়তারা?
মাটিতে মিশেও বুঝি সাধ মিটেনি?
ভয়ে তখন আমি দু-পা পিছিয়ে যাই,জড়সড় হয়ে কুঁকড়ে যাই নিজের মধ্যে।
অভিজ্ঞতার ছায়ামানব আমাকে বলে,সব উজাড় করে দেওয়া যায় নক্ষত্রের জন্য, শিউলি ফুলের জন্য নয়।
নক্ষত্রের মধ্যে নিজের গোপন টুকু জমা দিলে,সেটা বুকে নিয়ে নক্ষত্র ঠায় এক জায়গায় দাড়িয়ে থাকবে,
হারিয়ে যাবে না। হয়তো কখনোসখনো তুমি নক্ষত্রের দেখা পাবে না,কিন্তু জানবে সে আছে। দিনের আলোর মধ্যে মিশে একাকার হয়ে!
শিউলি ফুলের মত ক্ষনিকের সুবাসে,সৌন্দর্যে মাতাল করে পচে গলে হারিয়ে যাবে না।
আমি আগাগোড়া এক আনাড়ি মানুষ। ভুল করা যার মুদ্রাদোষ!
চিনতে পারিনা,কোনটা নক্ষত্র?কোনটা শিউলিভুল?
শিউলি ফুল? নাকি নক্ষত্র?
নক্ষত্র...
শিউলিফুল...
নক্ষত্র...
শিউলিফুল....
কিঞ্চিৎ মায়া জন্মে ওঠে ঘাসের মত।
ঘাসের মত তুচ্ছ একটা জিনিস,
কখনো কখনো বেড়ে ভয়ংকর রূপ নেয়।
হঠাৎ হৃদকম্পন স্তম্ভিত হয়ে বলে ওঠে,
এখানে তো তাচ্ছিল্যের ঘাস ছিলো, এই প্রকান্ড ভয়ংকর অশ্বত্থ এলো কোথা থেকে?
ঘাসের মায়া অগ্রাহ্য করা যায়, পায়ে মাড়িয়ে পথ চলা যায়।
অশ্বত্থ কে কি এত সহজে মাড়ানো যায়?
এই মায়ার ঘোর এতই শক্ত যে,যত পথই হাটা হোক না কেন, ঘুরে ফিরে অশ্বত্থের নিচেই যেন পথ শেষ হয়।
মনেহয় এটাই একমাত্র গন্তব্য। আর কোথাও যাওয়ার নেই, কখনো ছিল না। বছরের পর বছর হাঁটা যে গন্তব্যের খোঁজে, এটাই সেই আশ্রয়।
এক অশ্বত্থ পরিমাণ মায়া যখন জন্মে যায় কারো উপর,তখন সেই আগন্তুকের সামান্য শুন্যতা দেখলে মনে হয় নিজের সবটা ঢেলে দিয়ে সেই শুন্যতা পূর্ণ করে দেই।
একটা আকুলিবিকুলি অস্থিরতা, নিজেকে শূন্য করার।
হঠাৎ তখনই পেছন থেকে তিক্ত অভিজ্ঞতা পিছু ডেকে বলে,
আবারো নিজেকে নিঃস্ব করার পায়তারা?
মাটিতে মিশেও বুঝি সাধ মিটেনি?
ভয়ে তখন আমি দু-পা পিছিয়ে যাই,জড়সড় হয়ে কুঁকড়ে যাই নিজের মধ্যে।
অভিজ্ঞতার ছায়ামানব আমাকে বলে,সব উজাড় করে দেওয়া যায় নক্ষত্রের জন্য, শিউলি ফুলের জন্য নয়।
নক্ষত্রের মধ্যে নিজের গোপন টুকু জমা দিলে,সেটা বুকে নিয়ে নক্ষত্র ঠায় এক জায়গায় দাড়িয়ে থাকবে,
হারিয়ে যাবে না। হয়তো কখনোসখনো তুমি নক্ষত্রের দেখা পাবে না,কিন্তু জানবে সে আছে। দিনের আলোর মধ্যে মিশে একাকার হয়ে!
শিউলি ফুলের মত ক্ষনিকের সুবাসে,সৌন্দর্যে মাতাল করে পচে গলে হারিয়ে যাবে না।
আমি আগাগোড়া এক আনাড়ি মানুষ। ভুল করা যার মুদ্রাদোষ!
চিনতে পারিনা,কোনটা নক্ষত্র?কোনটা শিউলিভুল?
শিউলি ফুল? নাকি নক্ষত্র?
নক্ষত্র...
শিউলিফুল...
নক্ষত্র...
শিউলিফুল....