HITLIST-KHHAN
কিরিস কুমর। ।
রহমৎ সাহ খান একজন দরিদ্র ঘরের ছেলে ছিল তার বাবা ছিলেন তাদের এলাকার এক নাম করা বিখ্যাত মোলবি সাহেব নাম রেহেমান আলি খান তিনি ইসলাম ধর্ম নিয়ে তার ঘরে রহমতের সাথে আলোচনা করতেন ও রহমতকে ভালো মানুষ হওয়ায় জন্য বিশেষ ধর্ম বিষয়ক জ্ঞান দিতেন। রহমতের মা সানিয়া বেগম খুবই ভালো মহিলা ছিলেন তিনি প্রত্যেক সপ্তাহে কষ্ট করেও হোক ভিখখুক শিশুদের ভোজ করাতেন। রহমত ও তাদের সাথে বসে ভোজ করত। টিটাগরএর একটা পড়া এলাকায় তাদের একটা খাওয়ারের দোকান চালাতো।
সেই দোকানের মধ্যে থেকে যা অল্প পরিমাণ টাকা আসতো তাতেই তাদের পরিবারের পেট চলতো।
যে পাড়ায় তাদের দোকান ছিল সে পড়ার লোকেরা রহমত দের নিচু কারণ তারা গরীব ছিল বলে।
রহমত খুবই ভালো ছেলে ছিল কিন্তু ইস্কুলএর নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস কিনতে না পারায় তাকে অপমানের সম্মুখীন হতে হতো। তাই
রহমতের পড়া বেশি দূর হলোনা।
এইরকম চলতে চলতে কেটে গেলো 11 বছর।
রহমতের বয়স এখন 20।
রহমত একটা অসুধের দোকানে কাজ।
সে দোকানের মালিক ছিলেন রবিন মাঝি নামে
এক ব্যক্তি, ওরফে রবীন্দা।
রহমত সেখানে ডের বছর কাজ করে।
সে লক্ষ্য করে রোবিন্দা তার ওষুধের গডাউন নে কিছু লোক আসে লড়ি করে কিছু বড় বড়
বাকসো রেখে চলে যায়।
রোবিন্দ সেই বাক্সে লেখা থাকতো ইংরেজি হরফে Amirulh,
আর একটা লাল রঙের বড় মাকড়সার চ্ছাপ
রোবিন্ডা এই সব বাকসো জায়গায় জায়গায় পারসাল করে দিতো।
রবিন্দা সেই বাক্সে কথা গোপন রাখতো
রহমত রোবিন্দার এই করবার লুকিয়ে দেখে ফেলে ।
সে দোকানে রোবন্দা কে জিজ্ঞেস করেই ফেলে
সে বলে সে কাউকে এব্যাপারে বলবেনা।
তারপরে রবিদা যা বলে তা শুনে রহমতের কান আসার হয়ে গেলো•••••••••••••••••••••••
দশ বছর পর
সাল ৯/১/১৩
টিটাগারের বুকে এক বিশাল কারখানা সেখানে
কাজ করছে ১,০০০০০ এরোও বেশি লোক।
তাদের কে রুল করছে বিরজু আর ধামু বলে দুই ব্যক্তি।
আর এই কারখানার মালিক রহমত খান ওরফে খান। গোটা উত্তর24পরগনা তার কন্ট্রোলে।
বড় বড় কন্টেনারএ লোডিং হচ্ছে রবিন মাঝির গোডাউনের সেই মাকড়সার চিহ্ন দেওয়া বাকসো।
বিকেল ৪.২১ বিরজুর ফোনে ফোন খান আসলো বলল আজ সব মাল কিন্তু ,up পৌঁছে যায় যেন।
বিরজু বলে কোনো চিন্তা নেই দাদা সব মাল পৌঁছে যাবে।