যখন আমি অষ্টম শ্রেণিতে উঠলাম বয়স আমার খুবই কম কিছুই বুঝতাম না। স্কুলে যেতাম নিয়মিতই। বন্ধু বান্ধব ও ছিলো অনেক। সবাই কথাবলতো একেঅপরের সাথে কিন্তু আমি কারো সাথে সেরকম করে কিছু বলতাম না। দিন যায় দিন আসে আমার বান্ধবি গুলো ছেলেদের সাথে বেশি মিশতে থাকে এ দিকে আমি বান্ধবিদের হারাতে থাকি সব শেষে আমারা ৩ জন বান্ধবি ছারা সবকই আলাদা হয়ে। প্রায় সবাই যার যার ছেলে বন্ধুদের প্রতি আসক্ত হয়ে যায় আমরা ওদের অনেকবার বুঝিয়েছি কিন্তু কে শোনে কার কথা। তবে একটা কথা মনে আছো আপনাদের কথাটা হলো সৎ সঙ্গে সর্গবাস অসৎ সঙ্গে সর্বনাস।কথাটা খুব ভালোভাবেই মিলে গেলো। যাই হোক মূল কথায় আসা যাক।এর পর অনেকের পরিবার এইসব কিছু জেনে গেলো অনেকের বিয়েও হয়ে গেলো।যাক এতে আমার কিছু যায় আসে না। কিন্তু ঠিকই একদিন আমিও সীকার হয়েছিলাম খুবই বাজেভাবে।আমার নাম অনুযায়ী আরও এক জন ছিলো ক্লাসে তাতে আমার কোনো সমস্যা ছিলোনা কিন্তু সমস্যা টা হলো একদিন স্কুলে এসে কো এক ছেলের সঙ্গে চলে গিয়েছি সেই মিয়েটা পুরো স্কুল এ জানাজানি হয়ে গেলো আমি চলে গেছি সেই খবর পেয়ে সকল শিক্ষক আসলেন দেখতে আমি সত্যিই চলে গেছি কি না কিন্তু আমি সয়ং সেই সময় ক্লাসের মধ্যে ছিলাম শিক্ষকরা মনেহয় সস্তির নিশশাস ফেললেন তারা নিশ্চিত হলেন আমি না সেটা ছিল অন্য একটা মেয়ে যার নাম আমার নামানুসারে ছিল।প্রায় এক বছর পর আবার এক ঘটনা ঘটলো সবাই বলাবলি করছিলো আমি নাকি বিষ খেয়েছি। আমি ভ্যবাচেকা খেয়ে গেলাম কেনো আমি বিষ খাবো। পরে শুনি আমার নামের মেয়েটা বিষ খেয়েছিলো। কি আর করার নাম একই হলে যা হয় আর কি। এই নিয়ে ২বার আমি আর এক জনের জন্য অপমানিত হয়েছিলাম।যাই হোক আমি যে কোনো বাজে কিছু করবো না সেটা আমার পরিবার যানে আর শিক্ষকরাও নিশ্চিত হয়েছিলো আমি এসবের মধ্যে নেই।