কবিতার পাতা, চোখের ঘুম কিংবা ভালোবাসার দ্বন্দ্ব এসব হয়ে জন্মাতে ইচ্ছে করে।যদি হতাম ললিতা!শেখর দার সবটুকু আমি'ই নিতাম।যুবক শিক্ষক কি আজও অতল ভাবনায় হারিয়ে যায়? ভীমরতি হয়নি একটুও তাঁর আগে জানতো কেউ? জানায় নি তো।
বিজয়ার মতোন শান্ত, স্নিগ্ধ, শ্যামল;নরেনে'র সাথে মাথায় ঠুকর লাগতো.....সেই শিহরণ পায়ের পিপড়া ও টের পেতো!নরেনের কি তা চোখ এড়ালো!
কিংবা জীবনানন্দের শেষ বয়সের ষোড়শী;স্পন্দন মিলেমিশে একাকার, শুধু পথটুকু বাকি। শঙ্কর'কে ছাই দিয়ে অনুপমের তরে গলায় দড়ি।মোহ কাটে কতদিন পর!
হেরম্ব আনন্দ'কে কতটুকু চেয়েছিলো?চেয়েছিলো কি?এ কি সব দ্বন্দ্ব! শুধু'ই কি আলেয়া! জোৎস্নার আলোয় তরঙ্গ অনুভব আর চুলের গন্ধ। অথচ বন্যা তখন মিতা'কে ত্যাগ করে শোভানলালে ডুব দিলো।
প্রকৃতি প্রতিশোধ নেয় খুব করে।কেতকী কত সহজ স্বাভাবিক, আমাদের খুঁজে পাবে ঘর দোরে।
গানের সুর,গল্পের আকাঙ্খা, জাহাঙ্গীরের ভূণী.....
জন্মাবো একদিন; জোনাকির কবিতা শোনার আবদার হয়ে। দেখবো তখন ঠেকাও কিভাবে ;একটুও দূরে সরাতে পারবে না ঠিক।
*শেষ রাতের ভীমরতি
~হাফসা