গ্রামের শেষপ্রান্তে ছোট্ট একটি কুঁড়েঘর। সেই ঘরে থাকেন বৃদ্ধা গীতা। তাঁর বয়স বেড়েছে, দেহে জীর্ণতা এসেছে, কিন্তু মনের শক্তি অটুট। একসময় স্বামী মারা যাওয়ার পর গীতা তাঁর একমাত্র সন্তান অর্ণবকে বড় করার জন্য দিন-রাত পরিশ্রম করেছেন। গীতা নিজে কখনো স্কুলের মুখ দেখেননি, কিন্তু ছেলে অর্ণবকে শহরের স্কুলে পাঠিয়েছিলেন, যাতে সে পড়াশোনা করে বড় মানুষ হতে পারে।
বছর কয়েক হলো অর্ণব শহরে থেকে পড়াশোনা শেষ করে চাকরিতে ব্যস্ত হয়ে গেছে। এখন সে খুবই ব্যস্ত, মায়ের সঙ্গে যোগাযোগও কমে গেছে। মাসে একবার ফোন করে, তাও যেন দায়সারা কথা। কিন্তু মায়ের মন তো সন্তানের প্রতীক্ষায় চিরকাল ব্যাকুল।
গীতা দিনের পর দিন অপেক্ষা করেন। কখন ছেলে এসে দরজায় দাঁড়াবে, কখন সে বলবে, "মা, আমি এসেছি।" অপেক্ষার দিন যেন শেষ হয় না। একদিন সন্ধ্যায় তিনি সিদ্ধান্ত
গল্পের বাকি অংশ পড়তে এই লিংটি কপি করুন এবং google সার্চ বারে এটি পেস্ট করুন:- t.ly/sTseY