Posts

উপন্যাস

ঐশ্বর্য পর্ব ৮

January 23, 2025

Md Kawsar

Original Author নূর-এ-কাউছার

Translated by পর্ব ৮

63
View

ঐশ্বর্য 
পর্ব ৮
.
নূর -এ- কাউসার
লতিফ মিয়া বললেন, কি ঘাড দেহার শখ মিটছে? 
নজরুল : কাকা ঘাডে তো ঐরকম কিছুই দেখলাম না। 
কিন্তু নজরুল যে জায়গাটা দেখে কতটা ভয় এবং অবাক হয়েছে তা তার মোন জানে আর আল্লাহ জানে সে মূল কাহিনি জানার জন্য মিথ্যা বলল। 
লতিফ : আমারে কি পাগল পাইছো আমি তুমার মুহে ডরের সাপ পরিষ্কার দেখছি।
নজরুল হাসলো আর বলল এইডা দেইক্ষা ডরানির কি আছে আপনি যুদি এর কাহিনি কইয়া ডর দেহাইতে পারেন তাইলে বলমু যে না কালি ঘাডে রহস্য জনক কিছু আছে। লতিফ বলল, আমি ডর দেহাইতে পারলে কি দিবি আমারে? অন্য দিকে ঐশ্বর্য ধির্ঘ ঘুম থেকে উঠলো সাহিনা বলল এখন কেমন লাগছে তুমার? ঐশ্বর্য বলল আমি ঠিক আছি। সাহিনা খেয়াল করলো ঐশ্বর্যের হাতে অনেক আগের একটি আঘাতের কাটা দাগ তাই সে জিজ্ঞেস করলো তুমার হাতে এটা কিসের দাগ? ঐশ্বর্য উত্তরে বলল এটা আমার কপালে ছিলো সেদিন রাতে হয়তো আমার বারাবারিটা না হলে আরো অনেক গুলো প্রান বেচে জেতো। সাহিনা স্পষ্ট করে দেখতে পেলো ঐশ্বর্যের চোখে মুখে ভয়ের ছাপ কথা বলতে গিয়ে কাপছে। সাহিনা জিজ্ঞেস করলো কোন রাতে? কে মারা গিয়েছিল এটাউ কি কালি ঘাটের ঘটনা ঐশ্বর্য বলতে শুরু করলো ঐদিকে লতিফ মিয়াও বলতে শুরু করলো। 
(ফ্লেশব্যক ১৯৮৭) দুপুর গরিয়ে বিকেল হচ্ছে এখনো বৃষ্টি থামার নাম নেই স্কুল ছুটি দিলে  ঐশ্বর্য আর ইউসুফ দারিয়ে আছে স্কুলের বারান্দায় এক সময় দুজন লোক এলো হাতে ছাতা নিয়ে ঐশ্বর্য একজনকে চিনতে পারে কিন্তু সাথে আরেকজন কে তাকে কিছুতেই চিনতে পারলো না। প্রথম লোকটি সালাম দিলো আসসালামুওয়ালাইকুম ঐশর্য আপা ভালা আছুইন। ঐশ্বর্য একটা হাসি দিয়ে বলল হে রোহিম ভাই তুমি কেমন আছো দুই দিন আসো নাই কেন। রোহিম হলো রহমান বাড়ির কাজের লোক গ্রামের মানুষ তাই জানে কিন্তু রহমান বাড়ির সবাই তাকে নিজের মনে করে যেনো সে রহমান বাড়িরি একজন। রহিম দাত গুলো বের করে দিয়ে হেসে  দিলো আর বলল দুই দিন শরীর ডা খারাপ আছিলো আপা। ঐশ্বর্য রেগে গিয়ে বললো কি রোহিম ভাই তুমাকে না বলছি আমাকে আপা ডাকবা না আমি তুমার অনেক ছোটো আমাকে তুমি ঐশ্বর্য বলে ডাকবা আমি না তুমার ছোটো বোনের মতো। রোহিম আবার বত্রিশ পাটি বের করে দিয়ে হাসে। ইউসুফ জিজ্ঞেস করলো ও রহিম ভাই এইডা কেডা? রোহিম বলল এইডা! এইডা বাডিগেড নুরুল দাদায় রাখছে তোমগো সাথেই থাকবো মানে তুমগরে চখে চখে রাখবো। ইউসুফ হি হি করে হেসে দেয় বলে, কাকা ঐডা বাডিগেড না বর্ডিগার্ড। সবাই হেসে দেয় ঐশ্বর্য খেয়াল করলো ছেলেটা আসার পর থেকে একবারের জন্যও উপরে তাকায় নি মাথা নিচু করে দারিয়ে আছে, ঐশ্বর্য বলল আচ্ছা কাকা চলো বাড়ির দিকে এগোনো যাক। বৃষ্টি ধিরে ধিরে কমছে, ইউসুফ জিজ্ঞেস করলো ভাইয়া আপনার নাম কি? ছেলেটি হেসে দিয়ে উত্তর দিলো আমি জায়েদ নওয়াজ তুমার নাম ইউসুফ তাই না? ইউসুফ বলল হ আপনি কেমনে জানলেন নওয়াজ বলল আমি সব জানি। ঐশ্বর্য হাতে ছাতা নিয়ে সবার আগে হাটছে আর তারা তিন জন পিছনে, ঐশ্বর্য সব শুনতে পাচ্ছে আর মনে মনে ভাবছে ছেলেটা অতভুত কথা বার্তা চাল চলন দেখে কিছুতেই গরিব ঘরের মনে হচ্ছে না কথাতো শুদ্ধ ভাষায় বলছে। ঐশ্বর্য একবার আর চোখে ছেলেটাকে দেখার চেষ্টা করে কিন্তু কিছু একটা ভেবে আর তাকাই না। ইউসুফ জিজ্ঞেস করলো আপনে কেমনে জানলেন আমি ইউসুফ আর কি কি জানে হুনি কনতো নউয়াজ ধিরে ধিরে সব বলে দেয়, ঐশ্বর্যও অবাক হলো তার পর রহিম বলে দেই, এইসব তুমার দাদু কইছে হেরে তার পর ঐশ্বর্য বুঝতে পারলো তো দাদু সব বুঝেই একে পাঠিয়েছেন। তারা বাসায় এসে পৌঁছালো ঐশ্বর্য বলল আম্মা আমরা চলে এসেছি ভেতর থেকে সেই মিষ্টি কন্ঠ, আগে হাত মুখ ধুয়ে খেতে বস সবায়। ঐশ্বর্য আর ইউসুফ ঘরে চলে আসে কাপড় বদলে চলে যায় কুও থেকে পানি তুলে হাত মুখ ধুতে তখন ঐশ্বর্য খেয়ায় করলো ঐ ছেলেটি বাড়ির সামনেই দারিয়ে আছে তাই ঐশ্বর্য রান্না ঘরে এসে তার মা কে বলে আম্মা ঐ ছেলেটা কে একটু জিরোতে বলো ছেলেটা অনেকক্ষন বাহিরে দারিয়ে আছে শান্তি নরম কন্ঠে বলল যেটা বলতে এসেছিস সেটা বল। শান্তি জানে ঐশ্বর্য কখনো কোন কিছু হলে সরাসরি বলতে পারে না  কারণ সে অনেক ভয় পেতো তাকে শান্তির মনে এটা নিয়ে অনেক ভয় সামনে গিয়ে কে জানে কি হয় কিন্তু শান্তির মনে মনে খুব হাসি পায় তার মেয়ের এমন কান্ড দেখে।
ঐশ্বর্য : আম্মা খুব গুরুত্বপূর্ণ কথা।
শান্তি : কি বলবি বলে ফেল এমনিতেও ঘুরিয়ে পেচিয়ে পরে হলেও বলবি তার থেকে এখনি বলে ফেল। 
ঐশ্বর্য : এখন নাই বললাম খাউয়া শেষ হলে ঘরে আসো তখন  বলি।
শান্তি : খেয়ে ঘরে বোস আমি আসছি। 
ঐশ্বর্য : আচ্ছা 
বলে চলে যায়। শান্তি খুব বিচক্ষণ বুদ্ধিমতি একজন মহিলা তাই সে বুঝে ফেলে ঐশ্বর্য কখন কি করবে কখন কি বলতে চাই সে। মাঝে মধ্যে ঐশ্বর্য কে কন্ঠ কঠিন করেই বলে আমি তোর রগে রগে ঘুরেছি তোর সব মনের কথা আমার জানা আছে ঐশ্বর্য কথা গুলু কখনো ঐ ভাবে নেইনি সে ঐশর্য ছোটো থেকেই জানে তার মা তাকে কঠিন করে কিছু বলছে মানেই সেটা তার জন্য শিক্ষা তার জন্য সবক। খায়া দাউয়া শেষ বিকেলের পরিবেশ একদম ঠান্ডা হয়ে গেছে মনে হচ্ছে রাতে অনেক বড় একটা ঝর আসতে চলেছে। অন্য দিকে এস.পি আকাশ পুলিশ স্টেশন এ বসে নিজ মনে বির বির করছে তার সাথের কনস্টেবল তাকে পর্জবেক্ষন করছে কিছু না ভেবেই বলল স্যার আপনি কি কালি ঘাটের মামলা নিয়ে প্রেসারে আছেন? আকাশ হকচকিয়ে উঠলো, হে না মানে কাউকে নিয়ে ভাবছিলাম কনস্টেবল বলল কাকে নিয়ে ভাবছেন স্যার আকাশ বলল ( দুনিয়ার  প্রকৃতির শ্রেষ্ঠত্বের মাঝে দেখেছি তাকে তার চোখে তাকিয়ে কাটিয়ে দেউয়া যাবে হাজারো বছর) এতো টুকু বলে হাসলো আকাশ বলল ও তুমি বুঝবে না তখনি বাইরে থেকে একটি মেয়ের কন্ঠ ভেসে আসলো, আমারে ভিতরে যাইতে দেন আমার জাউয়া ডা জুরুরি একটু জাইতে দেন। আকাশ দেখতে গেলো কি হয়েছে দেখলো একজন মেয়ে স্কুল ড্রেস পরে স্টেশনে এসেছে তাই এভাবে তাকে ভিতরে আসতে দিচ্ছে না,  আকাশ বলল কি হচ্ছে এখানে হাবিলদার বলল স্যার এখনতো আপনার জিরোনোর সময় তাই ভেতরে জেতে মানা করছি বলছি যে কমপ্লেন ফাইল করতে ইনি বলছেন আপনার সাথেই দেখা করবে। আকাশ ভরকে যায় বলল আমি কি বলছি যে আমার জিরোনোর সময় ভেতরে কাউকে আসতে দিয়েন না। হাবিলদার মাথা নিচু করে বললেন স্যার আসলে আমি এই স্টেশনে ১৭ বছর  যাবত চাকরি করছি আজ পর্যন্ত যারা দারোগা হয়ে এসেছে তারা সবাই এমনি ছিলো। আকাশ বুঝতে পারে এতে হাবিলদারের কোনো দোষ নেই তাই সে আর কথা না বারিয়ে বলে তাকে ভিতরে আসতে দেন। মেয়েটি ছিলো হুমইরা সে এসে কোনো কথা না বারিয়ে তার বাবার ঘটনাটা খুলে বলল তার পর চিঠি টা দিয়ে বলল এইটা ঐশ্বর্য দিছে আপনারে। শুনেই আকাশের গায়ের লোম দারিয়ে যায় সে মেয়েটিকে বসতে বলে সাথে সাথে চিঠিটা পরা শুরু করে দেয়। 
আসসালামুওয়ালাইকুম আসা করি ভালো আছেন বেয়াদবি নিবেন না আমার উচিত ছিলো স্টেশন এ এসে আপনার সাথে এই বেপারে কথা বলার কিন্তু আমর পরিবারে এমন কোনো পরিস্থিতি নেই স্টেশন এ এসে কথা বলবো আশা করি চিনতে পেরেছেন। আমার খুব কাছের একজন মানুষ হুমাইরা যে এই মুহুর্তে আপনার সামনে আছে আপনি যতক্ষনে চিঠিটা পাবেন ততক্ষনে আমার বান্ধুবির মুখে সবটা হয়তো শুনেছেন। আসলে এটা আমাদের গ্রামের প্রচলিত ঘটনা এর আগেউ এমন হয়েছে যারা দাবি করেছে কালিঘাটে ভুত দেখছে তারাই হয়তো পাগল হয়ে গেছে নয়তো তাদের লাশ খুব বাজে ভাবে কালি ঘাটের নদীতে ভাসতে দেখা গেছে। এইবার ও এমন কিছুই ঘটবে আপনি কিছু একটা করেন আজকের মধ্যে আজ রাতে কালি ঘাটে না গেলে হুমাইরার বাবাকে হয়তো বাচানো জাবে না। আমার বিশ্বাস কালি ঘাটে ভুত বলতে কিছুই নেই যাই আছে খুব রহস্যময় কিছু যা কেউ আমাদের থেকে লুকোতে চায় আপনারা দয়া করে আজকেই কিছু একটা করেন নইলে সব শেষ হয়ে যাবে। হয়তো ভাবছেন আমরা ছোটো মানুষ এইসব আমাদের ভুল ধারণা তাই আমি দাদুকে বলে পাঠাচ্ছি সে আপনাকে এই গ্রামে ঘটে জাউয়া ঘটনা সব খুলে বলবে আবারো জানাচ্ছি বেয়াদবি নিবেন না।
ইতি - ঐশর্য
আকাশের চোখ কপালে উঠে যায় সে ভাবতে থাকে আমার মাথাই এই কথাটা আগে কেনো আসলো না। আকাশ সাথে সাথে তারা হুরো শুরু করে দিলো এবং হুমাইরাকে কিছু কুটো কথা শুনালো আপনাদের কি পুলিশ এর উপর ভরসা নেই আপনার বাবা কাল থেকে নিখোজ আপনারা এখনো আমাদের জানাননি। আকাশ চেচিয়ে উঠলো সবাই রেডি হন রাতে মিশনে বের হতে হবে আর দুইজন কনস্টেবল এখনি কালি ঘাটের সামনে জান পাহারা দিতে কেউ ভিতরে ঢুকবেন না। আকাশ তার উপরের অফিসার কে কল দেই সবটা খুলে বলে তার পর সে স্টেঅর্ডার টা পায় এবং জানাই তার একটা স্পেশাল টিম লাগবে কারণ সে বুঝতে পেরেছে ওখানে যাই ঘটে খুব খারাপ ঘটে আর যেই আছে তাকে এতো সহজে পরাজিত করা যাবে না। আকাশ হুমাইরা কে বলল আপনি এখন আসতে পারেন একজন উনাকে বাসায় দিয়ে আসেন। হুমাইরা বলল আমি এখন ঐশ্বর্যের বাসায় যাবো। আকাশ বলল উনাকে রহমান বাড়ি পর্যন্ত এগিয়ে দিয়ে আসেন। হউমাইরা এসে পরলো রহমান বাড়িতে এদিকে ঐশ্বর্য তার মাকে মানিয়ে নিয়েছে তার দাদুও রাজি সন্ধ্যা সময় তারা বেরিয়ে পরে নুরুল রহমান আগেই চলে গেছে এখন ঐশ্বর্য সান্তি হুমাইরা আর সাথে রহিম আর নওয়াজ নওয়াজ সবার পিছনে রহিম সবার সামনে মাঝ খানে তারা ৩ জন হাটছে ঘাটের কাছাকাছি আসতেই তারা মানুষের চিল্লা চিল্লির আউয়াজ শুনতে পেলো। হুমাইরা কিছু না ভেবেই দৌড়ে ঘাটে ঢুকে গেলো ঐশ্বর্য পিছনে দৌড় দিলো ঘাটের দিকে ঘাটের সামনে এসে সে তার জীবনের সর্বপ্রথম এবং বীভৎস ও ভয়ংকর দৃশ্য দেখতে পেলো সে দারিয়ে যায় সাথে সাথে তার মনে হলো সবটা অন্ধকার হয়ে যাচ্ছে কান দিয়ে গরম হাওয়া বের হচ্ছে একি দেখছি আমি। চাদের আলো এবং বাপাশে আগুনের আলোতে সারা ঘাট ঝলমল করছে সেই আলোতে দেখতে পেলো কালি ঘাটের প্রোধান কাঠের গেইটে ১৩ টা মরাদেহ ঝুলানো নিচে পরে আছে আরো কিছু মানুষের মরা দেহ প্রতেকটা লাশের শরীর রক্তাত ও বীভৎস হয়ে আছে ঝুলানো লাশ গুলো থেকে অঝরে রক্ত পরছে হুমাইরাকে কেউ টানতে টানতে বাশ ঝারের পিছনে নিয়ে গেলো সব থেকে ভয়ানক দৃষটি যেনো কেউ ইচ্ছে করে সাজিয়ে রেখেছে ঐশ্বর্য কে জানান দেউয়ার জন্য যে এই সব কিছু ওকে দেখানোর জন্যই হয়েছে সে দেখতে পেলো সবার মাঝখানে একদম উপরে ঝুলানো আছে রহমান বাড়ির প্রধান তার দাদু নুরুল রহমানের লাশ সে হিমু বলে ডাক দিবে এমন সময় কেউ তার মাথায় সজরে বাড়ি মারে এবং ঐশ্বর্যের চোখ অন্ধকার হয়ে যায় তার পর আর তার কিছু মনে নেই।, ঐ ঘটনার রাতের পরের দিন সারা দেশে প্রথম আলো পত্রিকা তে একটাই ঘটনা এক রাতে চন্দনপুর গ্রামের কালি ঘাটে ২৯ টি লাশ ও ৫৬ টি কঙ্কাল পাউয়া গেছে ২৭ জন আইন জিবি একটি ১৭ বছরের মেয়ে এবং বৃটিশ আর্মি প্রধানের ছেলে মেজর নুরুল রহমান। খুনি সনাক্ত করা জাচ্ছে না। এইকথা শেষ করার সাথে সাথে সাহিনার হাত পা কাপতে থাকে সে কাস্তে  কাস্তেতার হাতের ব্যাগ থেকে কাপা হাতেই ইনহেলার টা বের করে মুখে ঢুকিয়ে চাপতে থাকে অন্যদিকে লতিফের মুখে এই ঘটনা শুনার সাথে সাথে নজরুল ও তার সাথে থাকা সকলের খনখনে গ্রামের শিতের দিনের আবোহাওয়ার মধ্যেও ঘেমে একাকার হয়ে যাই আর সবাই এক দৃষ্টিতে কালি ঘাটের দিকে তাকিয়ে রইলো সবার চখে ঐরাতের দৃশ্য ভাসছে নজরুল এর শরির ভয়ে ঠান্ডা হয়ে গেলো। সাহিনা একটু সুস্থি নিয়ে বলল তাহলে কি সত্যি কালি ঘাটে অপ শক্তির বসবাস আছে। ঐশ্বর্য বলল মানুষি সব থেকে বড় অপশক্তি বলেই হাসতে লাগলো অতৃপ্ত আত্মার মতো। 
.
.
ভুল ত্রুটি ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ। 
পর্ব ৯ জলদি আসবে

Comments

    Please login to post comment. Login

  • Md. Rezaul Islam 1 month ago

    সুন্দর হয়েছে। পরের পর্ব কবে পাচ্ছি?

  • Md Kawsar 1 month ago

    আপনারা একটু দয়া করে কমেন্টে জানাবেন উপন্যাসটি কেমন হয়