এই যে এখন।
প্রতিপ্রভ জ্যোৎস্নায় দূরবর্তী নারকেল গাছ।
আঠালো বাতাসের ভারে পরাঙ্মুখ।
মেঘ হয়েছে, বোধহয় মেঘ হয়েছে।
এখানেই কাল চড়ুইভাতি করার কথা।
তোমাদের ছাদে তুলসীগাছ আছে।
তোমার ঘরে তুলসীকাঠের বিডস্ দেখেছি।
তুলসীকে ব্রহ্মবৈবর্তপুরাণে বলে সীতাস্বরূপা, তুমি বলেছো।
সেই তুলসীর কিছু সবুজ, তোমার শার্টে আছে।
সবুজ কিছু তোমারও আছে।
টু এইট এইট বাই ফিফটিনের নিচের
নীল পলিথিনে মুখ গোঁজা বেড়ালের যখন খারাপ লাগে, তখন তোমারও মন খারাপ করে।
আমার গলায় কাঁটা বাঁধলে প্রিটি শিওর, তোমার খারাপ লাগবে।
ভাবছিলাম তুলসীর প্রশংসা ক’রে তোমার জন্য একটা সবুজ কবিতা লিখবো।
শঙ্খের সাদা রঙ, কোত্থেকে পেলে, তা নিয়েও কথা বলবো।
এসব বলবার প্রয়োজন আছে।
এত সবুজ, এত সাদা... কোত্থেকে পেলে!
ঝিঁঝিঁর আলোয় যখন তুমি পড়ো, শাক্ত পদাবলি পড়ো,
আর যখন তুমি যাও, বটের ঝুরি ভেঙে ভেঙে তুমি যখন যাও,
এমন নির্জন মেঘতামস পুনরায় জাগ্রত হয়।
কেবল কিছু শব্দ আর সুর ফেলে রাখো,
‘সুকুমার সেনের বইতেই মোস্ট প্রবাবলি রয়েছে, একচালার প্রতিমা মানে যৌথ পরিবার!’
221
View