রাত তখন প্রায় দুটো। ঢাকার ব্যস্ততম এলাকা কমলাপুরের কাছেই ছোট একটি গলি। ফাতিমা তার কাঁধে ভারি টিফিন ক্যারিয়ার নিয়ে হাঁটছিল। ৩৫ বছর বয়সী এই নারী গত দশ বছর ধরে জীবনের প্রতিটি যুদ্ধ একাই লড়েছেন। তার স্বামী, রাকিব, তাকে ছেড়ে চলে যায় যখন তাদের মেয়ে তানিয়া মাত্র দুই বছর বয়সী। তখন থেকেই ফাতিমা জীবনের অর্থ খুঁজে পাওয়ার সংগ্রামে লেগে ছিল।
তানিয়ার ভবিষ্যৎ ছিল তার একমাত্র স্বপ্ন। দিনে একটি কারখানায় কাজ করতেন, আর রাতে বিভিন্ন অফিসে খাবার সরবরাহ করতেন। কিন্তু প্রতিদিনই মনে হতো যেন পৃথিবী তার উপর ভেঙে পড়ছে। তার চারপাশে সবাই বলত, "তোমার পক্ষে কিছুই সম্ভব নয়। নারী হয়ে একা সন্তান মানুষ করতে চাও? এটা অসম্ভব।"
কিন্তু ফাতিমার মনে ছিল অদ্ভুত এক জেদ।
নতুন সম্ভাবনার দরজা
একদিন, একটি বড় কোম্পানির অফিসে খাবার সরবরাহ করতে গিয়ে ফাতিমার সঙ্গে পরিচয় হয় শায়ান নামের একজন তরুণ উদ্যোক্তার। শায়ান তার খাবারের মান ও পরিবেশন দেখে মুগ্ধ হয়ে জানতে চান, "আপনি নিজে কি
গল্পের বাকি অংশ পড়তে এই লিংক কপি করুন এবং google সার্চ বারে লিংকটি পেস্ট করুন:- https://t.ly/sFJPd