আজ কাব্যের কবি হাসে,
চারদিক থেকে সাম্যের ঘ্রাণ বেয়ে বেয়ে যেনো আসে।
নয়াযমানার তূরী যেনো, অট্টভাবে বাজে।
রনডঙ্কা বাজে জয় পরাজয়ের মাঝে।
আজ কাব্যের কবি হাসে,
ইসলামের ধ্বনি শুনা যায়,নীল আকাশের মাঝে।
কায়কোবাদের স্বরে স্বরে যেন আযানের ধ্বনি বাজে।
ইসলামী ঝান্ডা যেনেলো জয়ের হাসা হাসে।
নয়াযমানার হুংকারে যেনো কাফেরেরা দাবানলে।
আজ কাব্যের কবি হাসি,
সাম্যবাদের ঝান্ডা যেনো এখানে রয়েছে বসে।ইহুদি,ইয়াজিদি,হিন্দু, বৌদ্ধ এখানে গিয়েছে মিশে।
বৈষম্য কে দাফন করে সাম্য টিকে থাকে।
আজ কাব্যের কবি কয়,
নয়াযমানার হুংকারে যেনো কাফেরেরা পায় ভয়।
নয়াযমানার দামামা বাজে ইসলামই হবে জয়।
যুদ্ধের ঐ বিষাণ বাজে, রক্তের হবে ক্ষয়।
আজ কাব্যের কবি কাঁদে,
মুসলিম কেন বিধর্মীদের সংস্কৃতিকে মানে।
জিহাদের ধ্যান তারা কেন নাহি করে।
শত শত মুসলিম কেন আজও কারাগারে মরে।
ইহুদী-নাসারা মুরতাদ কেন মুক্তভাবে ঘুরে।
অত্যাচারীর বদ্ধ দেয়ালে কেমনে তুমি রবে।
অরুণ তরুণ জাগে না কেন বাজেনা রনধ্বনি
গারদ কেহ ভাঙ্গে না কেন জালিমের পাটকখানি।
কবি কাহে তার গান,
ওরে ও নওজোয়ান, ঈমান তোর জান।
পরতে পরতে সহিবে কেন মুসলিম অপমান।
তুমি ধ্বংস,নাশী,বাতিলের পরাজয়।
তুমি বুদ্ধ,ক্রুদ্ধ,আঁধি,অভি পাওনা কোন ভয়।
তুমি দুর্বার,উদ্যম, তুমি ভেঙ্গে কর সব চূর্মার উগ্র সংযমন।
কবি গাহে তার গান, ওরে ও বলবান।
অত্যাচারের তখতে তাউস করে দেখান খান খান।অত্যাচারীর কারাগৃহ জ্বালা বন্দীশালায় বহ্নি লাগা।
করেদে বিনাশ যত আছে জেলখানা।
সাজার বাজনা বাজা হোক সে রাজা প্রজা। অত্যাচারীকে দেশ হতে আজ তাড়া।