মা এই বেলা খেয়ে নে এই শাক টুকু।কালকে দেখবি চাল ঠিক কিনে নিয়ে আসবো। আমি খাবারের জন্যও কাঁদছি না বাবা। আচ্ছা বাবা আমাদের কি কোনোদিন আভাব নামক জিনিস টা যাবেনা জিবন থেকে। জানি না রে মা;
আমি চললাম জমিতে,তুই খেয়ে তোর বোন কে নিয়ে চলে আসিস।ধান গুলো কেটে আজিই নিয়ে আসবো।কালকে বৃক্রি করে চাল নিয়ে আসবো।
হ্যাঁ তুমি যাও বাবা আমি যাব।
রিনি নামের মিয়েটি যে দেখতে খুব ভালো তা একদম নয়।খাওয়ার অভাবে শরীর রে বৃদ্ধি ঘটছে না। খুব সামান্য বয়স। তবুও মাথায় অনেক চাপ।কয়েক মাস আগে তার মা হৃদ রোগে মারা যায়। বাবা আবার শিরায় রক্ত জমাট তাই ভালো কাজ করতে পারে না।কিছু করলেই অসুস্থ হয়ে যায়। তবুও তো খেতে হবে তাই কাজ করে।রিনি তার ছোটো বোন মিনি চলে যায় জমিতে।তারা খুব কস্টের সাথে ধান গুলো কয়েক দিনের মোধ্যো বাড়িতে নিয়ে আসে।তার বিক্রি করে চাল কিনে।তাড়া সুখে থাকবে আর কি করে।আর বাবা অনেক পরিশ্রম কারনে বিছানা থেকে উঠতে পারে না।রিনির বাবা রিনিকে বলে মা আমি আর বে দিন বাঁচবো না ।তাই আমি তোদের দুজনকে বিয়ে দিয়ে দিবো।
এরি মোধ্যো দুই জামাই জগার হয়ে গেছে। তাঁরা টাকাতোও আছে।ভাগ্য রিনি মিনির খুবিই ভালো।এতো দিন পর ইশ্বর মুখ তুলে চেয়েছেন।দেখত তাড়া সুন্দরী কিন্তু অভাবের কারণে একটু রোগা।আদের আজ বিয়ে হয়ে গেল।আর বাবা কে সঙ্গে করে রিনি চলে যাই তার শশুর বাড়ি। শশুর বাড়ির লোকেরা ভালো মনের মানুষ।তাই রিনির বাবাকে চিকিৎসা জন্যো নিয়ে আসে।
তাদের কি আভাব মিটেছে।