গুরু মেকোপার কাহিনী
ভঙ্গল দেশের মুচি বংশের এক লোক নিয়মিত এক যোগীরে ভরণপোষণ করতেন।
যোগী একদিন বললেন, আমার পূজা করতেছ কেন???
মুচি বললেন, পরকালের পাথেয় (পূণ্যের) জন্য। এটার দরকার আছে।
যোগী বললেন, পরকালের পাথেয় আমার কাছে আছে। কিন্তু সিদ্ধি লাভের ক্ষমতা তোমার আছে কি???
' হ্যা,আছে ' বলায় যোগী তারে চক্রসম্বরের অভিষেক ও আশীর্বাদ করলেন।
চিত্তের পরিচয় পাওয়ার উপদেশ দিলেন এইভাবে:
"তোমার আশেপাশের লোকজনের আচরণ ও চিন্তা তোমার উপর প্রভাব ফেলবে।
তাই যা জানো আর যা জানোনা সবকিছুরে একইভাবে দেখবা।
দ্বিচারিতা বা ডবল স্ট্যান্ডার্ড যাতে না আসে, এজন্য নিজেরে নিঃস্ব ভাবতে শিখবা। সব কিছু নিয়া কেয়ার করা, মাথা ঘামানো তোমার কাজ না।
অবৈধ কামনা রে কন্ট্রোল করতে না পারলে অজ্ঞতা রে প্রশ্রয় দেওয়া হবে - এটা মনে রাইখো। "
উপদেশ অনুসারে সেই ব্যক্তি সব লোকধর্মরে চিত্তের আলোয় দেখতে লাগলেন। চিত্ত যে স্থির, এই তত্ত্ব বুঝতে পারলেন। সিদ্ধিলাভ করলেন।
অর্জিত জ্ঞান ছড়িয়ে দিতে গ্রামে গঞ্জে, বনে, শ্মশানে ঘুরতে লাগলেন। চোখ ঘুরায়া ঘুরায়া মানুষরে দেখতে বলেন বইলা লোকে তার নাম দিল ' গুরু ভীষণদৃষ্টি '
সবদিকে মেকোপা নামে খ্যাত হলেন। শেষে চর্যা রচনা করে খসর্পনে গেলেন তিনি।
যোগী একদিন বললেন, আমার পূজা করতেছ কেন???
মুচি বললেন, পরকালের পাথেয় (পূণ্যের) জন্য। এটার দরকার আছে।
যোগী বললেন, পরকালের পাথেয় আমার কাছে আছে। কিন্তু সিদ্ধি লাভের ক্ষমতা তোমার আছে কি???
' হ্যা,আছে ' বলায় যোগী তারে চক্রসম্বরের অভিষেক ও আশীর্বাদ করলেন।
চিত্তের পরিচয় পাওয়ার উপদেশ দিলেন এইভাবে:
"তোমার আশেপাশের লোকজনের আচরণ ও চিন্তা তোমার উপর প্রভাব ফেলবে।
তাই যা জানো আর যা জানোনা সবকিছুরে একইভাবে দেখবা।
দ্বিচারিতা বা ডবল স্ট্যান্ডার্ড যাতে না আসে, এজন্য নিজেরে নিঃস্ব ভাবতে শিখবা। সব কিছু নিয়া কেয়ার করা, মাথা ঘামানো তোমার কাজ না।
অবৈধ কামনা রে কন্ট্রোল করতে না পারলে অজ্ঞতা রে প্রশ্রয় দেওয়া হবে - এটা মনে রাইখো। "
উপদেশ অনুসারে সেই ব্যক্তি সব লোকধর্মরে চিত্তের আলোয় দেখতে লাগলেন। চিত্ত যে স্থির, এই তত্ত্ব বুঝতে পারলেন। সিদ্ধিলাভ করলেন।
অর্জিত জ্ঞান ছড়িয়ে দিতে গ্রামে গঞ্জে, বনে, শ্মশানে ঘুরতে লাগলেন। চোখ ঘুরায়া ঘুরায়া মানুষরে দেখতে বলেন বইলা লোকে তার নাম দিল ' গুরু ভীষণদৃষ্টি '
সবদিকে মেকোপা নামে খ্যাত হলেন। শেষে চর্যা রচনা করে খসর্পনে গেলেন তিনি।