কোন এক নদীর তীরের নির্জন জায়গায় বসে আছে এক তরুণ। সে নদীর দিকে তাকিয়ে আছে আর ভাবতেছে তার জীবনের কিছু স্মৃতি।সে স্মৃতিতে এমন ভাবে ডুবে আছে সে তার নেই কোন দিকে খেল এই দিকে রাত প্রায় সাড়ে তিন টা বাজে।এই শীতের রাতে কি কনকনে শীত তার সেই দিকে কোনো খেল নেই।সে তো তার স্মৃতির মধ্যে ডুবে আছে। হঠাৎ করে এক তরুণ আকাশ আকাশ করে ডাকতে ডাকতে তরুণটির কাছে আসে। তাতেও তরুণটির কোন খেয়াল নেই । তখন যে তরুণটি এসেছিল আকাশ- আকাশ করে ধাক্কা দিল । তারপর আকাশ তার ভাবনা জগত থেকে বের হলো। এই সুজয় তুই এখানে এত রাতে। হুম তোকে খুজতে আসলাম তুই এত রাতে এখানে বসে আবার অতিত নিয়ে ভাবতেছিস। আমি বুঝিনা এই এই অতিত ভেবে শুধু শুধু কষ্ট পাস বল তো । তুই বুঝবিনা আমি কোনো ভাবি। তুই যদি কখনো ভালোবাসতি তাহলে বুঝতি ভালোবাসা কি আর আমাকে এইসব কখনো বলবি না। তখন সুজয় মনে মনে বলে বন্ধু তুই আমাকে এইসব বলিস আর এইসব নাকি আমি জানি না ভালোবাসা তোরে আমি কি করে বলবো বল আমি তো সেই কবে জ্বলে পুড়ে ছাই হয়ে গেছি তার মায়ায় সেই কি মায়াবতী যায় মায়া থেকে আমি এখন উঠতে পারি না পারবে কিনা বলতে পারবে না। এই সুজয় এই সুজয় হুম বল তুই আবার কেন ভাবনাই ডুব দিলি বল হুম বন্ধু কিছু না এবার চল।দেখ বকবক করতে করতে চারটা বেজে গেছে। হুম বন্ধু চল এবার। কথা বলতে বলতে দুই বন্ধু হাঁটতে লাগলে।এর পর হঠাৎ করে সুজয় দেখলে