জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে পোষ্য কোটা বাতিল ঘোষণা করা হয়েছে, যা শিক্ষার্থী ও সমাজের মধ্যে ব্যাপক আলোচনার সৃষ্টি করেছে। এই সিদ্ধান্তটি বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিচালনা পরিষদে অনুমোদিত হয় এবং এটি দেশের অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ে পোষ্য কোটা ব্যবস্থা বাতিলের দিকে একটি উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ হিসেবে দেখা হচ্ছে।
পোষ্য কোটা একটি বিতর্কিত বিষয়, বিশেষত উচ্চ শিক্ষায় সিট সংরক্ষণের জন্য কিছু বিশেষ শ্রেণীর জন্য নির্ধারিত কোটা ব্যবস্থা নিয়ে। কিছু মানুষের মতে, এটি কিছু শিক্ষার্থীর জন্য সুব্যবস্থা হলেও, অন্যদিকে এটি মেধার ভিত্তিতে প্রতিযোগিতায় বাধা সৃষ্টি করে। এদিকে, শিক্ষার্থীরা মনে করেন, কোটা বাতিলের মাধ্যমে শুধু মেধাবী শিক্ষার্থীদের সুযোগ বৃদ্ধি পাবে এবং শিক্ষার মান উন্নতি হবে।
তবে, পোষ্য কোটা বাতিলের সিদ্ধান্তের প্রভাব যে সমস্ত পক্ষের উপর পড়বে তা নিয়ে বিতর্ক অব্যাহত রয়েছে। পোষ্য কোটা ব্যবস্থার সমর্থকরা যুক্তি দেন, এটি বিশেষ প্রেক্ষাপটে সুবিধাবঞ্চিত বা পিছিয়ে পড়া শিক্ষার্থীদের জন্য একটি সুব্যবস্থা। তাদের মতে, কোটা বাতিলের ফলে সামাজিক সমতা এবং সমান সুযোগের ধারণা ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।
এখন প্রশ্ন হচ্ছে, এই সিদ্ধান্ত শিক্ষায় কীভাবে প্রভাব ফেলবে এবং জাতীয় স্তরে আরও বিশ্ববিদ্যালয়গুলো কি এই পথ অনুসরণ করবে?
আরো বিস্তারিত জানার জন্য, [এখানে ক্লিক করুন]।