নোবেলজয়ী কানাডার ছোটগল্প লেখক অ্যালিস মুনরো ৯২ বছর বয়সে মারা গেছেন। কানাডিয়ান সংবাদপত্র দ্য গ্লোব এন্ড মেইল জানিয়েছে, তিনি সোমবার (১৩ মে) রাতে অন্টারিওতে একটি কেয়ার হোমে মারা যান। 'কানাডার চেখভ' হিসেবে পরিচিত এই লেখক এক দশকেরও বেশি সময় ধরে ডিমেনশিয়ায় ভুগছিলেন।
মুনরো ৬০ বছরের বেশি সময় ধরে ছোটগল্প লিখেছেন। তিনি অন্টারিওর গ্রামাঞ্চলে বেড়ে উঠেছেন। তার লেখা গল্পগুলো এই গ্রামীণ পটভূমিতে রচিত হয়েছে।
২০১৩ সালে সাহিত্যে নোবেল প্রাইজ পান তিনি। নোবেল কমিটি তাকে সমকালীন ছোটগল্পের মাস্টার হিসেবে অভিহিত করেছিল। ২০০৯ সালে তিনি বুকার প্রাইজ পান।
মুনরো মাত্র ১১ বছর বয়সে লেখক হওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। এরপর তিনি কখনোই ক্যারিয়ার পরিবর্তনের চিন্তা করেননি। একবার তিনি একটি সাক্ষাতকারে বলেছিলেন, ‘আমার অন্য কোনো প্রতিভা না থাকায় সম্ভবত আমি এটি করতে সফল হয়েছি। আমি বুদ্ধিজীবী নই, আমি একজন গৃহিণী। আমি সে রকম বড় কিছু ছিলাম না।'
মুনরোর প্রথম গল্প ‘দ্য ডাইমেনশনস অব অ্যা শ্যাডো’ ১৯৫০ সালে প্রকাশিত হয়েছিল। সে সময় তিনি ওয়েস্টার্ন অন্টারিও বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ালেখা করতেন।
তার ছোট গল্প প্রায়ই দ্য নিউ ইয়র্কার এবং দ্য আটলান্টিকের মতো মর্যাদাপূর্ণ ম্যাগাজিনে প্রকাশিত হতো। তার ছোট গল্পের সংকলন ‘ডিয়ার লাইফ’ ২০১২ সালে প্রকাশিত হয়েছিল।
রুশ-আমেরিকান ছোট গল্প লেখক, উপন্যাসিক এবং প্রাবন্ধিক সিনথিয়া ওজিক বিখ্যাত রুশ লেখক আন্তন চেখভের সঙ্গে মুনরোর তুলনা করে তাকে 'কানাডার চেখভ' উপাধি দিয়েছিলেন।
উল্লেখ্য, অ্যালিস মুনরো ১৯৩১ সালের ১০ জুলাই কানাডার অন্টারিওর উইংহামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি গ্রামাঞ্চলে বড় হয়েছেন। তার মা স্কুলশিক্ষিকা ছিলেন। তার উল্লেখযোগ্য বইগুলো হলো, লাইভস অব গার্লস অ্যান্ড উইমেন, সামথিং আই হ্যাভ বিন মিনিং টু টেল ইউ, দ্য মুনস অব জুপিটার, দ্য লাভ অব অ্যা গুড ওম্যান।
সূত্র: দ্য গার্ডিয়ান, এএফপি
মুনরো ৬০ বছরের বেশি সময় ধরে ছোটগল্প লিখেছেন। তিনি অন্টারিওর গ্রামাঞ্চলে বেড়ে উঠেছেন। তার লেখা গল্পগুলো এই গ্রামীণ পটভূমিতে রচিত হয়েছে।
২০১৩ সালে সাহিত্যে নোবেল প্রাইজ পান তিনি। নোবেল কমিটি তাকে সমকালীন ছোটগল্পের মাস্টার হিসেবে অভিহিত করেছিল। ২০০৯ সালে তিনি বুকার প্রাইজ পান।
মুনরো মাত্র ১১ বছর বয়সে লেখক হওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। এরপর তিনি কখনোই ক্যারিয়ার পরিবর্তনের চিন্তা করেননি। একবার তিনি একটি সাক্ষাতকারে বলেছিলেন, ‘আমার অন্য কোনো প্রতিভা না থাকায় সম্ভবত আমি এটি করতে সফল হয়েছি। আমি বুদ্ধিজীবী নই, আমি একজন গৃহিণী। আমি সে রকম বড় কিছু ছিলাম না।'
মুনরোর প্রথম গল্প ‘দ্য ডাইমেনশনস অব অ্যা শ্যাডো’ ১৯৫০ সালে প্রকাশিত হয়েছিল। সে সময় তিনি ওয়েস্টার্ন অন্টারিও বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ালেখা করতেন।
তার ছোট গল্প প্রায়ই দ্য নিউ ইয়র্কার এবং দ্য আটলান্টিকের মতো মর্যাদাপূর্ণ ম্যাগাজিনে প্রকাশিত হতো। তার ছোট গল্পের সংকলন ‘ডিয়ার লাইফ’ ২০১২ সালে প্রকাশিত হয়েছিল।
রুশ-আমেরিকান ছোট গল্প লেখক, উপন্যাসিক এবং প্রাবন্ধিক সিনথিয়া ওজিক বিখ্যাত রুশ লেখক আন্তন চেখভের সঙ্গে মুনরোর তুলনা করে তাকে 'কানাডার চেখভ' উপাধি দিয়েছিলেন।
উল্লেখ্য, অ্যালিস মুনরো ১৯৩১ সালের ১০ জুলাই কানাডার অন্টারিওর উইংহামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি গ্রামাঞ্চলে বড় হয়েছেন। তার মা স্কুলশিক্ষিকা ছিলেন। তার উল্লেখযোগ্য বইগুলো হলো, লাইভস অব গার্লস অ্যান্ড উইমেন, সামথিং আই হ্যাভ বিন মিনিং টু টেল ইউ, দ্য মুনস অব জুপিটার, দ্য লাভ অব অ্যা গুড ওম্যান।
সূত্র: দ্য গার্ডিয়ান, এএফপি